কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার ১৫ নম্বর জামতলী রোহিঙ্গা শিবিরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে দুই রোহিঙ্গা নেতা নিহতের ঘটনায় মামলা হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত ১টায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে এই মামলা করা হয়।
নিহত আবু তালেবের স্ত্রী তৈয়বা খাতুন (৩০) বাদী হয়ে উখিয়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এতে আরও সাত-আটজনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী মামলা দায়েরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ওসি বলেন, মামলায় জামতলী রোহিঙ্গা শিবিরের জাফর আলমের ছেলে মাহামুদুল হাসান (২৭), সোনা আলীর ছেলে শাহ মিয়া (৩২) ও তাঁর ভাই আবুল কালাম (২৫), রশিদ আহম্মেদের ছেলে জাফর আলম (৫৪) ও তাঁর ছেলে মো. সোয়াইবকে (২৫) আসামি করা হয়েছে।
এদিকে রোহিঙ্গা শিবিরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) গতকাল বুধবার রাতে অভিযান চালিয়ে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এদের মধ্যে একজন মামলার এজাহারভুক্ত আসামি বলে জানিয়েছেন ৮ এপিবিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ কামরান হোসেন। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, জামতলী রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৫-এর সি ব্লকের হেড মাঝি (নেতা) আবু তালেব (৪০) এবং সাব মাঝি সৈয়দ হোসেন (৩৫) মঙ্গলবার রাতে প্রতিদিনের মতো কাজকর্ম শেষে ব্লক-সি/ ৯-এর আছিয়া খাতুনের ঘরের সামনে বাঁশের মাচার ওপর বসে ব্লকের রাতের বেলায় পাহারাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করছিলেন। রাত ১১টা ৪০ মিনিটে এজাহারনামীয় আসামিসহ সাত-আটজন অজ্ঞাতনামা বন্দুকধারী মুখে গামছা বেঁধে তাঁদের এলোপাতাড়ি গুলি করে। পরে সন্ত্রাসীরা ফাঁকা গুলি ছুড়তে ছুড়তে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এতে আবু তালেবের গলায় দুটি এবং বুকের পাঁজরে একটি এবং সাব-মাঝি সৈয়দ হোসেনের গলায় একটি গুলি লাগে। তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর রাতেই মৃত্যু হয়।
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার ১৫ নম্বর জামতলী রোহিঙ্গা শিবিরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে দুই রোহিঙ্গা নেতা নিহতের ঘটনায় মামলা হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত ১টায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে এই মামলা করা হয়।
নিহত আবু তালেবের স্ত্রী তৈয়বা খাতুন (৩০) বাদী হয়ে উখিয়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এতে আরও সাত-আটজনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী মামলা দায়েরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ওসি বলেন, মামলায় জামতলী রোহিঙ্গা শিবিরের জাফর আলমের ছেলে মাহামুদুল হাসান (২৭), সোনা আলীর ছেলে শাহ মিয়া (৩২) ও তাঁর ভাই আবুল কালাম (২৫), রশিদ আহম্মেদের ছেলে জাফর আলম (৫৪) ও তাঁর ছেলে মো. সোয়াইবকে (২৫) আসামি করা হয়েছে।
এদিকে রোহিঙ্গা শিবিরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) গতকাল বুধবার রাতে অভিযান চালিয়ে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এদের মধ্যে একজন মামলার এজাহারভুক্ত আসামি বলে জানিয়েছেন ৮ এপিবিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ কামরান হোসেন। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, জামতলী রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৫-এর সি ব্লকের হেড মাঝি (নেতা) আবু তালেব (৪০) এবং সাব মাঝি সৈয়দ হোসেন (৩৫) মঙ্গলবার রাতে প্রতিদিনের মতো কাজকর্ম শেষে ব্লক-সি/ ৯-এর আছিয়া খাতুনের ঘরের সামনে বাঁশের মাচার ওপর বসে ব্লকের রাতের বেলায় পাহারাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করছিলেন। রাত ১১টা ৪০ মিনিটে এজাহারনামীয় আসামিসহ সাত-আটজন অজ্ঞাতনামা বন্দুকধারী মুখে গামছা বেঁধে তাঁদের এলোপাতাড়ি গুলি করে। পরে সন্ত্রাসীরা ফাঁকা গুলি ছুড়তে ছুড়তে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এতে আবু তালেবের গলায় দুটি এবং বুকের পাঁজরে একটি এবং সাব-মাঝি সৈয়দ হোসেনের গলায় একটি গুলি লাগে। তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর রাতেই মৃত্যু হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫