গোপালপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের গোপালপুরে সেনাসদস্য হিসেবে ভুয়া পরিচয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে মো. খায়রুল ইসলাম (৩৫) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মোহনপুর বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোপালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন। তিনি বলেন, ‘সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা হিসেবে ভুয়া পরিচয় দেওয়ার অভিযোগে স্থানীয় লোকজনের হাতে আটক হওয়া খায়রুলকে উদ্ধার করে থানায় আনা হয়। পরে জানা যায়, তাঁর বিরুদ্ধে ময়মনসিংহের বিভিন্ন থানায় ১০ প্রতারণার মামলা রয়েছে।’
ওসি জানান, খায়রুল জেলার ভূঞাপুর উপজেলার বাহাদীপুর স্লুইসগেট এলাকার বাসিন্দা। তাঁর কাছ থেকে সেনাবাহিনীর ভুয়া আইডি কার্ড, তিনটি আইডি কার্ডের কভার, কিছু কাগজপত্র, বিভিন্ন সেনা সদস্যের ছবি, সেনাবাহিনীর পোশাকের রঙে দুটি মানিব্যাগ, দুটি গেঞ্জি ও একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
গোপালপুর উপজেলার হাজরাবাড়ী গ্রামের আল আমিন নামের এক ভুক্তভোগীসহ স্থানীয় লোকজন জানান, তিন বছর আগে আল আমিনকে সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ময়মনসিংহ নিয়ে কৌশলে মোবাইল ফোন নিয়ে পালিয়ে যান খায়রুল। আজ বিকেলে মোহনপুর বাজারে তাঁর সঙ্গে আল আমিনের দেখা হলে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে হাতাহাতি করেন তাঁরা। এ সময় স্থানীয় লোকজন খায়রুলকে আটক করে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে তাঁর আইডি কার্ডের তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে ভুয়া হিসেবে প্রমাণ পাওয়ায় তাঁকে আটক করে পুলিশ।
মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম লাভলু মাস্টার বলেন, ‘আটক খায়রুল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে ভুয়া পরিচয় দিয়ে বিভিন্নভাবে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নিতে থানা-পুলিশের কাছে তাঁকে সোপর্দ করা হয়।’
টাঙ্গাইলের গোপালপুরে সেনাসদস্য হিসেবে ভুয়া পরিচয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে মো. খায়রুল ইসলাম (৩৫) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মোহনপুর বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোপালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন। তিনি বলেন, ‘সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা হিসেবে ভুয়া পরিচয় দেওয়ার অভিযোগে স্থানীয় লোকজনের হাতে আটক হওয়া খায়রুলকে উদ্ধার করে থানায় আনা হয়। পরে জানা যায়, তাঁর বিরুদ্ধে ময়মনসিংহের বিভিন্ন থানায় ১০ প্রতারণার মামলা রয়েছে।’
ওসি জানান, খায়রুল জেলার ভূঞাপুর উপজেলার বাহাদীপুর স্লুইসগেট এলাকার বাসিন্দা। তাঁর কাছ থেকে সেনাবাহিনীর ভুয়া আইডি কার্ড, তিনটি আইডি কার্ডের কভার, কিছু কাগজপত্র, বিভিন্ন সেনা সদস্যের ছবি, সেনাবাহিনীর পোশাকের রঙে দুটি মানিব্যাগ, দুটি গেঞ্জি ও একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
গোপালপুর উপজেলার হাজরাবাড়ী গ্রামের আল আমিন নামের এক ভুক্তভোগীসহ স্থানীয় লোকজন জানান, তিন বছর আগে আল আমিনকে সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ময়মনসিংহ নিয়ে কৌশলে মোবাইল ফোন নিয়ে পালিয়ে যান খায়রুল। আজ বিকেলে মোহনপুর বাজারে তাঁর সঙ্গে আল আমিনের দেখা হলে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে হাতাহাতি করেন তাঁরা। এ সময় স্থানীয় লোকজন খায়রুলকে আটক করে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে তাঁর আইডি কার্ডের তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে ভুয়া হিসেবে প্রমাণ পাওয়ায় তাঁকে আটক করে পুলিশ।
মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম লাভলু মাস্টার বলেন, ‘আটক খায়রুল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে ভুয়া পরিচয় দিয়ে বিভিন্নভাবে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নিতে থানা-পুলিশের কাছে তাঁকে সোপর্দ করা হয়।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫