ঢামেক প্রতিনিধি
রাজধানীর শাহবাগে পরীবাগ ফুটওভার ব্রিজে আব্দুস সাত্তার ওরফে নিলা (২০) নামে এক হিজড়া খুন হয়েছেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত কিশোরকে (১৪) গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুর মোহাম্মদ বলেন, অভিযুক্ত কিশোর হিজড়া নীলাকে গলায় ও শরীরে ছুরিকাঘাত করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
ওসি বলেন, অভিযুক্ত কিশোরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তার বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলায়। সে একটি মাদ্রাসায় পড়ত। মাস দেড়েক আগে মায়ের কাছে মোবাইল ফোনের আবদার করে। মোবাইল কিনে না দেওয়ায় বাড়ি থেকে পালিয়ে ঢাকায় আসে এবং কারওয়ান বাজার এলাকায় থাকতে শুরু করে।
কারওয়ান বাজারে বিভিন্ন দোকানে কাজ করার পাশাপাশি প্লাস্টিকের বোতল সংগ্রহ করত। গতকাল বৃহস্পতিবার পরীবাগ ফুটওভার ব্রিজে গিয়েছিল। সেখানে হিজড়াদের সঙ্গে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ছুরি দিয়ে নীলা হিজড়ার গলায় আঘাত করে। পরে পুলিশ খবর পেয়ে রক্তমাখা ছুরিসহ তাকে আটক করে।
এ ঘটনায় নীলার ভাই মো. ফারুক হোসেন থানায় মামলা করেন। সেই মামলায় অভিযুক্ত কিশোরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গের সামনে নীলা হিজড়ার বড় ভাই মো. ফারুক হোসেন বলেন, তাঁদের বাড়ি জামালপুর সদর উপজেলার তেলিয়ানপাড়া গ্রামে। নীলা রামপুরা ওয়াপদা রোডে থাকতেন। তিন ভাইয়ের মধ্যে আব্দুস সাত্তার (নীলা) ছিলেন দ্বিতীয়।
ফারুক বলেন, তিনি নিজে থাকেন রামপুরা বউবাজার এলাকায় এবং একটি গার্মেন্টস কারখানায় চাকরি করেন। দুই বছর আগে গ্রাম থেকে ঢাকায় আসেন তাঁর ভাই আব্দুস সাত্তার। একই গার্মেন্টসে চাকরি করতেন তিনি। এক বছর আগে চাকরি ছেড়ে দেন। গ্রামে থাকতেই তাঁর আচরণে মেয়েলি ভাব ফুটে ওঠে। ঢাকায় এসে হিজড়াদের সঙ্গে মিশে নাম রাখেন নীলা। হিজড়াদের সঙ্গেই থাকতে শুরু করেন। আজ সকালে লোক মারফত জানতে পারেন তাঁর ভাই পরীবাগ এলাকায় খুন হয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত পৌনে ১টার দিকে রাজধানীর পরীবাগ ফুটওভার ব্রিজের ওপর ছুরিকাঘাতে আহত হন আব্দুস সাত্তার ওরফে নিলা। পরে তাঁর সঙ্গে থাকা অন্য হিজড়ারা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত ১টার দিকে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর গলায় ও কোমরের বাম পাশে ছুরিকাঘাত রয়েছে।
নীলাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা সাথী নামে আরেক হিজড়া জানান, পরীবাগ ফুটওভার ব্রিজের ওপরে দুটি ছেলে নীলার গলায় ছুরিকাঘাত করে।
রাজধানীর শাহবাগে পরীবাগ ফুটওভার ব্রিজে আব্দুস সাত্তার ওরফে নিলা (২০) নামে এক হিজড়া খুন হয়েছেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত কিশোরকে (১৪) গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুর মোহাম্মদ বলেন, অভিযুক্ত কিশোর হিজড়া নীলাকে গলায় ও শরীরে ছুরিকাঘাত করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
ওসি বলেন, অভিযুক্ত কিশোরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তার বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলায়। সে একটি মাদ্রাসায় পড়ত। মাস দেড়েক আগে মায়ের কাছে মোবাইল ফোনের আবদার করে। মোবাইল কিনে না দেওয়ায় বাড়ি থেকে পালিয়ে ঢাকায় আসে এবং কারওয়ান বাজার এলাকায় থাকতে শুরু করে।
কারওয়ান বাজারে বিভিন্ন দোকানে কাজ করার পাশাপাশি প্লাস্টিকের বোতল সংগ্রহ করত। গতকাল বৃহস্পতিবার পরীবাগ ফুটওভার ব্রিজে গিয়েছিল। সেখানে হিজড়াদের সঙ্গে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ছুরি দিয়ে নীলা হিজড়ার গলায় আঘাত করে। পরে পুলিশ খবর পেয়ে রক্তমাখা ছুরিসহ তাকে আটক করে।
এ ঘটনায় নীলার ভাই মো. ফারুক হোসেন থানায় মামলা করেন। সেই মামলায় অভিযুক্ত কিশোরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গের সামনে নীলা হিজড়ার বড় ভাই মো. ফারুক হোসেন বলেন, তাঁদের বাড়ি জামালপুর সদর উপজেলার তেলিয়ানপাড়া গ্রামে। নীলা রামপুরা ওয়াপদা রোডে থাকতেন। তিন ভাইয়ের মধ্যে আব্দুস সাত্তার (নীলা) ছিলেন দ্বিতীয়।
ফারুক বলেন, তিনি নিজে থাকেন রামপুরা বউবাজার এলাকায় এবং একটি গার্মেন্টস কারখানায় চাকরি করেন। দুই বছর আগে গ্রাম থেকে ঢাকায় আসেন তাঁর ভাই আব্দুস সাত্তার। একই গার্মেন্টসে চাকরি করতেন তিনি। এক বছর আগে চাকরি ছেড়ে দেন। গ্রামে থাকতেই তাঁর আচরণে মেয়েলি ভাব ফুটে ওঠে। ঢাকায় এসে হিজড়াদের সঙ্গে মিশে নাম রাখেন নীলা। হিজড়াদের সঙ্গেই থাকতে শুরু করেন। আজ সকালে লোক মারফত জানতে পারেন তাঁর ভাই পরীবাগ এলাকায় খুন হয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত পৌনে ১টার দিকে রাজধানীর পরীবাগ ফুটওভার ব্রিজের ওপর ছুরিকাঘাতে আহত হন আব্দুস সাত্তার ওরফে নিলা। পরে তাঁর সঙ্গে থাকা অন্য হিজড়ারা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত ১টার দিকে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর গলায় ও কোমরের বাম পাশে ছুরিকাঘাত রয়েছে।
নীলাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা সাথী নামে আরেক হিজড়া জানান, পরীবাগ ফুটওভার ব্রিজের ওপরে দুটি ছেলে নীলার গলায় ছুরিকাঘাত করে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪