গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী)
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে অজ্ঞাত পরিচয়ধারী (৭০) এক বৃদ্ধকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার সকাল ১০টার দিকে পুলিশ গোয়ালন্দ পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত এফকে টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের বারান্দা থেকে ওই বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। এ সময় তাঁর কাছে পলিথিনে মোড়ানো বেশ কিছু টাকা ছিল।
স্থানীয় কয়েকজন বলেন, সন্ধ্যার পর থেকে এ এলাকায় মাদকসেবীদের আড্ডা জমে। দূরদূরান্ত থেকে অনেকে মোটরসাইকেল নিয়ে এ এলাকায় এসে আড্ডায় লিপ্ত হয়। আড্ডা চলে গভীর রাত পর্যন্ত। তবে মাদকসেবীদের কেউ এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে নাকি পূর্বশত্রুতার জেরে এ ঘটনা ঘটল সে সম্পর্কে কেউ ধারণা করতে পারছেন না।
স্থানীয় জালাল আহমেদ, সোহাগ প্রামাণিক, শাহরিয়ার মৃদুল, তন্ময় আহমেদসহ কয়েকজন জানান, তাঁরা সকাল সাড়ে ৯টার দিকে পার্শ্ববর্তী সরকারি কামরুল ইসলাম কলেজ মাঠে অবস্থান করছিলেন। এ সময় স্থানীয় কয়েকটি শিশু বাচ্চা দৌড়ে এসে তাঁদের এফকে টেকনিক্যাল কলেজের বারান্দায় বৃদ্ধের মরদেহ পড়ে থাকার কথা জানায়। সেখানে গিয়ে ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। তাঁরা ৯৯৯-এ ফোন দেন। কিছুক্ষণের মধ্যে গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ এসে মরদেহ নিয়ে যায়।
তাঁরা বলেন, প্রায় এক মাস ধরে এই বৃদ্ধ ওই কলেজের বারান্দায় থাকেন। ওখানেই ঘুমান। যে যা দেয় তাই খান। তবে তিনি কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। শারীরিকভাবেও বেশ দুর্বল। তাঁর মতো একজন বৃদ্ধকে কেন এভাবে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হলো তাঁরা বুঝতে পারছেন না।
গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শাহ মো. শরিফ জানান, বৃদ্ধের মাথায়, কপালে ও বুকে ধারালো অস্ত্রের তিনটি গভীর আঘাত রয়েছে। গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের মর্গে নিয়ে গেছে।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে অজ্ঞাত পরিচয়ধারী (৭০) এক বৃদ্ধকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার সকাল ১০টার দিকে পুলিশ গোয়ালন্দ পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত এফকে টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের বারান্দা থেকে ওই বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। এ সময় তাঁর কাছে পলিথিনে মোড়ানো বেশ কিছু টাকা ছিল।
স্থানীয় কয়েকজন বলেন, সন্ধ্যার পর থেকে এ এলাকায় মাদকসেবীদের আড্ডা জমে। দূরদূরান্ত থেকে অনেকে মোটরসাইকেল নিয়ে এ এলাকায় এসে আড্ডায় লিপ্ত হয়। আড্ডা চলে গভীর রাত পর্যন্ত। তবে মাদকসেবীদের কেউ এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে নাকি পূর্বশত্রুতার জেরে এ ঘটনা ঘটল সে সম্পর্কে কেউ ধারণা করতে পারছেন না।
স্থানীয় জালাল আহমেদ, সোহাগ প্রামাণিক, শাহরিয়ার মৃদুল, তন্ময় আহমেদসহ কয়েকজন জানান, তাঁরা সকাল সাড়ে ৯টার দিকে পার্শ্ববর্তী সরকারি কামরুল ইসলাম কলেজ মাঠে অবস্থান করছিলেন। এ সময় স্থানীয় কয়েকটি শিশু বাচ্চা দৌড়ে এসে তাঁদের এফকে টেকনিক্যাল কলেজের বারান্দায় বৃদ্ধের মরদেহ পড়ে থাকার কথা জানায়। সেখানে গিয়ে ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। তাঁরা ৯৯৯-এ ফোন দেন। কিছুক্ষণের মধ্যে গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ এসে মরদেহ নিয়ে যায়।
তাঁরা বলেন, প্রায় এক মাস ধরে এই বৃদ্ধ ওই কলেজের বারান্দায় থাকেন। ওখানেই ঘুমান। যে যা দেয় তাই খান। তবে তিনি কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। শারীরিকভাবেও বেশ দুর্বল। তাঁর মতো একজন বৃদ্ধকে কেন এভাবে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হলো তাঁরা বুঝতে পারছেন না।
গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শাহ মো. শরিফ জানান, বৃদ্ধের মাথায়, কপালে ও বুকে ধারালো অস্ত্রের তিনটি গভীর আঘাত রয়েছে। গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের মর্গে নিয়ে গেছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫