নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা : রাজধানীর মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১১ তলা থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন আসিফ ইকবাল সনি (৫০) নামের এক করোনা রোগী। শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আসিফ রাজধানীর নিউ ইস্কাটনে থাকতেন। তিনি হাসপাতালের কোভিড বিভাগে একটি কেবিনে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
হাসপাতালের একজন স্টাফ জানান, শুক্রবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় কোন এক ফাঁকে ১১ তলা থেকে লাফ দেন আসিফ। আত্মহত্যার আগে একটি চিরকুটে তিনি লিখে যান, ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। আমার মৃত্যুর পর মরদেহ যেন ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী দাফন করা হয়।’
ওই স্টাফ আরও জানান, চিরকুটে আসিফের স্বজনদের কয়েকজনের মোবাইল নম্বর পাওয়া গেছে। তবে যোগাযোগ করা হলেও কেউ মরদেহ নিতে আসেননি। পরে লাশটি পুলিশ হেফাজতে দিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
স্বজনদের বরাত দিয়ে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আসিফ মানসিকভাবে খুব বিপর্যস্ত ছিলেন। স্বজনদের বেশীরভাগই আমেরিকায় বাস করেন। গত ৯ এপ্রিল তিনি করোনায় আক্রান্ত হলে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন। তখন কিছু স্বজন তাকে রেখে গেলেও পরবর্তীতে আর খোঁজ নেননি।
শনিবার (১৭ এপ্রিল) মুগদা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক ডা. অশিন কুমার নাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসিফের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশ নিয়ে গেছে। আমরা তাঁর স্বজনদের সাথে যোগাযোগ করেছি, তারা কেউই লাশ নিতে রাজি নন।
এদিকে মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রলয় কুমার সাহা গণমাধ্যমকে বলেন, লাশ পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। কেন তিনি আত্মহত্যা করেছেন তা জানার চেষ্টা চলছে।
ঢাকা : রাজধানীর মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১১ তলা থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন আসিফ ইকবাল সনি (৫০) নামের এক করোনা রোগী। শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আসিফ রাজধানীর নিউ ইস্কাটনে থাকতেন। তিনি হাসপাতালের কোভিড বিভাগে একটি কেবিনে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
হাসপাতালের একজন স্টাফ জানান, শুক্রবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় কোন এক ফাঁকে ১১ তলা থেকে লাফ দেন আসিফ। আত্মহত্যার আগে একটি চিরকুটে তিনি লিখে যান, ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। আমার মৃত্যুর পর মরদেহ যেন ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী দাফন করা হয়।’
ওই স্টাফ আরও জানান, চিরকুটে আসিফের স্বজনদের কয়েকজনের মোবাইল নম্বর পাওয়া গেছে। তবে যোগাযোগ করা হলেও কেউ মরদেহ নিতে আসেননি। পরে লাশটি পুলিশ হেফাজতে দিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
স্বজনদের বরাত দিয়ে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আসিফ মানসিকভাবে খুব বিপর্যস্ত ছিলেন। স্বজনদের বেশীরভাগই আমেরিকায় বাস করেন। গত ৯ এপ্রিল তিনি করোনায় আক্রান্ত হলে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন। তখন কিছু স্বজন তাকে রেখে গেলেও পরবর্তীতে আর খোঁজ নেননি।
শনিবার (১৭ এপ্রিল) মুগদা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক ডা. অশিন কুমার নাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসিফের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশ নিয়ে গেছে। আমরা তাঁর স্বজনদের সাথে যোগাযোগ করেছি, তারা কেউই লাশ নিতে রাজি নন।
এদিকে মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রলয় কুমার সাহা গণমাধ্যমকে বলেন, লাশ পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। কেন তিনি আত্মহত্যা করেছেন তা জানার চেষ্টা চলছে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৬ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৩ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৩ দিন আগে