লক্ষ্মীপুর ও রামগঞ্জ প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে শিশু সাইফ আহম্মদ শাহকে (৪) হত্যার ঘটনায় সৎমা কহিনুর বেগমকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
মৃত সাইফ আহম্মেদ শাহ চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার বড়কুল পূর্ব ইউনিয়নের দক্ষিণ রায়চর জিয়ানগর এলাকার মিরন হোসেনের ছেলে। অভিযুক্ত কোহিনুর বেগম মিরন হোসেনের দ্বিতীয় স্ত্রী এবং রামগঞ্জের দরবেশপুর গ্রামের মোবরক হোসেনের মেয়ে।
রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমদাদুল হক বলেন, ‘সাইফের মায়ের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর বাবা মিরন হোসেন অভিযুক্ত কহিনুরকে বিয়ে করেন। সৎমা কহিনুর বেগম শিশু সাইফকে হত্যা করে মাটিচাপা দিয়ে রাখেন। পরে সাইফ নিখোঁজ হয়েছে বলে প্রচারণা চালান তিনি। এ ঘটনায় মিরন হোসেন বাদী হয়ে কহিনুরকে আসামি করে রামগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় কহিনুরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, পারিবারিক কলহের জেরে শিশু সাইফকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোহিনুর। তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে স্বামীর বাড়ি হাজীগঞ্জ থেকে শিশু সাইফকে নিয়ে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে বাবার বাড়িতে বেড়াতে যান কোহিনুর বেগম। পরে গত শনিবার বাবার বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়িতে গিয়ে শিশুকে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানান। এরপর শিশুটিকে খুঁজতে চাঁদপুরের ডুবুরি দল ও ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়। পরে আশপাশের পুকুর ও ডোবানালায় খুঁজেও শিশুটিকে না পেয়ে মিরন হোসেন ওই দিনই হাজীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এরই জেরে গত রোববার বিকেলে সৎমা কোহিনুর বেগমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে পুলিশ।
জিজ্ঞাসাবাদে কোহিনুর বেগম জানান, শিশু সাঈফকে শ্বাসরোধে হত্যা করে তাঁর বাবার বাড়ির রান্নাঘরের মাটির নিচে পুঁতে রেখেছেন তিনি। তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল সোমবার বিকেলে পুলিশ মাটির নিচে পুঁতে রাখা অবস্থায় শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে শিশু সাইফ আহম্মদ শাহকে (৪) হত্যার ঘটনায় সৎমা কহিনুর বেগমকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
মৃত সাইফ আহম্মেদ শাহ চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার বড়কুল পূর্ব ইউনিয়নের দক্ষিণ রায়চর জিয়ানগর এলাকার মিরন হোসেনের ছেলে। অভিযুক্ত কোহিনুর বেগম মিরন হোসেনের দ্বিতীয় স্ত্রী এবং রামগঞ্জের দরবেশপুর গ্রামের মোবরক হোসেনের মেয়ে।
রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমদাদুল হক বলেন, ‘সাইফের মায়ের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর বাবা মিরন হোসেন অভিযুক্ত কহিনুরকে বিয়ে করেন। সৎমা কহিনুর বেগম শিশু সাইফকে হত্যা করে মাটিচাপা দিয়ে রাখেন। পরে সাইফ নিখোঁজ হয়েছে বলে প্রচারণা চালান তিনি। এ ঘটনায় মিরন হোসেন বাদী হয়ে কহিনুরকে আসামি করে রামগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় কহিনুরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, পারিবারিক কলহের জেরে শিশু সাইফকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোহিনুর। তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে স্বামীর বাড়ি হাজীগঞ্জ থেকে শিশু সাইফকে নিয়ে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে বাবার বাড়িতে বেড়াতে যান কোহিনুর বেগম। পরে গত শনিবার বাবার বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়িতে গিয়ে শিশুকে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানান। এরপর শিশুটিকে খুঁজতে চাঁদপুরের ডুবুরি দল ও ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়। পরে আশপাশের পুকুর ও ডোবানালায় খুঁজেও শিশুটিকে না পেয়ে মিরন হোসেন ওই দিনই হাজীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এরই জেরে গত রোববার বিকেলে সৎমা কোহিনুর বেগমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে পুলিশ।
জিজ্ঞাসাবাদে কোহিনুর বেগম জানান, শিশু সাঈফকে শ্বাসরোধে হত্যা করে তাঁর বাবার বাড়ির রান্নাঘরের মাটির নিচে পুঁতে রেখেছেন তিনি। তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল সোমবার বিকেলে পুলিশ মাটির নিচে পুঁতে রাখা অবস্থায় শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪