নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: রাজধানীর কদমতলীতে মা, বাবা ও বোনকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন মেহজাবিন ইসলাম মুন। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
চার দিনের রিমান্ড শেষে আজ মুনকে আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কদমতলী থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) জাকির হোসাইন। তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম ইয়াসমিন আরা মুনের জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় অনুযায়ী লিপিবদ্ধ করেন। এরপর তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়।
এর আগে গত ২০ জুন মেহেরজাবিনকে চারদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
গত ১৯ জুন সকালে কদমতলীর মুরাদপুরে পাঁচতলা বাড়ির দ্বিতীয় তলা থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতরা হলেন-মেহজাবিনের বাবা মাসুদ রানা, মা মৌসুমী আক্তার ও তাঁর ছোটবোন জান্নাতুল। সেখান থেকে অচেতন অবস্থায় মেহজাবিনের স্বামী শফিকুল ইসলাম ও মেয়ে তৃপ্তিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় সেদিনই আটক করা হয় মেহজাবিনকে। হত্যাকাণ্ডের পর তিনি নিজেই ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে বলেন, ‘মা-বাবা ও ছোট বোনকে হত্যা করেছি। আপনারা আসেন। এসে আমাকে ধরে নিয়ে যান।’ এ ঘটনায় নিহত মাসুদ রানার বড় ভাই সাখাওয়াত হোসেন বাদী হয়ে মেহজাবিন ও তাঁর স্বামী শফিকুল ইসলামকে আসামি করে মামলা করেন।
সূত্রে জানা যায়, মেহজাবিন আদালতকে বলেছেন, হত্যাকাণ্ডের দুদিন আগে স্বামী ও সন্তানকে নিয়ে মায়ের বাড়িতে বেড়াতে আসেন তিনি। এসেই ছোট বোন জান্নাতুলের সঙ্গে তাঁর স্বামীর পরকিয়া রয়েছে বলে বাবা-মাকে অভিযোগ করেন। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়।
অনেকদিন আগে থেকেই মা-বাবা ও বোনের প্রতি তার ক্ষোভ ছিল সেই ক্ষোভ থেকেই তিনি হত্যার সিদ্ধান্ত নেন। মেহজাবিন বলেছেন, তিনি একাই এই খুন করেছেন। রাতে কফির সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে সবাইকে অচেতন করেন তিনি। এরপর গলায় রশি পেঁচিয়ে তিন জনকে শ্বাসরোধ করে করেন।
ঢাকা: রাজধানীর কদমতলীতে মা, বাবা ও বোনকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন মেহজাবিন ইসলাম মুন। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
চার দিনের রিমান্ড শেষে আজ মুনকে আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কদমতলী থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) জাকির হোসাইন। তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম ইয়াসমিন আরা মুনের জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় অনুযায়ী লিপিবদ্ধ করেন। এরপর তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়।
এর আগে গত ২০ জুন মেহেরজাবিনকে চারদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
গত ১৯ জুন সকালে কদমতলীর মুরাদপুরে পাঁচতলা বাড়ির দ্বিতীয় তলা থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতরা হলেন-মেহজাবিনের বাবা মাসুদ রানা, মা মৌসুমী আক্তার ও তাঁর ছোটবোন জান্নাতুল। সেখান থেকে অচেতন অবস্থায় মেহজাবিনের স্বামী শফিকুল ইসলাম ও মেয়ে তৃপ্তিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় সেদিনই আটক করা হয় মেহজাবিনকে। হত্যাকাণ্ডের পর তিনি নিজেই ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে বলেন, ‘মা-বাবা ও ছোট বোনকে হত্যা করেছি। আপনারা আসেন। এসে আমাকে ধরে নিয়ে যান।’ এ ঘটনায় নিহত মাসুদ রানার বড় ভাই সাখাওয়াত হোসেন বাদী হয়ে মেহজাবিন ও তাঁর স্বামী শফিকুল ইসলামকে আসামি করে মামলা করেন।
সূত্রে জানা যায়, মেহজাবিন আদালতকে বলেছেন, হত্যাকাণ্ডের দুদিন আগে স্বামী ও সন্তানকে নিয়ে মায়ের বাড়িতে বেড়াতে আসেন তিনি। এসেই ছোট বোন জান্নাতুলের সঙ্গে তাঁর স্বামীর পরকিয়া রয়েছে বলে বাবা-মাকে অভিযোগ করেন। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়।
অনেকদিন আগে থেকেই মা-বাবা ও বোনের প্রতি তার ক্ষোভ ছিল সেই ক্ষোভ থেকেই তিনি হত্যার সিদ্ধান্ত নেন। মেহজাবিন বলেছেন, তিনি একাই এই খুন করেছেন। রাতে কফির সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে সবাইকে অচেতন করেন তিনি। এরপর গলায় রশি পেঁচিয়ে তিন জনকে শ্বাসরোধ করে করেন।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৭ দিন আগে