কাপাসিয়া (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় মাছ শিকার করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক রাজমিস্ত্রির মৃত্যু। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের এ ঘটনা ঘটে।
আজ রোববার দুপুরে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ।
নিহত কবির আকন্দ (৫৫) উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের রাওনাট পূর্বপাড়া গ্রামে মৃত সিরাজউদ্দিন আকন্দের ছেলে। কবির আকন্দ পেশায় রাজমিস্ত্রি। তাঁর দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।
কবির আকন্দের বড় ছেলে শিমুল আকন্দ বলেন, ‘শনিবার রাতে বাবা পাশের বিলে মাছ শিকার করতে যায়। রাতে বাড়ি না ফেরায় সকালে বাবাকে খুঁজতে বের হই। খুঁজতে গিয়ে খবর পাই পাশের টেকমেরুন এলাকায় তমিজউদ্দিনের জমির পাশে মৃত অবস্থায় পড়ে আছে। বাবাকে পড়ে থাকতে দেখে ধরতে গিয়ে নিজে বিদ্যুতের শক পাই। পরে বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বাবার মৃতদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাই। সেখান থেকে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরে পাঠায় পুলিশ।’
শিমুল আরও বলেন, ‘তমিজ উদ্দিনের ধানখেতে হাঁটু পানি রয়েছে। সে জমিতে ইঁদুর মারার জন্য বৈদ্যুতিক ফাঁদ পাতা। আসলে ইঁদুর মারার ফাঁদ নয়, কেউ যেন মাছ ধরতে না পারে সে জন্য ধানখেতের আইলজুড়ে বৈদ্যুতিক লাইন দিয়ে রেখেছে। এতে জড়িয়েই তার বাবার মৃত্যু হয়।’
তমিজ উদ্দিনের সঙ্গে কথা বলতে তাঁর বাড়িতে গেলে তাঁকে পাওয়া যায়নি। পুত্রবধূ পপি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা কিছু জানি না। যা জানে সব পুরুষ মানুষেরা। তারা কেউ বাড়িতে নাই।’
প্রতিবেশীরা জানান, মরদেহ উদ্ধার হয়েছে খবর পাওয়ার পরপরই তমিজ উদ্দিন ও বাড়ির অন্যরা গা ঢাকা দিয়েছে।
কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম নাসিম বলেন, ‘সকালে তমিজ উদ্দিনের জমির আইল থেকে কবির আকন্দের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্থানীয় লোকজনের ভাষ্যমতে তমিজ উদ্দিনের ছেলেরা তাঁদের ধানখেতে ইঁদুরের আক্রমণ রোধে খেতের আইলে বিদ্যুতের লাইন ফেলে রেখেছিল। আর তাতেই কবির আকন্দ মাছ ধরতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যান। এই ঘটনায় অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় মাছ শিকার করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক রাজমিস্ত্রির মৃত্যু। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের এ ঘটনা ঘটে।
আজ রোববার দুপুরে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ।
নিহত কবির আকন্দ (৫৫) উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের রাওনাট পূর্বপাড়া গ্রামে মৃত সিরাজউদ্দিন আকন্দের ছেলে। কবির আকন্দ পেশায় রাজমিস্ত্রি। তাঁর দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।
কবির আকন্দের বড় ছেলে শিমুল আকন্দ বলেন, ‘শনিবার রাতে বাবা পাশের বিলে মাছ শিকার করতে যায়। রাতে বাড়ি না ফেরায় সকালে বাবাকে খুঁজতে বের হই। খুঁজতে গিয়ে খবর পাই পাশের টেকমেরুন এলাকায় তমিজউদ্দিনের জমির পাশে মৃত অবস্থায় পড়ে আছে। বাবাকে পড়ে থাকতে দেখে ধরতে গিয়ে নিজে বিদ্যুতের শক পাই। পরে বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বাবার মৃতদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাই। সেখান থেকে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরে পাঠায় পুলিশ।’
শিমুল আরও বলেন, ‘তমিজ উদ্দিনের ধানখেতে হাঁটু পানি রয়েছে। সে জমিতে ইঁদুর মারার জন্য বৈদ্যুতিক ফাঁদ পাতা। আসলে ইঁদুর মারার ফাঁদ নয়, কেউ যেন মাছ ধরতে না পারে সে জন্য ধানখেতের আইলজুড়ে বৈদ্যুতিক লাইন দিয়ে রেখেছে। এতে জড়িয়েই তার বাবার মৃত্যু হয়।’
তমিজ উদ্দিনের সঙ্গে কথা বলতে তাঁর বাড়িতে গেলে তাঁকে পাওয়া যায়নি। পুত্রবধূ পপি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা কিছু জানি না। যা জানে সব পুরুষ মানুষেরা। তারা কেউ বাড়িতে নাই।’
প্রতিবেশীরা জানান, মরদেহ উদ্ধার হয়েছে খবর পাওয়ার পরপরই তমিজ উদ্দিন ও বাড়ির অন্যরা গা ঢাকা দিয়েছে।
কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম নাসিম বলেন, ‘সকালে তমিজ উদ্দিনের জমির আইল থেকে কবির আকন্দের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্থানীয় লোকজনের ভাষ্যমতে তমিজ উদ্দিনের ছেলেরা তাঁদের ধানখেতে ইঁদুরের আক্রমণ রোধে খেতের আইলে বিদ্যুতের লাইন ফেলে রেখেছিল। আর তাতেই কবির আকন্দ মাছ ধরতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যান। এই ঘটনায় অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪