নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বনানীর কড়াইল বস্তিতে আওয়ামী লীগের কমিটির বিরোধে প্রাণ যায় দোকানি আল আমিনের। এ ঘটনায় দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন নিহতের স্ত্রী রিতা আক্তার।
রোববার বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এই দাবি জানান তিনি। এর আগে গত বুধবার (১৭ আগস্ট) রাতে রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আল আমিনকে (৩৪) কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
নিহত আল আমিনের স্ত্রী রিতা আক্তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত বুধবার (১৭ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আল আমিন সরকারকে (৩৪) মসজিদের ভেতর ঢুকে একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। আল আমিনকে বাঁচাতে তার বড় ভাই নাসির সরকার এগিয়ে এলে তাঁকেও সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর অবস্থায় ফেলে যায়। তাদের ধারণা ছিল সে-ও মারা গেছে। পরে এলাকাবাসী দুজনকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার পর আল আমিন সরকারকে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। এই হত্যাকাণ্ডে যারা সরাসরি অংশগ্রহণ করে, তারা হলো নুরে আলম নূর, মোহাম্মদ আলী, আমজাদ হোসেন, খাজা, আলী হোসেন, মামুন, তানভীর, স্বাধীন, মেহেদী, সুমন, রাসেল, মাহবুব, মাসুদ, ইলিয়াস, স্বপন, শফিকুল ইসলাম, মাহাবুব আলম, কফিন ও সেন্টুসহ আরও অনেকে।
এই ঘটনায় বনানী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয় মাহাবুব, আমজাদ, রাসেল, ইলিয়াস, মাসুদ। ঘটনায় জড়িত উল্লেখিত ব্যক্তিরা কড়াইল বস্তি এলাকায় মাদক, ছিনতাই, অস্ত্র বিক্রিসহ নানা অপরাধে জড়িত।
রিতা আক্তার আরও বলেন, ‘আমার স্বামীর হত্যার সঙ্গে জড়িতরা আমাকে মামলা উঠিয়ে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছে। তা না হলে আমি এবং আমার পরিবারের ওপর আবারও হামলা হবে। তাই আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহায্য কামনা করছি। তিনি গরিবের মা, সন্তানহারা, বাবাহারা মানুষের কষ্ট তিনি বোঝেন। আমি এই হত্যাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানাচ্ছি।’
রাজধানীর বনানীর কড়াইল বস্তিতে আওয়ামী লীগের কমিটির বিরোধে প্রাণ যায় দোকানি আল আমিনের। এ ঘটনায় দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন নিহতের স্ত্রী রিতা আক্তার।
রোববার বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এই দাবি জানান তিনি। এর আগে গত বুধবার (১৭ আগস্ট) রাতে রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আল আমিনকে (৩৪) কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
নিহত আল আমিনের স্ত্রী রিতা আক্তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত বুধবার (১৭ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আল আমিন সরকারকে (৩৪) মসজিদের ভেতর ঢুকে একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। আল আমিনকে বাঁচাতে তার বড় ভাই নাসির সরকার এগিয়ে এলে তাঁকেও সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর অবস্থায় ফেলে যায়। তাদের ধারণা ছিল সে-ও মারা গেছে। পরে এলাকাবাসী দুজনকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার পর আল আমিন সরকারকে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। এই হত্যাকাণ্ডে যারা সরাসরি অংশগ্রহণ করে, তারা হলো নুরে আলম নূর, মোহাম্মদ আলী, আমজাদ হোসেন, খাজা, আলী হোসেন, মামুন, তানভীর, স্বাধীন, মেহেদী, সুমন, রাসেল, মাহবুব, মাসুদ, ইলিয়াস, স্বপন, শফিকুল ইসলাম, মাহাবুব আলম, কফিন ও সেন্টুসহ আরও অনেকে।
এই ঘটনায় বনানী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয় মাহাবুব, আমজাদ, রাসেল, ইলিয়াস, মাসুদ। ঘটনায় জড়িত উল্লেখিত ব্যক্তিরা কড়াইল বস্তি এলাকায় মাদক, ছিনতাই, অস্ত্র বিক্রিসহ নানা অপরাধে জড়িত।
রিতা আক্তার আরও বলেন, ‘আমার স্বামীর হত্যার সঙ্গে জড়িতরা আমাকে মামলা উঠিয়ে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছে। তা না হলে আমি এবং আমার পরিবারের ওপর আবারও হামলা হবে। তাই আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহায্য কামনা করছি। তিনি গরিবের মা, সন্তানহারা, বাবাহারা মানুষের কষ্ট তিনি বোঝেন। আমি এই হত্যাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানাচ্ছি।’
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৭ দিন আগে