প্রতিনিধি, ঘাটাইল (টাঙ্গাইল)
টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার দিঘলকান্দি ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য মো. মনিরুজ্জামান মনির চার বছর ধরে ইউনিয়ন পরিষদের সভায় অনুপস্থিত রয়েছেন। তারপর টিকে আছে তাঁর ইউপি সদস্যপদ।
জানা যায়, ২০১৭ সালের ৫ জুন মাদকদ্রব্য ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের কিছুদিন পর জামিনে বের হয়েই এলাকা ছাড়েন তিনি। তারপর থেকে তিনি নিখোঁজ। শুরুতে তাঁর স্ত্রী জানিয়েছিলেন যে মনির বিদেশে চলে গেছেন। বর্তমানে তিনি এলাকাতেই আছেন বলে জানা গেছে। জামিন পাওয়ার পর থেকে তিনি ইউনিয়ন পরিষদের কোনো সভায় উপস্থিত হন নি।
২০১৭ সালের আগস্ট মাসে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তিনি সর্বশেষ ভাতা উত্তোলন করেন। তাঁর অনুপস্থিতির বিষয়টি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম লিখিতভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে সেসময় মনিরের সদস্যপদ শূন্য দেখানোর জন্য জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকার বিভাগে চিঠি দেওয়া হয়।
স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইনের বিধিমালা অনুযায়ী পরপর তিনটি সভায় উপস্থিত না থাকলে সদস্যপদ বাতিল হয়ে যায়। অথচ দীর্ঘ চার বছর যাবৎ পরিষদের সভায় অনুপস্থিত থাকলেও মনিরের সদস্যপদ টিকে আছে। সদস্যপদ যে টিকে আছে তার বড় প্রমাণ হলো গত ২৬ জুলাই প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচনে তিনি ভোট দিয়েছেন।
ঘাটাইল থানা সূত্রে জানা যায়, মনির একজন মাদক ব্যবসায়ী। তাঁর বিরুদ্ধে ঘাটাইল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে কমপক্ষে ১২টি মামলা আছে।
এলাকাবাসীরা জানায়, মাদক ব্যবসা করে মনির বিপুল অর্থের মালিক হয়েছেন। তাঁর নিজ গ্রাম নাটশালায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এক সময়কার দরিদ্র মনির বর্তমানে প্রচুর অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন।
দিঘলকান্দি ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. ছালামত হোসেন খান পরিষদের সভায় মনিরুজ্জামানের অনুপস্থিতির কথা স্বীকার করে বলেন, এ ব্যাপারে প্রয়াত চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম ২০১৯ সালে লিখিতভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানিয়েছিলেন।
মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে মনিরুজ্জামান মনির জানান, উপজেলা প্রশাসন তাঁর ভাতা বন্ধ করে দেওয়ার কারণে তিনি ইউনিয়ন পরিষদের সভায় যাচ্ছেন না। পরিষদের সভায় অনুপস্থিত থেকেও কীভাবে তিনি প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন তার জবাব দেননি তিনি।
টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার দিঘলকান্দি ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য মো. মনিরুজ্জামান মনির চার বছর ধরে ইউনিয়ন পরিষদের সভায় অনুপস্থিত রয়েছেন। তারপর টিকে আছে তাঁর ইউপি সদস্যপদ।
জানা যায়, ২০১৭ সালের ৫ জুন মাদকদ্রব্য ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের কিছুদিন পর জামিনে বের হয়েই এলাকা ছাড়েন তিনি। তারপর থেকে তিনি নিখোঁজ। শুরুতে তাঁর স্ত্রী জানিয়েছিলেন যে মনির বিদেশে চলে গেছেন। বর্তমানে তিনি এলাকাতেই আছেন বলে জানা গেছে। জামিন পাওয়ার পর থেকে তিনি ইউনিয়ন পরিষদের কোনো সভায় উপস্থিত হন নি।
২০১৭ সালের আগস্ট মাসে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তিনি সর্বশেষ ভাতা উত্তোলন করেন। তাঁর অনুপস্থিতির বিষয়টি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম লিখিতভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে সেসময় মনিরের সদস্যপদ শূন্য দেখানোর জন্য জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকার বিভাগে চিঠি দেওয়া হয়।
স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইনের বিধিমালা অনুযায়ী পরপর তিনটি সভায় উপস্থিত না থাকলে সদস্যপদ বাতিল হয়ে যায়। অথচ দীর্ঘ চার বছর যাবৎ পরিষদের সভায় অনুপস্থিত থাকলেও মনিরের সদস্যপদ টিকে আছে। সদস্যপদ যে টিকে আছে তার বড় প্রমাণ হলো গত ২৬ জুলাই প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচনে তিনি ভোট দিয়েছেন।
ঘাটাইল থানা সূত্রে জানা যায়, মনির একজন মাদক ব্যবসায়ী। তাঁর বিরুদ্ধে ঘাটাইল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে কমপক্ষে ১২টি মামলা আছে।
এলাকাবাসীরা জানায়, মাদক ব্যবসা করে মনির বিপুল অর্থের মালিক হয়েছেন। তাঁর নিজ গ্রাম নাটশালায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এক সময়কার দরিদ্র মনির বর্তমানে প্রচুর অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন।
দিঘলকান্দি ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. ছালামত হোসেন খান পরিষদের সভায় মনিরুজ্জামানের অনুপস্থিতির কথা স্বীকার করে বলেন, এ ব্যাপারে প্রয়াত চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম ২০১৯ সালে লিখিতভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানিয়েছিলেন।
মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে মনিরুজ্জামান মনির জানান, উপজেলা প্রশাসন তাঁর ভাতা বন্ধ করে দেওয়ার কারণে তিনি ইউনিয়ন পরিষদের সভায় যাচ্ছেন না। পরিষদের সভায় অনুপস্থিত থেকেও কীভাবে তিনি প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন তার জবাব দেননি তিনি।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে