রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় কৃষিখেত থেকে রায়হান উদ্দিন (৪৫) নামে এক কৃষকের লাশ করা হয়েছে। এ সময় তাঁকে গলাকাটা ও বাঁ চোখ ওপড়ানো অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার আদিয়াবাদ ইউনিয়নের নয়াচর গ্রামের কৃষি জমি ঘাস খেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়।
রায়হান সিরাজনগর নয়াচর গ্রামের মৃত সিরাজ উদ্দিনের ছেলে। পেশায় তিনি একজন কৃষক।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, নয়াচর এলাকায় সকাল সাড়ে ৯টায় স্থানীয়রা একটি ঘাসের জমিতে ওই কৃষকের ডান চোখ ওপড়ানো ও গলাকাটা রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। নিহতের স্বজনেরা লাশ শনাক্ত করে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দুপুরে সুরতহাল শেষে লাশ নরসিংদী সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠায়।
নিহতের মেয়ে মারজিয়া বলেন, ‘গতকাল রাত সাড়ে ৯টায় বাবা বাড়ি থেকে বেড় হন। পরে রাতে আর বাড়ি ফেরেননি। এ নিয়ে পরিবারের সকলে চিন্তিত ছিল। পরে সকালে স্থানীয় সুলতান মিয়ার ঘাস খেতে বাবার গলাকাটা ও বাঁ চোখ ওপড়ানো লাশ পাওয়া যায়।’
তবে কারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে থাকতে পারে এ ব্যাপারে ধারণা দিতে পারেননি তিনি। বাবা হত্যায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তিনি।
জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাজ করছে। প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে এটি একটি হত্যাকাণ্ড। নিহতের চোখ উপড়ে ফেলা হয়েছে। গলায় আঘাতের চিহ্ন আছে।’
সত্যজিৎ কুমার ঘোষ আরও বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তদন্তে জড়িতদের খুঁজে বের করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। পুলিশের পাশাপাশি এখানে ডিবি ও পিবিআই সদস্যরা কাজ করছে।
নরসিংদীর রায়পুরায় কৃষিখেত থেকে রায়হান উদ্দিন (৪৫) নামে এক কৃষকের লাশ করা হয়েছে। এ সময় তাঁকে গলাকাটা ও বাঁ চোখ ওপড়ানো অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার আদিয়াবাদ ইউনিয়নের নয়াচর গ্রামের কৃষি জমি ঘাস খেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়।
রায়হান সিরাজনগর নয়াচর গ্রামের মৃত সিরাজ উদ্দিনের ছেলে। পেশায় তিনি একজন কৃষক।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, নয়াচর এলাকায় সকাল সাড়ে ৯টায় স্থানীয়রা একটি ঘাসের জমিতে ওই কৃষকের ডান চোখ ওপড়ানো ও গলাকাটা রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। নিহতের স্বজনেরা লাশ শনাক্ত করে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দুপুরে সুরতহাল শেষে লাশ নরসিংদী সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠায়।
নিহতের মেয়ে মারজিয়া বলেন, ‘গতকাল রাত সাড়ে ৯টায় বাবা বাড়ি থেকে বেড় হন। পরে রাতে আর বাড়ি ফেরেননি। এ নিয়ে পরিবারের সকলে চিন্তিত ছিল। পরে সকালে স্থানীয় সুলতান মিয়ার ঘাস খেতে বাবার গলাকাটা ও বাঁ চোখ ওপড়ানো লাশ পাওয়া যায়।’
তবে কারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে থাকতে পারে এ ব্যাপারে ধারণা দিতে পারেননি তিনি। বাবা হত্যায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তিনি।
জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাজ করছে। প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে এটি একটি হত্যাকাণ্ড। নিহতের চোখ উপড়ে ফেলা হয়েছে। গলায় আঘাতের চিহ্ন আছে।’
সত্যজিৎ কুমার ঘোষ আরও বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তদন্তে জড়িতদের খুঁজে বের করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। পুলিশের পাশাপাশি এখানে ডিবি ও পিবিআই সদস্যরা কাজ করছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪