নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার আশুলিয়া থেকে এনভয় গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রপ্তানির জন্য কাভার্ড ভ্যানে চট্টগ্রাম পোর্টে তৈরি পোশাক পাঠায়। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির পাঠানো তৈরি পোশাকের ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ পথেই চুরি হয়। আর এই চোরাই পোশাক নেপাল, ভুটানসহ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের বিক্রি করে দিচ্ছে চক্রের সদস্যরা। এই চক্রকে সহযোগিতা করছে কিছু অসাধু ক্রেতা।
রপ্তানি পোশাক চোরাই চক্রের সঙ্গে জড়িত রয়েছে গাড়িচালক, অসাধু বায়ার ও সিঅ্যান্ডএফের এজেন্টসহ বিভিন্ন ব্যক্তি। এই চোর চক্রের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
আজ রোববার দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) একে এম হাফিজ আক্তার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
হাফিজ আক্তার বলেন, ‘সম্প্রতি তৈরি পোশাক রপ্তানির জন্য ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পাঠাচ্ছিল অ্যাপ্যারেলস লিমিটেড (এনভয় গ্রুপ) নামের একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের ৫৩ হাজার পোশাক একটি কাভার্ড ভ্যানে করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পাঠানো হয়। সেই কাভার্ড ভ্যান থেকে ৬০ লাখ টাকার পোশাক চুরি হওয়ার ঘটনায় ডিএমপির উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা হয়। এ ঘটনায় ডিবির গোয়েন্দা মতিঝিল বিভাগ ছায়া তদন্ত শুরু করে। অনুসন্ধানকালে একটি সংঘবদ্ধ চোর চক্রের সন্ধান পাওয়া যায় যারা প্রতিদিন একাধিক রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস পণ্যবাহী কাভার্ড ভ্যান থেকে পথিমধ্যে ড্রাইভার ও গাড়ির মালিকের যোগসাজশে কৌশলে কার্টন থেকে পণ্য চুরি করে।’
চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। তারা হলেন-মো. সবুজ (৩০), মো. মোতাহার হোসেন (৩৮), মো. হানিফ (৩৭), মো. নজরুল ইসলাম (২০), ও মো. আবুল কাশেম (২১)।
ডিবি কর্মকর্তা হাফিজ আক্তার বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরে যাওয়ার পথে কৌশলে কাভার্ড ভ্যানের কার্টন থেকে কিছু পণ্য বের করে কার্টনগুলো হুবহু আগের মতো করে গাড়ি ছেড়ে দেয় এই চক্র। বিদেশি ক্রেতারা পণ্য কম পাওয়ায় দেশের উৎপাদক কারখানাকে দায়ী করে। বিদেশি ক্রেতা কম পণ্য পাওয়ার পর দাবি করতে করতে তিন/চার মাস সময় লেগে যায়। ফলে দেশের গার্মেন্টস কর্তৃপক্ষ বুঝতে পারে না পণ্যটি যাওয়ার সময় পথিমধ্যে কী ঘটেছিল।
গাড়ি চালকদের পরিচয় নিশ্চিত করা জরুরি জানিয়ে গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান বলেন, ‘রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের পণ্য পাঠানোর সময়ে গাড়ির চালক ও তাদের সহকারীদের পরিচয় নিশ্চিত করা প্রয়োজন। এ জন্য গাড়ি চালক ও মালিক সমিতি এবং বিজিএমইএর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা প্রয়োজন।’
এক প্রশ্নের জবাবে হাফিজ আক্তার বলেন, ‘মালামাল চুরি হয়ে যাওয়ার ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে আমরা প্রায়ই এমন সমস্যার মুখোমুখি হই। চালক ও তার সহকারীর পরিচয় নিশ্চিত করে না রাখার কারণে তদন্ত করতে বেগ পেতে হয়। অনেক সময় চট্টগ্রামে গিয়ে চালক বদলে যায়। কখনো কখনো বদলি চালক চুরির সঙ্গে জড়িত থাকে।’
ঢাকার আশুলিয়া থেকে এনভয় গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রপ্তানির জন্য কাভার্ড ভ্যানে চট্টগ্রাম পোর্টে তৈরি পোশাক পাঠায়। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির পাঠানো তৈরি পোশাকের ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ পথেই চুরি হয়। আর এই চোরাই পোশাক নেপাল, ভুটানসহ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের বিক্রি করে দিচ্ছে চক্রের সদস্যরা। এই চক্রকে সহযোগিতা করছে কিছু অসাধু ক্রেতা।
রপ্তানি পোশাক চোরাই চক্রের সঙ্গে জড়িত রয়েছে গাড়িচালক, অসাধু বায়ার ও সিঅ্যান্ডএফের এজেন্টসহ বিভিন্ন ব্যক্তি। এই চোর চক্রের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
আজ রোববার দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) একে এম হাফিজ আক্তার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
হাফিজ আক্তার বলেন, ‘সম্প্রতি তৈরি পোশাক রপ্তানির জন্য ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পাঠাচ্ছিল অ্যাপ্যারেলস লিমিটেড (এনভয় গ্রুপ) নামের একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের ৫৩ হাজার পোশাক একটি কাভার্ড ভ্যানে করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পাঠানো হয়। সেই কাভার্ড ভ্যান থেকে ৬০ লাখ টাকার পোশাক চুরি হওয়ার ঘটনায় ডিএমপির উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা হয়। এ ঘটনায় ডিবির গোয়েন্দা মতিঝিল বিভাগ ছায়া তদন্ত শুরু করে। অনুসন্ধানকালে একটি সংঘবদ্ধ চোর চক্রের সন্ধান পাওয়া যায় যারা প্রতিদিন একাধিক রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস পণ্যবাহী কাভার্ড ভ্যান থেকে পথিমধ্যে ড্রাইভার ও গাড়ির মালিকের যোগসাজশে কৌশলে কার্টন থেকে পণ্য চুরি করে।’
চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। তারা হলেন-মো. সবুজ (৩০), মো. মোতাহার হোসেন (৩৮), মো. হানিফ (৩৭), মো. নজরুল ইসলাম (২০), ও মো. আবুল কাশেম (২১)।
ডিবি কর্মকর্তা হাফিজ আক্তার বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরে যাওয়ার পথে কৌশলে কাভার্ড ভ্যানের কার্টন থেকে কিছু পণ্য বের করে কার্টনগুলো হুবহু আগের মতো করে গাড়ি ছেড়ে দেয় এই চক্র। বিদেশি ক্রেতারা পণ্য কম পাওয়ায় দেশের উৎপাদক কারখানাকে দায়ী করে। বিদেশি ক্রেতা কম পণ্য পাওয়ার পর দাবি করতে করতে তিন/চার মাস সময় লেগে যায়। ফলে দেশের গার্মেন্টস কর্তৃপক্ষ বুঝতে পারে না পণ্যটি যাওয়ার সময় পথিমধ্যে কী ঘটেছিল।
গাড়ি চালকদের পরিচয় নিশ্চিত করা জরুরি জানিয়ে গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান বলেন, ‘রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের পণ্য পাঠানোর সময়ে গাড়ির চালক ও তাদের সহকারীদের পরিচয় নিশ্চিত করা প্রয়োজন। এ জন্য গাড়ি চালক ও মালিক সমিতি এবং বিজিএমইএর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা প্রয়োজন।’
এক প্রশ্নের জবাবে হাফিজ আক্তার বলেন, ‘মালামাল চুরি হয়ে যাওয়ার ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে আমরা প্রায়ই এমন সমস্যার মুখোমুখি হই। চালক ও তার সহকারীর পরিচয় নিশ্চিত করে না রাখার কারণে তদন্ত করতে বেগ পেতে হয়। অনেক সময় চট্টগ্রামে গিয়ে চালক বদলে যায়। কখনো কখনো বদলি চালক চুরির সঙ্গে জড়িত থাকে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৩ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫