নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার একটি বেসরকারি হাসপাতাল কর্মচারীকে হত্যার অভিযোগ এনে বিক্ষোভ করেছেন স্বজনেরা। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চিকিৎসক, মালিক ও কর্মচারীসহ পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার হাবিবপুর এলাকার ‘সেবা জেনারেল হাসপাতাল’ নামের একটি হাসপাতালের চিকিৎসকের কক্ষ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা এটিকে নতুন সেবা জেনারেল হাসপাতাল হিসেবে চেনেন।
মৃত ব্যক্তির নাম জহিরুল ইসলাম (৪০)। তিনি উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের পশ্চিম কান্দারগাঁও গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে। তিনি ওই হাসপাতালের ফার্মেসি বিভাগে কর্মরতরত ছিলেন।
পুলিশ ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মোগরাপাড়া চৌরাস্তার ওই হাসপাতালের বুধবার সকাল ১০টায় মোবাইলে খবর পেয়ে তাঁর স্ত্রী তাহিরা শবনম রুবি ক্লিনিকে এসে দেখতে পান ক্লিনিকের একটি কক্ষে তাঁর স্বামীর মরদেহ পড়ে আছে। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে জহিরুলের স্বজনেরা হাসপাতালে এসে বিক্ষোভ করেন। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের জন্য সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত বিক্ষোভ করে হাসপাতালের সবাইকে ঘেরাও করে রাখেন তাঁরা। তাঁদের অভিযোগ, জহিরুলকে হাসপাতালের চিকিৎসক ও কয়েকজন কর্মচারী পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছেন।
এদিকে বুধবার বিকেল ৪টার দিকে ঘটনাস্থলে সোনারগাঁ থানার অতিরিক্ত পুলিশ ও সিআইডির সদস্যরা হাসপাতালের সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ জব্দ করেছে। এ সময় ক্লিনিকের মালিক মনিরুল ইসলাম, ডে ও নাইট শিফটের দুই ব্যবস্থাপক আক্তার মাহামুদ ও মোস্তাফিজুর রহমান এবং রাত্রিকালীন দায়িত্বরত চিকিৎসক নাজমুল হক ও ওয়ার্ড বয় মন্টু মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে থানায় নিয়ে যান পুলিশ।
অন্যদিকে জহিরুল ইসলামের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
এ বিষয়ে আটকের আগে হাসপাতালের মালিক মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের ক্লিনিকের কর্মচারী জহিরুল ইসলাম মারা গেছে। এ খবর পেয়ে আমি ক্লিনিকে এসে চিকিৎসকদের মাধ্যমে জানতে পারি সে অসুস্থ হয়ে মারা গেছে।’
নিহত জহিরুল ইসলামের স্ত্রী তাহিরা শবনব রুবি বলেন, ‘আমার স্বামীকে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ক্লিনিকের কয়েকজন কর্মচারী পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। আমি এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
সোনারগাঁ থানার ওসি (তদন্ত) মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ জানান, ‘সোনারগাঁ থানার অতিরিক্ত পুলিশ ও সিআইডির সদস্যরা হাসপাতালের সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ জব্দ করেছেন। পুরো বিষয়টি নিয়ে আমরা তদন্ত করছি। তদন্ত শেষে বিষয়টি জানা যাবে। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এ বিষয়ে স্বজনদের অভিযোগ পেলে থানায় মামলা নেওয়া হবে।’
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার একটি বেসরকারি হাসপাতাল কর্মচারীকে হত্যার অভিযোগ এনে বিক্ষোভ করেছেন স্বজনেরা। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চিকিৎসক, মালিক ও কর্মচারীসহ পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার হাবিবপুর এলাকার ‘সেবা জেনারেল হাসপাতাল’ নামের একটি হাসপাতালের চিকিৎসকের কক্ষ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা এটিকে নতুন সেবা জেনারেল হাসপাতাল হিসেবে চেনেন।
মৃত ব্যক্তির নাম জহিরুল ইসলাম (৪০)। তিনি উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের পশ্চিম কান্দারগাঁও গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে। তিনি ওই হাসপাতালের ফার্মেসি বিভাগে কর্মরতরত ছিলেন।
পুলিশ ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মোগরাপাড়া চৌরাস্তার ওই হাসপাতালের বুধবার সকাল ১০টায় মোবাইলে খবর পেয়ে তাঁর স্ত্রী তাহিরা শবনম রুবি ক্লিনিকে এসে দেখতে পান ক্লিনিকের একটি কক্ষে তাঁর স্বামীর মরদেহ পড়ে আছে। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে জহিরুলের স্বজনেরা হাসপাতালে এসে বিক্ষোভ করেন। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের জন্য সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত বিক্ষোভ করে হাসপাতালের সবাইকে ঘেরাও করে রাখেন তাঁরা। তাঁদের অভিযোগ, জহিরুলকে হাসপাতালের চিকিৎসক ও কয়েকজন কর্মচারী পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছেন।
এদিকে বুধবার বিকেল ৪টার দিকে ঘটনাস্থলে সোনারগাঁ থানার অতিরিক্ত পুলিশ ও সিআইডির সদস্যরা হাসপাতালের সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ জব্দ করেছে। এ সময় ক্লিনিকের মালিক মনিরুল ইসলাম, ডে ও নাইট শিফটের দুই ব্যবস্থাপক আক্তার মাহামুদ ও মোস্তাফিজুর রহমান এবং রাত্রিকালীন দায়িত্বরত চিকিৎসক নাজমুল হক ও ওয়ার্ড বয় মন্টু মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে থানায় নিয়ে যান পুলিশ।
অন্যদিকে জহিরুল ইসলামের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
এ বিষয়ে আটকের আগে হাসপাতালের মালিক মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের ক্লিনিকের কর্মচারী জহিরুল ইসলাম মারা গেছে। এ খবর পেয়ে আমি ক্লিনিকে এসে চিকিৎসকদের মাধ্যমে জানতে পারি সে অসুস্থ হয়ে মারা গেছে।’
নিহত জহিরুল ইসলামের স্ত্রী তাহিরা শবনব রুবি বলেন, ‘আমার স্বামীকে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ক্লিনিকের কয়েকজন কর্মচারী পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। আমি এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
সোনারগাঁ থানার ওসি (তদন্ত) মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ জানান, ‘সোনারগাঁ থানার অতিরিক্ত পুলিশ ও সিআইডির সদস্যরা হাসপাতালের সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ জব্দ করেছেন। পুরো বিষয়টি নিয়ে আমরা তদন্ত করছি। তদন্ত শেষে বিষয়টি জানা যাবে। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এ বিষয়ে স্বজনদের অভিযোগ পেলে থানায় মামলা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে