নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নারী নির্যাতন ও পর্নোগ্রাফি আইনের মামলার গ্রেপ্তার হয়েছেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) উপপরিচালক সনজিব কুমার সিংহ। গতকাল শুক্রবার ভুক্তভোগী এক নারী ধানমন্ডি থানায় মামলা করার পরপরই তাঁকে গ্রেপ্তার করে থানা–পুলিশ।
ওই মামলার একমাত্র আসামি সনজিব।
গ্রেপ্তার সনজিব ময়মনসিংহের আর কে মিশন রোড এলাকার বাসিন্দা গৌরাঙ্গ চন্দ্র সিংহের ছেলে। ঢাকায় ধানমন্ডি এলাকায় বসবাস করেন। তিনি বিটিআরসির লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের উপপরিচালক হিসেবে কর্মরত।
আজ শনিবার রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘এক নারীর মামলায় বিটিআরসি কর্মকর্তা সনজিবকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর কাছ থেকে ভুক্তভোগীর আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও উদ্ধার করা হয়েছে। পরবর্তীতে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়। আদালত শুনানি শেষে জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছেন।’
সরকারি কর্মকর্তা গ্রেপ্তারের বিষয়টি বিটিআরসিকে জানানো হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি লিখিত ভাবে আসামির কর্মস্থল বিটিআরসিকে জানানো হয়েছে।’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভুক্তভোগী নারীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন সনজিব। এরপর বিয়ের প্রলোভনে ওই নারীর সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করেন এবং ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ভিডিও ধারণ করেন। পরে সনজিবের প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে ওই নারী সম্পর্ক ছিন্ন করতে চান। কিন্তু সনজিব ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে দীর্ঘদিন নারীকে ধর্ষণ এবং শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন। গত ১৫ আগস্ট ওই নারীকে সনজিব তাঁর ধানমন্ডির বাসায় ডেকে নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে কাচের বোতল দিয়ে আঘাত করেন। আহত অবস্থায় কৌশলে ওই নারী বাড়ি থেকে চলে আসেন এবং ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জিয়াউর রহমান বলেন, ‘ভুক্তভোগী নারী মামলা করার পর আসামি সনজিবকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এই ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নারী নির্যাতন ও পর্নোগ্রাফি আইনের মামলার গ্রেপ্তার হয়েছেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) উপপরিচালক সনজিব কুমার সিংহ। গতকাল শুক্রবার ভুক্তভোগী এক নারী ধানমন্ডি থানায় মামলা করার পরপরই তাঁকে গ্রেপ্তার করে থানা–পুলিশ।
ওই মামলার একমাত্র আসামি সনজিব।
গ্রেপ্তার সনজিব ময়মনসিংহের আর কে মিশন রোড এলাকার বাসিন্দা গৌরাঙ্গ চন্দ্র সিংহের ছেলে। ঢাকায় ধানমন্ডি এলাকায় বসবাস করেন। তিনি বিটিআরসির লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের উপপরিচালক হিসেবে কর্মরত।
আজ শনিবার রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘এক নারীর মামলায় বিটিআরসি কর্মকর্তা সনজিবকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর কাছ থেকে ভুক্তভোগীর আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও উদ্ধার করা হয়েছে। পরবর্তীতে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়। আদালত শুনানি শেষে জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছেন।’
সরকারি কর্মকর্তা গ্রেপ্তারের বিষয়টি বিটিআরসিকে জানানো হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি লিখিত ভাবে আসামির কর্মস্থল বিটিআরসিকে জানানো হয়েছে।’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভুক্তভোগী নারীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন সনজিব। এরপর বিয়ের প্রলোভনে ওই নারীর সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করেন এবং ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ভিডিও ধারণ করেন। পরে সনজিবের প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে ওই নারী সম্পর্ক ছিন্ন করতে চান। কিন্তু সনজিব ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে দীর্ঘদিন নারীকে ধর্ষণ এবং শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন। গত ১৫ আগস্ট ওই নারীকে সনজিব তাঁর ধানমন্ডির বাসায় ডেকে নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে কাচের বোতল দিয়ে আঘাত করেন। আহত অবস্থায় কৌশলে ওই নারী বাড়ি থেকে চলে আসেন এবং ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জিয়াউর রহমান বলেন, ‘ভুক্তভোগী নারী মামলা করার পর আসামি সনজিবকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এই ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪