হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে খুন হন মো. এরশাদ (৩৮)। এরশাদকে তাঁর বিদেশ ফেরত ছোট ভাই মঞ্জুরুল আলম (৩৬) পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ করেছেন এরশাদের স্ত্রী। তবে ছোট ভাই মঞ্জুরুল আলম বলেছেন, দুজন লোক (ডাকাত) বড় ভাই এরশাদকে জবাই করে হত্যা করে পালিয়ে গেছে।
জানা গেছে, দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে হাটহাজারী পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের উত্তর মিরের খীল খন্দকার পাড়া এলাকার নূর জাহান ভবনে হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। নিহত মো. এরশাদ পেশায় একজন ব্যবসায়ী। চার দিন আগে বিদেশ ফেরত ছোট ভাইয়ের সঙ্গে সম্পদ নিয়ে তাঁর বাগ্বিতণ্ডা হয়।
নিহতের স্ত্রী রহিমা বেগম অভিযোগ করে বলেন, ‘ওমান প্রবাসী মঞ্জুরুল আলমের (দেবর) সঙ্গে বসতঘর তৈরি করা নিয়ে আমার স্বামী মো. এরশাদের বিরোধ চলছিল। বিদেশে বসেই মঞ্জুরুল আলম খুনের পরিকল্পনার ছক এঁকে গত চারদিকে আগে দেশে ফেরেন। একসঙ্গে ভাত খেয়ে আমার স্বামী এরশাদকে নিয়ে ছাদে যায় মঞ্জুরুল। সেখানেই তিনি নির্মমভাবে আমার স্বামীকে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যা করেন। আমি আমার স্বামীর হত্যাকারী মঞ্জুরুল আলমের ফাঁসি চাই।’
হাটহাজারী থানা ওসি (তদন্ত) রাজিব শর্মা বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এরশাদকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে হত্যাকারীদের ডাকাত বলা হলেও তদন্ত না করে কিছু বলতে পারছি না। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহত এরশাদের ছোট ভাই মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী অভিযুক্ত মঞ্জুরুল আলমকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। কী কারণে এরশাদ খুন হয়েছে তা তদন্তের পর ঘটনার বিস্তারিত জানানো হবে। তবে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে নিহতের স্ত্রী রহিমা বেগম একটি হত্যা মামলা করেছেন।’
পৌরসভা এলাকার ৮ নং ওয়ার্ডের পৌর সহায়ক কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন মানিক জানিয়েছেন, এরশাদকে কে বা কারা খুন করেছে সেটি নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে স্থানীয়রা বলছে, রাত ১২টার দিকে এরশাদের বাড়িতে ডাকাত ঢুকেছিল। আবার কেউ বলেছে, ছোট ভাই মঞ্জুরুল আলমের সঙ্গে বিরোধের জেরে তিনি খুন হয়েছেন।
গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে খুন হন মো. এরশাদ (৩৮)। এরশাদকে তাঁর বিদেশ ফেরত ছোট ভাই মঞ্জুরুল আলম (৩৬) পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ করেছেন এরশাদের স্ত্রী। তবে ছোট ভাই মঞ্জুরুল আলম বলেছেন, দুজন লোক (ডাকাত) বড় ভাই এরশাদকে জবাই করে হত্যা করে পালিয়ে গেছে।
জানা গেছে, দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে হাটহাজারী পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের উত্তর মিরের খীল খন্দকার পাড়া এলাকার নূর জাহান ভবনে হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। নিহত মো. এরশাদ পেশায় একজন ব্যবসায়ী। চার দিন আগে বিদেশ ফেরত ছোট ভাইয়ের সঙ্গে সম্পদ নিয়ে তাঁর বাগ্বিতণ্ডা হয়।
নিহতের স্ত্রী রহিমা বেগম অভিযোগ করে বলেন, ‘ওমান প্রবাসী মঞ্জুরুল আলমের (দেবর) সঙ্গে বসতঘর তৈরি করা নিয়ে আমার স্বামী মো. এরশাদের বিরোধ চলছিল। বিদেশে বসেই মঞ্জুরুল আলম খুনের পরিকল্পনার ছক এঁকে গত চারদিকে আগে দেশে ফেরেন। একসঙ্গে ভাত খেয়ে আমার স্বামী এরশাদকে নিয়ে ছাদে যায় মঞ্জুরুল। সেখানেই তিনি নির্মমভাবে আমার স্বামীকে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যা করেন। আমি আমার স্বামীর হত্যাকারী মঞ্জুরুল আলমের ফাঁসি চাই।’
হাটহাজারী থানা ওসি (তদন্ত) রাজিব শর্মা বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এরশাদকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে হত্যাকারীদের ডাকাত বলা হলেও তদন্ত না করে কিছু বলতে পারছি না। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহত এরশাদের ছোট ভাই মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী অভিযুক্ত মঞ্জুরুল আলমকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। কী কারণে এরশাদ খুন হয়েছে তা তদন্তের পর ঘটনার বিস্তারিত জানানো হবে। তবে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে নিহতের স্ত্রী রহিমা বেগম একটি হত্যা মামলা করেছেন।’
পৌরসভা এলাকার ৮ নং ওয়ার্ডের পৌর সহায়ক কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন মানিক জানিয়েছেন, এরশাদকে কে বা কারা খুন করেছে সেটি নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে স্থানীয়রা বলছে, রাত ১২টার দিকে এরশাদের বাড়িতে ডাকাত ঢুকেছিল। আবার কেউ বলেছে, ছোট ভাই মঞ্জুরুল আলমের সঙ্গে বিরোধের জেরে তিনি খুন হয়েছেন।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৪ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১৭ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৮ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫