নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ বন্দরের ধামগড়ে তিনজন ইটভাটা শ্রমিককে লোহার শেকল দিয়ে বেঁধে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত ভাটার ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার ধামগড় ইউনিয়নের ফনকুল এলাকার পিবিএম নামের একটি ইটভাটায় এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ইটভাটার ম্যানেজারসহ ৬ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শ্রমিকেরা জাতীয় সেবা ৯৯৯ এ কল দিয়ে সহায়তা চাইলে বন্দর থানা-পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে। এ সময় তাঁদের লোহার শেকল দিয়ে বাঁধা অবস্থায় দেখতে পায় পুলিশ।
ভুক্তভোগী তিন শ্রমিক হলেন, সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ থানার শহিদুল ইসলামের ছেলে মাজহারুল ইসলাম (২৩), একই এলাকার আরশাদ আলীর ছেলে রুহুল আমিন (৩০) ও মৃত মোমরেজ মিয়ার ছেলে আবু বকর (৪০)।
উদ্ধারকৃত শ্রমিকেরা বলেন, ‘আমরা বেশ কিছুদিন যাবৎ এই ইটভাটার কাজ করে আসছি। কিন্তু আমাদের মজুরি বাবদ আমরা মালিক পক্ষের কাছে ৪৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছি। কিন্তু কোনোভাবেই আমাদের পাওনা পরিশোধ না করায় আমরা কাজ ছেড়ে দিতে চাই। কিন্তু গত শনিবার মালিকের নির্দেশে ম্যানেজার আমাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে আমাদের আটকে রেখে জোর করে কাজ করায়। আমাদের শেকল দিয়ে বেঁধে রাখে। পরে গতকাল মঙ্গলবার আমরা ৯৯৯ এ ফোন দিলে পুলিশ এসে আমাদের উদ্ধার করে।’
এ ঘটনায় আসামিরা হলেন, ইটভাটার মালিক বন্দরের দাসেরগাঁও এলাকার মোস্তফা মিয়ার ছেলে মামুন হোসেন (৩০), ফনকুল এলাকার হোসেনের ছেলে আনিসুর রহমান (৩০), মৃত তাহের আলীর ছেলে মোসলেম উদ্দিন (২৮), হাকিম আলীর ছেলে রাজন (৩৫), ম্যানেজার জসিম উদ্দিন ও মতিউর রহমান।
বিষয়টি সত্যতা নিশ্চিত করে বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা বলেন, ‘৯৯৯ এ কল পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাই। পরে সেখান থেকে একজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই। এই ঘটনায় বন্দরে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
নারায়ণগঞ্জ বন্দরের ধামগড়ে তিনজন ইটভাটা শ্রমিককে লোহার শেকল দিয়ে বেঁধে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত ভাটার ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার ধামগড় ইউনিয়নের ফনকুল এলাকার পিবিএম নামের একটি ইটভাটায় এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ইটভাটার ম্যানেজারসহ ৬ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শ্রমিকেরা জাতীয় সেবা ৯৯৯ এ কল দিয়ে সহায়তা চাইলে বন্দর থানা-পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে। এ সময় তাঁদের লোহার শেকল দিয়ে বাঁধা অবস্থায় দেখতে পায় পুলিশ।
ভুক্তভোগী তিন শ্রমিক হলেন, সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ থানার শহিদুল ইসলামের ছেলে মাজহারুল ইসলাম (২৩), একই এলাকার আরশাদ আলীর ছেলে রুহুল আমিন (৩০) ও মৃত মোমরেজ মিয়ার ছেলে আবু বকর (৪০)।
উদ্ধারকৃত শ্রমিকেরা বলেন, ‘আমরা বেশ কিছুদিন যাবৎ এই ইটভাটার কাজ করে আসছি। কিন্তু আমাদের মজুরি বাবদ আমরা মালিক পক্ষের কাছে ৪৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছি। কিন্তু কোনোভাবেই আমাদের পাওনা পরিশোধ না করায় আমরা কাজ ছেড়ে দিতে চাই। কিন্তু গত শনিবার মালিকের নির্দেশে ম্যানেজার আমাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে আমাদের আটকে রেখে জোর করে কাজ করায়। আমাদের শেকল দিয়ে বেঁধে রাখে। পরে গতকাল মঙ্গলবার আমরা ৯৯৯ এ ফোন দিলে পুলিশ এসে আমাদের উদ্ধার করে।’
এ ঘটনায় আসামিরা হলেন, ইটভাটার মালিক বন্দরের দাসেরগাঁও এলাকার মোস্তফা মিয়ার ছেলে মামুন হোসেন (৩০), ফনকুল এলাকার হোসেনের ছেলে আনিসুর রহমান (৩০), মৃত তাহের আলীর ছেলে মোসলেম উদ্দিন (২৮), হাকিম আলীর ছেলে রাজন (৩৫), ম্যানেজার জসিম উদ্দিন ও মতিউর রহমান।
বিষয়টি সত্যতা নিশ্চিত করে বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা বলেন, ‘৯৯৯ এ কল পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাই। পরে সেখান থেকে একজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই। এই ঘটনায় বন্দরে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪