নরসিংদী ও রায়পুরা প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় ঘরে ঢুকে জুলহাস মিয়া (২৮) নামের এক পোলট্রি ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় আরও চারজন আহত হয়েছেন।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় রায়পুরার চরাঞ্চল নীলক্ষা ইউনিয়নের বীরগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত জুলহাস মিয়া ওই এলাকার শামসুল মিয়ার ছেলে।
এ সময় গুলি ও টেঁটাবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত ব্যক্তিরা হলেন হাবিবুর রহমান (১৮), ইয়ামিন মিয়া (১৮), সাদ্দাম মিয়া (৩২) ও রাইজ উদ্দিন (২৬)। তাঁরা সবাই উপজেলার চংপাড়া ও বীরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিহতের স্বজনেরা জানান, নীলক্ষা ইউনিয়নের গোপীনাথপুর এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী জালাল মিয়া ককটেল তৈরির পর বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে থাকেন। সম্প্রতি তিনি একাধিকবার ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকায় আতঙ্কের সৃষ্টি করেন। গতকাল শনিবার ঈদের দিন বিকেলে জালালের নেতৃত্বে একটি দল জুলহাস মিয়ার খামারের সামনে ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটাতে যান। এ সময় জুলহাস মিয়া বাধা দিয়ে বলেন, এখানে ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটালে খামারের মুরগি ভয় পাবে। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়।
জুলহাসের স্বজনেরা আরও জানান, একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা চলে যায়। পরে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে জুলহাসের বাড়িতে গিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। তাতে পাঁচজন গুলিবিদ্ধ হন। তাঁদের নরসিংদী জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জুলহাসকে মৃত ঘোষণা করেন এবং আহত চারজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
নরসিংদীর সহকারী পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার ময়নাতদন্ত শেষে লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
নরসিংদীর রায়পুরায় ঘরে ঢুকে জুলহাস মিয়া (২৮) নামের এক পোলট্রি ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় আরও চারজন আহত হয়েছেন।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় রায়পুরার চরাঞ্চল নীলক্ষা ইউনিয়নের বীরগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত জুলহাস মিয়া ওই এলাকার শামসুল মিয়ার ছেলে।
এ সময় গুলি ও টেঁটাবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত ব্যক্তিরা হলেন হাবিবুর রহমান (১৮), ইয়ামিন মিয়া (১৮), সাদ্দাম মিয়া (৩২) ও রাইজ উদ্দিন (২৬)। তাঁরা সবাই উপজেলার চংপাড়া ও বীরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিহতের স্বজনেরা জানান, নীলক্ষা ইউনিয়নের গোপীনাথপুর এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী জালাল মিয়া ককটেল তৈরির পর বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে থাকেন। সম্প্রতি তিনি একাধিকবার ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকায় আতঙ্কের সৃষ্টি করেন। গতকাল শনিবার ঈদের দিন বিকেলে জালালের নেতৃত্বে একটি দল জুলহাস মিয়ার খামারের সামনে ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটাতে যান। এ সময় জুলহাস মিয়া বাধা দিয়ে বলেন, এখানে ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটালে খামারের মুরগি ভয় পাবে। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়।
জুলহাসের স্বজনেরা আরও জানান, একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা চলে যায়। পরে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে জুলহাসের বাড়িতে গিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। তাতে পাঁচজন গুলিবিদ্ধ হন। তাঁদের নরসিংদী জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জুলহাসকে মৃত ঘোষণা করেন এবং আহত চারজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
নরসিংদীর সহকারী পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার ময়নাতদন্ত শেষে লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪