নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়াতে ইসলামের আমির শফিকুর রহমানের ছেলে ডা. রাফাত জঙ্গিবাদে জড়িত। নতুন সংগঠন জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার কিলার গ্রুপের মেম্বার সে। জেনেশুনে ছেলেকে জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ ও জঙ্গি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অর্থসহায়তাও করতেন জামায়াতের আমির। সে জন্যই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক।
রাজারবাগ পুলিশ লাইনস অডিটোরিয়ামে আজ শনিবার এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ডিএমপি কমিশনার।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘সে নিজে (জামায়াতের আমির) জেন শুনে তার ছেলের জঙ্গিবাদে জড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি সমর্থন করেছে এবং অর্থায়ন করেছে। বাবার কাছ থেকে অর্থসহায়তা পেয়ে সে অন্য জঙ্গিদের সংগঠিত করেছে। সে কারণেই তাকে (ডা. শফিকুর রহমান) আমরা গ্রেপ্তার করেছি, জঙ্গিবাদে অর্থায়নের জন্য। আমরা খবর পেয়েছি, তাদের (জামায়াত) প্রত্যক্ষ মদদে বেশ কিছু জঙ্গি প্রশিক্ষণ নিয়েছে।’
জামায়াতের অন্য কোনো নেতার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা আরও কিছু তথ্য পেয়েছি, ‘আমাদের অভিযান চলছে। তবে গোপনীয়তার স্বার্থে এখনই সেসব তথ্য প্রকাশ করছি না। অভিযান সফল হওয়ার পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাব।’
আদালত থেকে দুই জঙ্গির পালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্টের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সেই তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আমরা পাচ্ছি। ঘটনার সময় যেসব পুলিশ সদস্য দায়িত্বে ছিল, সেখানে যাদের গাফিলতি ছিল, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং ভবিষ্যতে যাতে এমন ঘটনা না ঘটে, সে জন্য পুলিশসহ অন্যদের করণীয় বিষয়ে রিপোর্টে বলা হবে।’
পলাতক দুই জঙ্গির গ্রেপ্তারের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের নজরদারিতে শুধু সেই দুজনই না, জঙ্গি ছিনতাইয়ে যারা জড়িত রয়েছে, তাদের অনেককে শনাক্ত করা হয়েছে। আশা করছি তাড়াতাড়িই আমরা তাদের গ্রেপ্তার করতে পারব।’
জামায়াতে ইসলামের আমির শফিকুর রহমানের ছেলে ডা. রাফাত জঙ্গিবাদে জড়িত। নতুন সংগঠন জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার কিলার গ্রুপের মেম্বার সে। জেনেশুনে ছেলেকে জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ ও জঙ্গি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অর্থসহায়তাও করতেন জামায়াতের আমির। সে জন্যই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক।
রাজারবাগ পুলিশ লাইনস অডিটোরিয়ামে আজ শনিবার এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ডিএমপি কমিশনার।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘সে নিজে (জামায়াতের আমির) জেন শুনে তার ছেলের জঙ্গিবাদে জড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি সমর্থন করেছে এবং অর্থায়ন করেছে। বাবার কাছ থেকে অর্থসহায়তা পেয়ে সে অন্য জঙ্গিদের সংগঠিত করেছে। সে কারণেই তাকে (ডা. শফিকুর রহমান) আমরা গ্রেপ্তার করেছি, জঙ্গিবাদে অর্থায়নের জন্য। আমরা খবর পেয়েছি, তাদের (জামায়াত) প্রত্যক্ষ মদদে বেশ কিছু জঙ্গি প্রশিক্ষণ নিয়েছে।’
জামায়াতের অন্য কোনো নেতার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা আরও কিছু তথ্য পেয়েছি, ‘আমাদের অভিযান চলছে। তবে গোপনীয়তার স্বার্থে এখনই সেসব তথ্য প্রকাশ করছি না। অভিযান সফল হওয়ার পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাব।’
আদালত থেকে দুই জঙ্গির পালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্টের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সেই তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আমরা পাচ্ছি। ঘটনার সময় যেসব পুলিশ সদস্য দায়িত্বে ছিল, সেখানে যাদের গাফিলতি ছিল, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং ভবিষ্যতে যাতে এমন ঘটনা না ঘটে, সে জন্য পুলিশসহ অন্যদের করণীয় বিষয়ে রিপোর্টে বলা হবে।’
পলাতক দুই জঙ্গির গ্রেপ্তারের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের নজরদারিতে শুধু সেই দুজনই না, জঙ্গি ছিনতাইয়ে যারা জড়িত রয়েছে, তাদের অনেককে শনাক্ত করা হয়েছে। আশা করছি তাড়াতাড়িই আমরা তাদের গ্রেপ্তার করতে পারব।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪