মিরপুর (ঢাকা) প্রতিনিধি
বড় হয়ে ‘ডন’ হওয়ার স্বপ্ন ছিল হৃদয়ের (১৭)। সেই স্বপ্ন থেকেই অপরাধকর্মে জড়িয়ে পড়ে। সেই কিশোর এখন হত্যা মামলার আসামি হয়ে কারাগারে। গ্রেপ্তার হয়েছে শাহ আলী থানার পুলিশের হাতে।
আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর মিরপুর উপ-পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার এ জেড এম তৈমুর রহমান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শাহাদাৎ হোসেন হাসিব নামে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোরকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর শাহ আলী এলাকা ও ঝালকাঠি থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—মোফাজ্জল হোসেন মন্ডল (৩০), হুমায়ুন কবির (৬৫), মো. সাদ্দাম (১৬), মো. আল-আমিন আহমদ (১৮) ও মোহাম্মদ হৃদয় (১৭)।
ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে পুলিশ কর্মকর্তা তৈমুর রহমান বলেন, ভুক্তভোগী শাহাদাত হোসেন হাসিবের বাবার সঙ্গে প্রবাসী বিপুল নামে এক ব্যক্তির বাবার জমিসংক্রান্ত মামলা চলছে নোয়াখালীতে। সেই মামলার জের ধরে শাহাদাত হোসেন হাসিবকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করেন গ্রেপ্তারকৃত মোফাজ্জল হোসেন মন্ডল। পরিকল্পনা অনুযায়ী হৃদয়ের সঙ্গে ৫ লাখ টাকার চুক্তি হয়। তবে হত্যাকাণ্ডের পর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী হৃদয়কে ৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়নি। এ ঘটনায় বিদেশে অবস্থানরত বিপুলের বিষয়ে তদন্ত করে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তৈমুর রহমান আরও বলেন, ‘শাহ আলী থানা এলাকায় গত ১২ ডিসেম্বর রাতে শাহাদাত হোসেন হাসিবকে ধারালো ছুরি দিয়ে উপর্যুপরি কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার তদন্তে দেখা যায়, মূলত পৈতৃক সম্পত্তির বিরোধের জেরে শাহাদাত হোসেন হাসিবকে হত্যা করা হয়। আর এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন পাঁচজন। সরাসরি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তিনজন। এখন পর্যন্ত হৃদয় ও সাদ্দাম আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।’
বড় হয়ে ‘ডন’ হওয়ার স্বপ্ন ছিল হৃদয়ের (১৭)। সেই স্বপ্ন থেকেই অপরাধকর্মে জড়িয়ে পড়ে। সেই কিশোর এখন হত্যা মামলার আসামি হয়ে কারাগারে। গ্রেপ্তার হয়েছে শাহ আলী থানার পুলিশের হাতে।
আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর মিরপুর উপ-পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার এ জেড এম তৈমুর রহমান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শাহাদাৎ হোসেন হাসিব নামে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোরকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর শাহ আলী এলাকা ও ঝালকাঠি থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—মোফাজ্জল হোসেন মন্ডল (৩০), হুমায়ুন কবির (৬৫), মো. সাদ্দাম (১৬), মো. আল-আমিন আহমদ (১৮) ও মোহাম্মদ হৃদয় (১৭)।
ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে পুলিশ কর্মকর্তা তৈমুর রহমান বলেন, ভুক্তভোগী শাহাদাত হোসেন হাসিবের বাবার সঙ্গে প্রবাসী বিপুল নামে এক ব্যক্তির বাবার জমিসংক্রান্ত মামলা চলছে নোয়াখালীতে। সেই মামলার জের ধরে শাহাদাত হোসেন হাসিবকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করেন গ্রেপ্তারকৃত মোফাজ্জল হোসেন মন্ডল। পরিকল্পনা অনুযায়ী হৃদয়ের সঙ্গে ৫ লাখ টাকার চুক্তি হয়। তবে হত্যাকাণ্ডের পর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী হৃদয়কে ৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়নি। এ ঘটনায় বিদেশে অবস্থানরত বিপুলের বিষয়ে তদন্ত করে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তৈমুর রহমান আরও বলেন, ‘শাহ আলী থানা এলাকায় গত ১২ ডিসেম্বর রাতে শাহাদাত হোসেন হাসিবকে ধারালো ছুরি দিয়ে উপর্যুপরি কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার তদন্তে দেখা যায়, মূলত পৈতৃক সম্পত্তির বিরোধের জেরে শাহাদাত হোসেন হাসিবকে হত্যা করা হয়। আর এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন পাঁচজন। সরাসরি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তিনজন। এখন পর্যন্ত হৃদয় ও সাদ্দাম আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৬ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৪ দিন আগে