টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জে এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে স্কুলছাত্রীর মা বাদী হয়ে টুঙ্গিপাড়া থানায় কেরামত ফরাজী (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে আসামি করে এই মামলা দায়ের করেন। মামলার পর রাতেই টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বাঁশুরিয়া গ্রাম থেকে অভিযুক্ত কেরামত ফরাজীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। স্কুলছাত্রী (১৪) বর্তমানে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে জানা গেছে।
টুঙ্গিপাড়া থানার পরিদর্শক এস এম কামরুজ্জামান বলেন, মামলা দায়েরের পর রাতেই কেরামতের বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার অভিযুক্ত কেরামতকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গত বছরের ২ ডিসেম্বর রাতে টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বর্নি ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়। অভিযুক্ত কেরামত ফরাজীর বাড়ি টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বাঁশুড়িয়ায়। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রি।
মামলার বিবরণে বলা হয়, প্রায় ১০ মাস আগে ওই স্কুলছাত্রীর মায়ের নামে একটি সরকারি টয়লেট বরাদ্দ হয়। কেরামত রাজমিস্ত্রি হিসেবে তাদের বাড়িতে তিন দিন টয়লেট নির্মাণের কাজ করেন। সেই সুবাদে মেয়ের পরিবারের সঙ্গে তার সুসম্পর্ক সৃষ্টি হয়। পরে ওই ছাত্রী বিদ্যালয়ে যাতায়াত করার সময় মাঝেমধ্যে চকলেট-আইসক্রিম কিনে দিতেন কেরামত। একপর্যায়ে ওই ছাত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব দেন। ছাত্রী রাজি না হলে কেরামত তামাশা করেছেন বলে তাকে জানান। পরে গত ২ ডিসেম্বর রাত দেড়টায় প্রকৃতির ডাকে সারা দিয়ে ওই স্কুলছাত্রী বাইরে গেলে কেরামত জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করেন।
এ ছাড়া ধর্ষণের বিষয়টি কাউকে বললে বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেবেন এবং তার মাকে খুন করেবেন বলে হুমকি দেন কেরামত।
ওই স্কুলছাত্রীর মা বলেন, ‘গত ২২ মে আমার মেয়ে বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়লে আমার সন্দেহ হয়। তখন ডাক্তারি পরীক্ষা করালে মেয়ে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে নিশ্চিত হই। এরপর গতকাল বুধবার রাতে টুঙ্গিপাড়া থানায় কেরামত ফরাজীকে আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছি।’
গোপালগঞ্জে এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে স্কুলছাত্রীর মা বাদী হয়ে টুঙ্গিপাড়া থানায় কেরামত ফরাজী (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে আসামি করে এই মামলা দায়ের করেন। মামলার পর রাতেই টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বাঁশুরিয়া গ্রাম থেকে অভিযুক্ত কেরামত ফরাজীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। স্কুলছাত্রী (১৪) বর্তমানে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে জানা গেছে।
টুঙ্গিপাড়া থানার পরিদর্শক এস এম কামরুজ্জামান বলেন, মামলা দায়েরের পর রাতেই কেরামতের বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার অভিযুক্ত কেরামতকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গত বছরের ২ ডিসেম্বর রাতে টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বর্নি ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়। অভিযুক্ত কেরামত ফরাজীর বাড়ি টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বাঁশুড়িয়ায়। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রি।
মামলার বিবরণে বলা হয়, প্রায় ১০ মাস আগে ওই স্কুলছাত্রীর মায়ের নামে একটি সরকারি টয়লেট বরাদ্দ হয়। কেরামত রাজমিস্ত্রি হিসেবে তাদের বাড়িতে তিন দিন টয়লেট নির্মাণের কাজ করেন। সেই সুবাদে মেয়ের পরিবারের সঙ্গে তার সুসম্পর্ক সৃষ্টি হয়। পরে ওই ছাত্রী বিদ্যালয়ে যাতায়াত করার সময় মাঝেমধ্যে চকলেট-আইসক্রিম কিনে দিতেন কেরামত। একপর্যায়ে ওই ছাত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব দেন। ছাত্রী রাজি না হলে কেরামত তামাশা করেছেন বলে তাকে জানান। পরে গত ২ ডিসেম্বর রাত দেড়টায় প্রকৃতির ডাকে সারা দিয়ে ওই স্কুলছাত্রী বাইরে গেলে কেরামত জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করেন।
এ ছাড়া ধর্ষণের বিষয়টি কাউকে বললে বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেবেন এবং তার মাকে খুন করেবেন বলে হুমকি দেন কেরামত।
ওই স্কুলছাত্রীর মা বলেন, ‘গত ২২ মে আমার মেয়ে বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়লে আমার সন্দেহ হয়। তখন ডাক্তারি পরীক্ষা করালে মেয়ে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে নিশ্চিত হই। এরপর গতকাল বুধবার রাতে টুঙ্গিপাড়া থানায় কেরামত ফরাজীকে আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছি।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫