লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জের শ্রীরামপুর এলাকায় চাচা হারুনুর রশিদকে কুপিয়ে হত্যার মামলায় ভাতিজা আরিফ হোসেন রুবেলকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশও দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় প্রদান করেন। রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন না দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আরিফ হোসেন রুবেল। দীর্ঘদিন ধরে জামিনে বের হয়ে পলাতক রয়েছেন তিনি। আরিফ হোসেন রুবেল সদর উপজেলার দত্তপাড়ার শ্রীরামপুর এলাকার আবুল বাসারের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. জসিম উদ্দিন জানান, চাচাকে হত্যা মামলায় ভাতিজা আরিফ হোসেন রুবেলের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ ও বাদী সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন বলে জানান তিনি।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, লক্ষ্মীপুরে চন্দ্রগঞ্জের শ্রীরামপুর এলাকায় ২০০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি রাতে পারিবারিক বিরোধে চাচা হারুনুর রশিদকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন ভাতিজা আরিফ হোসেন রুবেল। পরদিন নোয়াখালী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হারুনুর রশিদ। ওই দিন রাতে আরিফ হোসেনকে আসামি করে চন্দ্রগঞ্জ থানায় নিহতের স্ত্রী সুইটি আক্তার বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার চার মাস পর আরিফ হোসেন রুবেলকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। দীর্ঘ শুনানি শেষে প্রায় সাড়ে তিন বছর পর এই মামলার রায় দেন আদালত।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. জসিম উদ্দিন বলেন, চাচাকে হত্যা মামলায় ভাতিজা আরিফ হোসেন রুবেলের এই রায় দিয়েছেন আদালত। এই রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ ও বাদী সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।
লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জের শ্রীরামপুর এলাকায় চাচা হারুনুর রশিদকে কুপিয়ে হত্যার মামলায় ভাতিজা আরিফ হোসেন রুবেলকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশও দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় প্রদান করেন। রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন না দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আরিফ হোসেন রুবেল। দীর্ঘদিন ধরে জামিনে বের হয়ে পলাতক রয়েছেন তিনি। আরিফ হোসেন রুবেল সদর উপজেলার দত্তপাড়ার শ্রীরামপুর এলাকার আবুল বাসারের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. জসিম উদ্দিন জানান, চাচাকে হত্যা মামলায় ভাতিজা আরিফ হোসেন রুবেলের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ ও বাদী সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন বলে জানান তিনি।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, লক্ষ্মীপুরে চন্দ্রগঞ্জের শ্রীরামপুর এলাকায় ২০০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি রাতে পারিবারিক বিরোধে চাচা হারুনুর রশিদকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন ভাতিজা আরিফ হোসেন রুবেল। পরদিন নোয়াখালী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হারুনুর রশিদ। ওই দিন রাতে আরিফ হোসেনকে আসামি করে চন্দ্রগঞ্জ থানায় নিহতের স্ত্রী সুইটি আক্তার বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার চার মাস পর আরিফ হোসেন রুবেলকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। দীর্ঘ শুনানি শেষে প্রায় সাড়ে তিন বছর পর এই মামলার রায় দেন আদালত।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. জসিম উদ্দিন বলেন, চাচাকে হত্যা মামলায় ভাতিজা আরিফ হোসেন রুবেলের এই রায় দিয়েছেন আদালত। এই রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ ও বাদী সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫