ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
নিজ কর্মস্থলে প্রকাশ্যে বহিরাগতদের উত্যক্তের শিকার হয়েছেন ঢাকার ধামরাই উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর রিফফাত আরা। এ ঘটনায় মামলা করার পর তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ শতাধিক নারী কর্মী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
আজ শনিবার দুপুরে গ্রেপ্তার তিনজনকে ধামরাই থানা থেকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে ধামরাইয়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—ধামরাইয়ের ইসলামপুর হাসপাতাল রোড এলাকার বাসিন্দা কাউসার হাবিবের ছেলে জোবায়ের হাবিব (২০), একই এলাকার শওকত আলীর ছেলে মেহেদী হাসান মিরাজ (১৮) ও ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কোয়ার্টার এলাকায় বসবাসকারী হাসমত আলী ভূইয়ার ছেলে ইমন ভূইয়া (১৮)।
থানায় অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ২টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর রিফফাত আরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শনে আসেন। এ সময় বহিরাগত তিনজন ছেলে তাঁকে লক্ষ্য করে গান গায় এবং অশালীন মন্তব্য করতে থাকে। রিফফাত আরা তাঁদের কর্মকাণ্ডের ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করা শুরু করলে তাঁরা হাসপাতালের টিকা বুথের তাঁবুর কাছে চলে যান। সেখানেও কয়েকজন বসা ছিলেন। নূর রিফফাত আরা টিকা বুথের কাছে গিয়ে ভিডিও করতে থাকলে ওই তিনজন মোটরসাইকেলে চড়ে চলে যায়। সেখানে বসে থাকা কয়েকজন নূর রিফফাত আরাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন।
এ ব্যাপারে ধামরাই থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বিলায়েত হোসেন জানান, এ ঘটনায় অভিযুক্ত তিন জনসহ অজ্ঞাতনামা আরও তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ধামরাই থানার ওসি মো. আতিকুর রহমান বলেন, ‘শুক্রবার দুপুরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরিদর্শনের সময় স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার নুর রিফফাত আরাকে ইভটিজিং করার ঘটনায় অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। হাসপাতালের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সর নার্সদের ইনচার্জ মোরশিদা বেগম বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা সবাই আতঙ্কে আছি। আমাদের এখানে ৩৭ জন নার্স কাজ করে। আমরা এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।’
ভুক্তভোগী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর রিফফাত আরা বলেন, ‘আমি নিজ কর্মস্থলে প্রকাশ্যে বহিরাগতদের ইভটিজিংয়ের শিকার হলাম। এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক, নার্সসহ শতাধিক নারী কর্মরত। তাঁদের নিরাপত্তা আমি কীভাবে নিশ্চিত করব? তাঁরা সবাই এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সবার কাছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য আনসার নিয়োগসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
নিজ কর্মস্থলে প্রকাশ্যে বহিরাগতদের উত্যক্তের শিকার হয়েছেন ঢাকার ধামরাই উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর রিফফাত আরা। এ ঘটনায় মামলা করার পর তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ শতাধিক নারী কর্মী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
আজ শনিবার দুপুরে গ্রেপ্তার তিনজনকে ধামরাই থানা থেকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে ধামরাইয়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—ধামরাইয়ের ইসলামপুর হাসপাতাল রোড এলাকার বাসিন্দা কাউসার হাবিবের ছেলে জোবায়ের হাবিব (২০), একই এলাকার শওকত আলীর ছেলে মেহেদী হাসান মিরাজ (১৮) ও ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কোয়ার্টার এলাকায় বসবাসকারী হাসমত আলী ভূইয়ার ছেলে ইমন ভূইয়া (১৮)।
থানায় অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ২টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর রিফফাত আরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শনে আসেন। এ সময় বহিরাগত তিনজন ছেলে তাঁকে লক্ষ্য করে গান গায় এবং অশালীন মন্তব্য করতে থাকে। রিফফাত আরা তাঁদের কর্মকাণ্ডের ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করা শুরু করলে তাঁরা হাসপাতালের টিকা বুথের তাঁবুর কাছে চলে যান। সেখানেও কয়েকজন বসা ছিলেন। নূর রিফফাত আরা টিকা বুথের কাছে গিয়ে ভিডিও করতে থাকলে ওই তিনজন মোটরসাইকেলে চড়ে চলে যায়। সেখানে বসে থাকা কয়েকজন নূর রিফফাত আরাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন।
এ ব্যাপারে ধামরাই থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বিলায়েত হোসেন জানান, এ ঘটনায় অভিযুক্ত তিন জনসহ অজ্ঞাতনামা আরও তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ধামরাই থানার ওসি মো. আতিকুর রহমান বলেন, ‘শুক্রবার দুপুরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরিদর্শনের সময় স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার নুর রিফফাত আরাকে ইভটিজিং করার ঘটনায় অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। হাসপাতালের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সর নার্সদের ইনচার্জ মোরশিদা বেগম বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা সবাই আতঙ্কে আছি। আমাদের এখানে ৩৭ জন নার্স কাজ করে। আমরা এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।’
ভুক্তভোগী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর রিফফাত আরা বলেন, ‘আমি নিজ কর্মস্থলে প্রকাশ্যে বহিরাগতদের ইভটিজিংয়ের শিকার হলাম। এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক, নার্সসহ শতাধিক নারী কর্মরত। তাঁদের নিরাপত্তা আমি কীভাবে নিশ্চিত করব? তাঁরা সবাই এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সবার কাছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য আনসার নিয়োগসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে