নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের সাবেক বিচারক মোতাহার হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। কমিশনের উপপরিচালক জালাল উদ্দিন আহাম্মদ বাদী হয়ে আজ রোববার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় (সজেকা), ঢাকা-১-এ মামলাটি করেন।
দুদক সূত্রে জানা যায়, মোতাহার হোসেন ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৫৬৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনপূর্বক তা ভোগদখলে রাখায় দুদক আইন ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধান সূত্রে জানা যায়, বিচারক মো. মোতাহার হোসেনের নিজ নামে ও স্ত্রী তাসলিমা বেগম ওরফে আরজুমান্দ আরার (মৃত) নামে অর্জিত জমি বা স্থাবর সম্পদের মোট পরিমাণ ৯ দশমিক ৩২৯৯ একর বা ৯৩৪ শতক। এর দালিলিক মূল্য ১৪ লাখ ১৮ হাজার ৯৯৪ টাকা। স্থাবর সম্পদ ছাড়াও মো. মোতাহার হোসেনের নিজ নামে ২৫ লাখ ২৯ হাজার ৭৬১ টাকার অস্থাবর সম্পদ রয়েছে। স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে তাঁর ৩৯ লাখ ৪৮ হাজার ৭৫৫ টাকা সম্পদসহ মোট ৫৩ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫ টাকার সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক। যার বিপরীতে ৪১ লাখ ৪৭ হাজার ৪৯০ টাকার সম্পদের উৎসের প্রমাণ পাওয়া গেলেও ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৫৬৫ টাকার সম্পদ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত।
মোতাহার হোসেনের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আমলে নিয়ে ২০১৪ সালের ২০ জানুয়ারি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। সেই সময় তাঁর বিরুদ্ধে বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞাও জারি করা হয়। কিন্তু কমিশন অনুসন্ধান শুরুর আগেই তিনি মালয়েশিয়া চলে যান। প্রায় আট বছরের অনুসন্ধান শেষে তাঁর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুদক।
ঘুষ হিসেবে ২০ কোটি টাকা বিদেশে পাচারসংক্রান্ত দুর্নীতির মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর বেকসুর খালাস দিয়েছিলেন বিচারক মোতাহার হোসেন। সে সময় তিনি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের সাবেক বিচারক মোতাহার হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। কমিশনের উপপরিচালক জালাল উদ্দিন আহাম্মদ বাদী হয়ে আজ রোববার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় (সজেকা), ঢাকা-১-এ মামলাটি করেন।
দুদক সূত্রে জানা যায়, মোতাহার হোসেন ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৫৬৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনপূর্বক তা ভোগদখলে রাখায় দুদক আইন ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধান সূত্রে জানা যায়, বিচারক মো. মোতাহার হোসেনের নিজ নামে ও স্ত্রী তাসলিমা বেগম ওরফে আরজুমান্দ আরার (মৃত) নামে অর্জিত জমি বা স্থাবর সম্পদের মোট পরিমাণ ৯ দশমিক ৩২৯৯ একর বা ৯৩৪ শতক। এর দালিলিক মূল্য ১৪ লাখ ১৮ হাজার ৯৯৪ টাকা। স্থাবর সম্পদ ছাড়াও মো. মোতাহার হোসেনের নিজ নামে ২৫ লাখ ২৯ হাজার ৭৬১ টাকার অস্থাবর সম্পদ রয়েছে। স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে তাঁর ৩৯ লাখ ৪৮ হাজার ৭৫৫ টাকা সম্পদসহ মোট ৫৩ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫ টাকার সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক। যার বিপরীতে ৪১ লাখ ৪৭ হাজার ৪৯০ টাকার সম্পদের উৎসের প্রমাণ পাওয়া গেলেও ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৫৬৫ টাকার সম্পদ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত।
মোতাহার হোসেনের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আমলে নিয়ে ২০১৪ সালের ২০ জানুয়ারি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। সেই সময় তাঁর বিরুদ্ধে বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞাও জারি করা হয়। কিন্তু কমিশন অনুসন্ধান শুরুর আগেই তিনি মালয়েশিয়া চলে যান। প্রায় আট বছরের অনুসন্ধান শেষে তাঁর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুদক।
ঘুষ হিসেবে ২০ কোটি টাকা বিদেশে পাচারসংক্রান্ত দুর্নীতির মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর বেকসুর খালাস দিয়েছিলেন বিচারক মোতাহার হোসেন। সে সময় তিনি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫