লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি শাহ আলম রুবেলকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আরেক আসামি সিএনজি অটোচালক বোরহান উদ্দিনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহা. সিরাজুদ্দৌলাহ কুতুবী এ রায় দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) আবুল বাশার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আবুল বাশার জানান, দ্বিতীয় শ্রেণির মাদ্রাসাছাত্রীকে হত্যা ও ধর্ষণের মামলায় দীর্ঘ শুনানি ও ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে আসামি শাহ আলম রুবেলকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া আরও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়। পাশাপাশি দণ্ডবিধির ২০১ ধারায় আরও ৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয় আসামি শাহ আলম রুবেলকে।
এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে মামলার বাদী ওই ছাত্রীর মা ও চাচা জানান, আসামি শাহ আলম রুবেলের মৃত্যুদণ্ডের রায় যেন দ্রুত কার্যকর করা হয়। এ ছাড়া উচ্চ আদালতেও যেন এ রায় বহাল থাকে। সেটাই তাঁদের প্রত্যাশা।
এ দিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. কাউছারুজ্জামান আদালতের সামনে এইি প্রতিবেদককে জানান, আলোচিত এই হত্যা মামলায় আসামি শাহ আলম রুবেলকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তিনি।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৩ মার্চ দুপুরে স্থানীয় একটি মাদ্রাসার দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়। এর তিন দিন পর উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের একটি ডোবা থেকে শিশুটির বস্তাবন্দী অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তে জানা যায়, ধর্ষণের পর শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে। এরপর ২৭ মার্চ শিশুর মা বাদী হয়ে রামগঞ্জ থানায় মামলা করেন। আসামি করা হয় শিশুর দূর সম্পর্কের আত্মীয় শাহ আলম রুবেল ও স্থানীয় অটোরিকশাচালক বোরহান উদ্দিনকে। এরপর একই বছরের ১ জুলাই শাহ আলম রুবেল ও বোরহান উদ্দিনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন তৎকালীন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. কাউছারুজ্জামান। প্রায় সাড়ে তিন বছর পর এই আলোচিত মামলার রায় প্রকাশিত হলো। এ ঘটনার বিচারের দাবিতে লক্ষ্মীপুর ও ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করা হয় সে সময়।
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি শাহ আলম রুবেলকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আরেক আসামি সিএনজি অটোচালক বোরহান উদ্দিনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহা. সিরাজুদ্দৌলাহ কুতুবী এ রায় দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) আবুল বাশার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আবুল বাশার জানান, দ্বিতীয় শ্রেণির মাদ্রাসাছাত্রীকে হত্যা ও ধর্ষণের মামলায় দীর্ঘ শুনানি ও ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে আসামি শাহ আলম রুবেলকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া আরও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়। পাশাপাশি দণ্ডবিধির ২০১ ধারায় আরও ৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয় আসামি শাহ আলম রুবেলকে।
এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে মামলার বাদী ওই ছাত্রীর মা ও চাচা জানান, আসামি শাহ আলম রুবেলের মৃত্যুদণ্ডের রায় যেন দ্রুত কার্যকর করা হয়। এ ছাড়া উচ্চ আদালতেও যেন এ রায় বহাল থাকে। সেটাই তাঁদের প্রত্যাশা।
এ দিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. কাউছারুজ্জামান আদালতের সামনে এইি প্রতিবেদককে জানান, আলোচিত এই হত্যা মামলায় আসামি শাহ আলম রুবেলকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তিনি।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৩ মার্চ দুপুরে স্থানীয় একটি মাদ্রাসার দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়। এর তিন দিন পর উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের একটি ডোবা থেকে শিশুটির বস্তাবন্দী অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তে জানা যায়, ধর্ষণের পর শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে। এরপর ২৭ মার্চ শিশুর মা বাদী হয়ে রামগঞ্জ থানায় মামলা করেন। আসামি করা হয় শিশুর দূর সম্পর্কের আত্মীয় শাহ আলম রুবেল ও স্থানীয় অটোরিকশাচালক বোরহান উদ্দিনকে। এরপর একই বছরের ১ জুলাই শাহ আলম রুবেল ও বোরহান উদ্দিনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন তৎকালীন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. কাউছারুজ্জামান। প্রায় সাড়ে তিন বছর পর এই আলোচিত মামলার রায় প্রকাশিত হলো। এ ঘটনার বিচারের দাবিতে লক্ষ্মীপুর ও ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করা হয় সে সময়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫