নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন। তাঁর রয়েছে কোটি টাকা মূল্যের দুটি ব্যক্তিগত গাড়ি। বারিধারা কূটনৈতিক এলাকায় ৪ হাজার বর্গফুটের যে ফ্ল্যাটে থাকেন তিনি, তার মাসিক ভাড়া ৩ লাখ টাকা। অভিজাত এলাকায় প্রত্যেকটি ক্লাবেই আছে তাঁর যাতায়াত। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা এসব তথ্য জানিয়েছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, পিয়াসা এই বিলাসবহুল জীবনযাপনের পেছনে যে অর্থ খরচ করেন তার সবটাই অবৈধ। ধনাঢ্য ব্যক্তিদের পার্টির নামে নিজ বাসায় ডেকে ব্ল্যাকমেল করে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিতেন। সেই অর্থ দিয়েই তিনি বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার হারুণ অর রশিদ বলেন, ‘এরা একটি সংঘবদ্ধ চক্র। এত বিলাসিতা এত কিছু সবই অবৈধ অর্থে। আমাদের প্রাথমিক তদন্তে পিয়াসা কোনো বৈধ উপার্জন সূত্র দেখাতে পারেনি। জিজ্ঞাসাবাদে যা উঠে এসেছে, সবই অবৈধ অর্থের গল্প।’
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, পিয়াসার বাসায় নিয়মিত পার্টি বসত। পার্টিতে উচ্চবিত্ত ও ধনাঢ্য ব্যক্তিরা নিয়মিত অংশ নিতেন। পিয়াসার পুরো বাসায় গোপন সিসিটিভি ক্যামেরা ছিল। পার্টির অন্তরঙ্গ মুহূর্ত ক্যামেরায় ধারণ করা হতো। ছবি তুলে পরিবারের সদস্যদের কাছে বলে দেওয়ার নামে অর্থ আদায় করতেন। পুলিশ তাঁর বাসার সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেছে।
গোয়েন্দা পুলিশের সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা জানান, সর্বশেষ গত শনিবার রাতেও পিয়াসা তাঁর বাসায় মদ-ইয়াবা সেবনের একটি পার্টির আয়োজন করেছিলেন। ওই পার্টিতে দেশের নামকরা এক ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর মালিকের ছেলে উপস্থিত ছিলেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পিয়াসা জানিয়েছেন, তাঁর বাসাতে মাঝেমধ্যেই এ ধরনের আয়োজন হতো। এসব আয়োজনে আগত ব্যক্তিরাই তাঁকে নিয়মিত অর্থ দিয়ে বিলাসবহুল জীবনযাপন করতে সহায়তা করতেন।
হারুণ অর রশিদ বলেন, পিয়াসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তাঁর মদের আসরে যাঁরা বসতেন তাঁদের এবং তাঁর সহযোগীদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। গত রোববার রাজধানীর বারিধারা ও মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের পৃথক দুটি বাসায় অভিযান চালিয়ে মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা ও মরিয়ম আক্তার মৌকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। তাঁদের বাসা থেকে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ, দেড় হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট, সিসা খাওয়ার উপকরণ উদ্ধার করা হয়। পরবর্তী সময়ে পিয়াসার নামে গুলশান থানায় ও মৌয়ের নামে মোহাম্মদপুর থানায় মাদকদ্রব্য আইনে মামলা করা হয়। সোমবার তাঁদের আদালতে সোপর্দ করে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ।
মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন। তাঁর রয়েছে কোটি টাকা মূল্যের দুটি ব্যক্তিগত গাড়ি। বারিধারা কূটনৈতিক এলাকায় ৪ হাজার বর্গফুটের যে ফ্ল্যাটে থাকেন তিনি, তার মাসিক ভাড়া ৩ লাখ টাকা। অভিজাত এলাকায় প্রত্যেকটি ক্লাবেই আছে তাঁর যাতায়াত। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা এসব তথ্য জানিয়েছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, পিয়াসা এই বিলাসবহুল জীবনযাপনের পেছনে যে অর্থ খরচ করেন তার সবটাই অবৈধ। ধনাঢ্য ব্যক্তিদের পার্টির নামে নিজ বাসায় ডেকে ব্ল্যাকমেল করে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিতেন। সেই অর্থ দিয়েই তিনি বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার হারুণ অর রশিদ বলেন, ‘এরা একটি সংঘবদ্ধ চক্র। এত বিলাসিতা এত কিছু সবই অবৈধ অর্থে। আমাদের প্রাথমিক তদন্তে পিয়াসা কোনো বৈধ উপার্জন সূত্র দেখাতে পারেনি। জিজ্ঞাসাবাদে যা উঠে এসেছে, সবই অবৈধ অর্থের গল্প।’
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, পিয়াসার বাসায় নিয়মিত পার্টি বসত। পার্টিতে উচ্চবিত্ত ও ধনাঢ্য ব্যক্তিরা নিয়মিত অংশ নিতেন। পিয়াসার পুরো বাসায় গোপন সিসিটিভি ক্যামেরা ছিল। পার্টির অন্তরঙ্গ মুহূর্ত ক্যামেরায় ধারণ করা হতো। ছবি তুলে পরিবারের সদস্যদের কাছে বলে দেওয়ার নামে অর্থ আদায় করতেন। পুলিশ তাঁর বাসার সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেছে।
গোয়েন্দা পুলিশের সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা জানান, সর্বশেষ গত শনিবার রাতেও পিয়াসা তাঁর বাসায় মদ-ইয়াবা সেবনের একটি পার্টির আয়োজন করেছিলেন। ওই পার্টিতে দেশের নামকরা এক ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর মালিকের ছেলে উপস্থিত ছিলেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পিয়াসা জানিয়েছেন, তাঁর বাসাতে মাঝেমধ্যেই এ ধরনের আয়োজন হতো। এসব আয়োজনে আগত ব্যক্তিরাই তাঁকে নিয়মিত অর্থ দিয়ে বিলাসবহুল জীবনযাপন করতে সহায়তা করতেন।
হারুণ অর রশিদ বলেন, পিয়াসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তাঁর মদের আসরে যাঁরা বসতেন তাঁদের এবং তাঁর সহযোগীদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। গত রোববার রাজধানীর বারিধারা ও মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের পৃথক দুটি বাসায় অভিযান চালিয়ে মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা ও মরিয়ম আক্তার মৌকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। তাঁদের বাসা থেকে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ, দেড় হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট, সিসা খাওয়ার উপকরণ উদ্ধার করা হয়। পরবর্তী সময়ে পিয়াসার নামে গুলশান থানায় ও মৌয়ের নামে মোহাম্মদপুর থানায় মাদকদ্রব্য আইনে মামলা করা হয়। সোমবার তাঁদের আদালতে সোপর্দ করে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৩ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৫ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৬ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
৯ দিন আগে