নগরকান্দা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
সদ্য প্রয়াত সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ছেলে এবং নগরকান্দা ও সালথা উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-২ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবুর বিরুদ্ধে হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে মামলা হয়েছে।
বুধবার ফরিদপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৪ নম্বর আমলি আদালতে মামলাটি দায়ের করেন নগরকান্দা পৌরসভার মেয়র ও পৌর যুবলীগের সভাপতি নিমাই চন্দ্র সরকার। আগামী ৫ নভেম্বর নগরকান্দা ও সালথা উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-২ আসনের উপনির্বাচনে ভোট গ্রহণ। তার ঠিক ১০ দিন আগে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠল শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবুর বিরুদ্ধে।
মামলায় শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবুকে প্রধান করে মোহাম্মদ লিয়াকত মিয়া, মোহাম্মদ নাসির মাহমুদ ও শহিদুল ফকিরকে আসামি করা হয়েছে। তাঁদের সবার বাড়ি নগরকান্দা উপজেলায়।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, গত ১৭ অক্টোবরের জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. ফারুক হোসেনের পক্ষে কাজ করেন নিমাই চন্দ্র সরকার। আর এমপি প্রার্থী লাবু চৌধুরীসহ আসামিরা স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহাদাৎ হোসেনের পক্ষে কাজ করেন। আসামিরা স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহাদাতের পক্ষে কাজ করতে এবং চশমা প্রতীকে ভোট দিতে বলেন মেয়রকে। এদিকে মেয়র নিমাই প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার প্রার্থীর পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন। এ বিষয়ে আসামিরা তাঁর ওপর চরমভাবে ক্ষিপ্ত হয় এবং সে কারণে আসামিরা তাঁকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে। শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবু তাঁকে হত্যার হুকুম দেন। সেই মোতাবেক ঘটনার দিন, অর্থাৎ ২৫ অক্টোবর উপজেলা থেকে নিজ অফিসে ফেরার পথে বেলা ২টা ৪৭ মিনিটে বঙ্গবন্ধু পাবলিক লাইব্রেরির সামনে পৌঁছালে আসামিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করার জন্য মোটরসাইকেলে চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় তিনি সরে গিয়ে রক্ষা পান। ঘটনাটি তিনি (মেয়র) সঙ্গে সঙ্গে প্রশাসন ও দলীয় বিভিন্ন স্তরে জানান বলে মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়।
মামলার বিষয়ে বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট বিশ্বজিৎ গাঙ্গুলি জানান, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৪ নম্বর আমলি আদালতে মামলাটি জমা ও ফাইল করা হয়। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৪ নম্বর আমলি আদালতের বিচারক ফরিদ আহমেদ বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন। আদালত অভিযোগটি নিজে আমলে নিয়ে নগরকান্দা সিআর ৩২৯/২২ ক্রমিকে রেকর্ড করেন এবং আগামী ৯ নভেম্বর মামলার অভিযোগকারী বাদী ও সাক্ষীদের উপস্থিতিতে আদেশের জন্য পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন।
এ বিষয়ে নগরকান্দা পৌর মেয়র নিমাই সরকার অভিযোগ করে জানান, তাঁকে হত্যা করা হবে বলে আসামিরা হুমকি দিচ্ছেন। এ ঘটনার পর বিষয়টি তিনি প্রশাসন ও দলের বিভিন্ন স্তরে জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে লাবু চৌধুরীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।
সাজেদা চৌধুরীর সাবেক এপিএস শফিউদ্দিন বলেন, এটি একটি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ। লাবু চৌধুরী তাঁর নির্বাচনে গণসংযোগ নিয়ে ব্যস্ত আছেন। আদালত জুডিশিয়াল তদন্ত করলেই এ অভিযোগের অন্তঃসারশূন্যতা বের হয়ে আসবে।
সদ্য প্রয়াত সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ছেলে এবং নগরকান্দা ও সালথা উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-২ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবুর বিরুদ্ধে হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে মামলা হয়েছে।
বুধবার ফরিদপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৪ নম্বর আমলি আদালতে মামলাটি দায়ের করেন নগরকান্দা পৌরসভার মেয়র ও পৌর যুবলীগের সভাপতি নিমাই চন্দ্র সরকার। আগামী ৫ নভেম্বর নগরকান্দা ও সালথা উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-২ আসনের উপনির্বাচনে ভোট গ্রহণ। তার ঠিক ১০ দিন আগে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠল শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবুর বিরুদ্ধে।
মামলায় শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবুকে প্রধান করে মোহাম্মদ লিয়াকত মিয়া, মোহাম্মদ নাসির মাহমুদ ও শহিদুল ফকিরকে আসামি করা হয়েছে। তাঁদের সবার বাড়ি নগরকান্দা উপজেলায়।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, গত ১৭ অক্টোবরের জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. ফারুক হোসেনের পক্ষে কাজ করেন নিমাই চন্দ্র সরকার। আর এমপি প্রার্থী লাবু চৌধুরীসহ আসামিরা স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহাদাৎ হোসেনের পক্ষে কাজ করেন। আসামিরা স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহাদাতের পক্ষে কাজ করতে এবং চশমা প্রতীকে ভোট দিতে বলেন মেয়রকে। এদিকে মেয়র নিমাই প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার প্রার্থীর পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন। এ বিষয়ে আসামিরা তাঁর ওপর চরমভাবে ক্ষিপ্ত হয় এবং সে কারণে আসামিরা তাঁকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে। শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবু তাঁকে হত্যার হুকুম দেন। সেই মোতাবেক ঘটনার দিন, অর্থাৎ ২৫ অক্টোবর উপজেলা থেকে নিজ অফিসে ফেরার পথে বেলা ২টা ৪৭ মিনিটে বঙ্গবন্ধু পাবলিক লাইব্রেরির সামনে পৌঁছালে আসামিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করার জন্য মোটরসাইকেলে চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় তিনি সরে গিয়ে রক্ষা পান। ঘটনাটি তিনি (মেয়র) সঙ্গে সঙ্গে প্রশাসন ও দলীয় বিভিন্ন স্তরে জানান বলে মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়।
মামলার বিষয়ে বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট বিশ্বজিৎ গাঙ্গুলি জানান, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৪ নম্বর আমলি আদালতে মামলাটি জমা ও ফাইল করা হয়। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৪ নম্বর আমলি আদালতের বিচারক ফরিদ আহমেদ বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন। আদালত অভিযোগটি নিজে আমলে নিয়ে নগরকান্দা সিআর ৩২৯/২২ ক্রমিকে রেকর্ড করেন এবং আগামী ৯ নভেম্বর মামলার অভিযোগকারী বাদী ও সাক্ষীদের উপস্থিতিতে আদেশের জন্য পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন।
এ বিষয়ে নগরকান্দা পৌর মেয়র নিমাই সরকার অভিযোগ করে জানান, তাঁকে হত্যা করা হবে বলে আসামিরা হুমকি দিচ্ছেন। এ ঘটনার পর বিষয়টি তিনি প্রশাসন ও দলের বিভিন্ন স্তরে জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে লাবু চৌধুরীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।
সাজেদা চৌধুরীর সাবেক এপিএস শফিউদ্দিন বলেন, এটি একটি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ। লাবু চৌধুরী তাঁর নির্বাচনে গণসংযোগ নিয়ে ব্যস্ত আছেন। আদালত জুডিশিয়াল তদন্ত করলেই এ অভিযোগের অন্তঃসারশূন্যতা বের হয়ে আসবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২১ দিন আগে