নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুরান ঢাকার লালবাগে বুলিংয়ের জেরে কিশোর হাফিজ (১৩) খুন হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে লালবাগের ডুরী আঙুরী লেনের ৪৭ / ১ নম্বর বাসার ছাদ থেকে তার গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলছে, বন্ধুরা একে অন্যকে বুলিং করত। সেই বুলিংয়ের জের ধরেই হাফিজকে হত্যা করা হয়। হত্যার পর লাশ গুম করার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ ঘটনায় চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশের লালবাগ জোনের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) হাফিজ আল আসাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন্ধুদের মধ্যে বুলিং নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে হাফিজকে তার কয়েকজন বন্ধু একটি বাসার ছাদে নিয়ে যায়। এ সময় বুলিং নিয়ে তাদের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে বন্ধুরা হাফিজকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে।
জানা গেছে, মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার দক্ষিণ বাড়ি খাল এলাকার হারুন শেখের ছেলে নিহত হাফিজ। পরিবারের সঙ্গে ডুরী আঙুরী লেনের সেলিম মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকত। সে তিন বছর আগে স্কুল থেকে ঝরে পড়ে। নিউমার্কেট এলাকায় মাঝেমধ্যে বড় ভাইয়ের সঙ্গে হকারি করত।
নিহতের ভগ্নিপতি মো. বিশাল বলেন, হাফিজ ছিল বাক প্রতিবন্ধী। স্পষ্ট করে কথা বলতে পারত না। তাই এলাকার ছেলেরা তাকে দুষ্টুমি করে ‘প্যাপা’ বলে খেপাত। এতে সে রাগান্বিত হতো। এই নিয়ে সমবয়সীদের সঙ্গে তার কিছুটা মনোমালিন্য ছিল।
লালবাগ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার জসীম উদ্দীন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাড়ির ছাদে উলঙ্গ অবস্থায় শিশুটির মরদেহ পড়ে ছিল। মৃতদেহটি যে ছাদ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পাশের ছাদে রক্তের দাগ দেখা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, পাশের বাসার ছাদে তাকে হত্যার পর হাত পা বেঁধে অন্য বাসার ছাদের বাথরুমে লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
পুরান ঢাকার লালবাগে বুলিংয়ের জেরে কিশোর হাফিজ (১৩) খুন হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে লালবাগের ডুরী আঙুরী লেনের ৪৭ / ১ নম্বর বাসার ছাদ থেকে তার গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলছে, বন্ধুরা একে অন্যকে বুলিং করত। সেই বুলিংয়ের জের ধরেই হাফিজকে হত্যা করা হয়। হত্যার পর লাশ গুম করার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ ঘটনায় চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশের লালবাগ জোনের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) হাফিজ আল আসাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন্ধুদের মধ্যে বুলিং নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে হাফিজকে তার কয়েকজন বন্ধু একটি বাসার ছাদে নিয়ে যায়। এ সময় বুলিং নিয়ে তাদের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে বন্ধুরা হাফিজকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে।
জানা গেছে, মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার দক্ষিণ বাড়ি খাল এলাকার হারুন শেখের ছেলে নিহত হাফিজ। পরিবারের সঙ্গে ডুরী আঙুরী লেনের সেলিম মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকত। সে তিন বছর আগে স্কুল থেকে ঝরে পড়ে। নিউমার্কেট এলাকায় মাঝেমধ্যে বড় ভাইয়ের সঙ্গে হকারি করত।
নিহতের ভগ্নিপতি মো. বিশাল বলেন, হাফিজ ছিল বাক প্রতিবন্ধী। স্পষ্ট করে কথা বলতে পারত না। তাই এলাকার ছেলেরা তাকে দুষ্টুমি করে ‘প্যাপা’ বলে খেপাত। এতে সে রাগান্বিত হতো। এই নিয়ে সমবয়সীদের সঙ্গে তার কিছুটা মনোমালিন্য ছিল।
লালবাগ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার জসীম উদ্দীন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাড়ির ছাদে উলঙ্গ অবস্থায় শিশুটির মরদেহ পড়ে ছিল। মৃতদেহটি যে ছাদ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পাশের ছাদে রক্তের দাগ দেখা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, পাশের বাসার ছাদে তাকে হত্যার পর হাত পা বেঁধে অন্য বাসার ছাদের বাথরুমে লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে