নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভুয়া পরোয়ানায় ৬৮ দিন কারাবাসে থাকা গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রোগ্রাম অফিসার আওলাদ হোসেন ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৩২ লাখ টাকা পেয়েছেন। মামলা সিন্ডিকেটের হোতা দানেশ ঢালী এই টাকা দেওয়ার পর ক্ষতিপূরণ চেয়ে করা আবেদন প্রত্যাহার করা হয়েছে।
আজ সোমবার আওলাদের আইনজীবী এমাদুল হক বসির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আইনজীবী বসির বলেন, ‘ভুয়া পরোয়ানায় কারাবাসের ক্ষতিপূরণ পাওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম। ওই দানেশ ঢালী আওলাদ হোসেনের প্রতিবেশী। তিনি চেয়েছিলেন আওলাদের সম্পত্তি আত্মসাত করতে। সেটা না পেরে একের পর এক ভুয়া মামলা এবং ওয়ারেন্ট দিয়ে ৬৮ দিন কারাবাস করিয়েছেন। এজন্য তিনি এই ক্ষতিপূরণ দিয়েছেন।’ তবে ওই ঘটনায় মূল মামলা চলবে বলেও জানান এ আইনজীবী।
জানা যায়, নারী ও শিশু নির্যাতনের অভিযোগে কক্সবাজারে করা একটি মামলায় ২০১৯ সালের ৩০ অক্টোবর আওলাদকে আশুলিয়া থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সেদিন আওলাদকে ঢাকার আদালতে হাজির করা হয়। জামিন আবেদন করলে ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তা নামঞ্জুর করে নথিপত্র কক্সবাজারের আদালতে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর একের পর এক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেখিয়ে বিভিন্ন কারাগারে রেখে এক আদালত থেকে আরেক আদালতে হাজির করা হয় আওলাদ হোসেনকে। পরে তাঁকে বেআইনিভাবে আটক রাখা হয়নি, তা নিশ্চিতে হাইকোর্টে হাজির করার জন্য নির্দেশনা চেয়ে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে রিট করেন আওলাদের স্ত্রী।
আওলাদের স্ত্রীর করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ‘ভুয়া ওয়ারেন্ট কারা ইস্যু করে’ তা খুঁজতে সিআইডিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে রুলও জারি করা হয়। নির্দেশ অনুযায়ী সিআইডি ভুয়া পরোয়ানা তৈরি চক্রের সঙ্গে জড়িত দানেশ ঢালীসহ ১০ জনকে শনাক্ত করে। চক্রের সদস্যদের মধ্যে মামুন হাওলাদার, শেখ বদরুল ইসলাম টিপু, আলমগীর খান, সুমন ও এমদাদ অন্যতম।
ওই রুল শুনানির ধারাবাহিকতায় ক্ষতিপূরণ চেয়ে আবেদন করেন আওলাদ। শুনানি শেষে আওলাদ হোসেনকে ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৫০ লাখ টাকা দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ৩১ জানুয়ারি রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল বিচারাধীন অবস্থায় দানেশ ঢালী আওলাদ হোসেনকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেন।
ভুয়া পরোয়ানায় ৬৮ দিন কারাবাসে থাকা গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রোগ্রাম অফিসার আওলাদ হোসেন ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৩২ লাখ টাকা পেয়েছেন। মামলা সিন্ডিকেটের হোতা দানেশ ঢালী এই টাকা দেওয়ার পর ক্ষতিপূরণ চেয়ে করা আবেদন প্রত্যাহার করা হয়েছে।
আজ সোমবার আওলাদের আইনজীবী এমাদুল হক বসির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আইনজীবী বসির বলেন, ‘ভুয়া পরোয়ানায় কারাবাসের ক্ষতিপূরণ পাওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম। ওই দানেশ ঢালী আওলাদ হোসেনের প্রতিবেশী। তিনি চেয়েছিলেন আওলাদের সম্পত্তি আত্মসাত করতে। সেটা না পেরে একের পর এক ভুয়া মামলা এবং ওয়ারেন্ট দিয়ে ৬৮ দিন কারাবাস করিয়েছেন। এজন্য তিনি এই ক্ষতিপূরণ দিয়েছেন।’ তবে ওই ঘটনায় মূল মামলা চলবে বলেও জানান এ আইনজীবী।
জানা যায়, নারী ও শিশু নির্যাতনের অভিযোগে কক্সবাজারে করা একটি মামলায় ২০১৯ সালের ৩০ অক্টোবর আওলাদকে আশুলিয়া থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সেদিন আওলাদকে ঢাকার আদালতে হাজির করা হয়। জামিন আবেদন করলে ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তা নামঞ্জুর করে নথিপত্র কক্সবাজারের আদালতে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর একের পর এক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেখিয়ে বিভিন্ন কারাগারে রেখে এক আদালত থেকে আরেক আদালতে হাজির করা হয় আওলাদ হোসেনকে। পরে তাঁকে বেআইনিভাবে আটক রাখা হয়নি, তা নিশ্চিতে হাইকোর্টে হাজির করার জন্য নির্দেশনা চেয়ে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে রিট করেন আওলাদের স্ত্রী।
আওলাদের স্ত্রীর করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ‘ভুয়া ওয়ারেন্ট কারা ইস্যু করে’ তা খুঁজতে সিআইডিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে রুলও জারি করা হয়। নির্দেশ অনুযায়ী সিআইডি ভুয়া পরোয়ানা তৈরি চক্রের সঙ্গে জড়িত দানেশ ঢালীসহ ১০ জনকে শনাক্ত করে। চক্রের সদস্যদের মধ্যে মামুন হাওলাদার, শেখ বদরুল ইসলাম টিপু, আলমগীর খান, সুমন ও এমদাদ অন্যতম।
ওই রুল শুনানির ধারাবাহিকতায় ক্ষতিপূরণ চেয়ে আবেদন করেন আওলাদ। শুনানি শেষে আওলাদ হোসেনকে ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৫০ লাখ টাকা দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ৩১ জানুয়ারি রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল বিচারাধীন অবস্থায় দানেশ ঢালী আওলাদ হোসেনকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে