প্রতিনিধি, দেবিদ্বার (কুমিল্লা)
কুমিল্লার দেবিদ্বারে ধর্ষণচেষ্টা মামলা তুলে না নেওয়ায় এক কিশোরী ও তাঁর মা-বাবাকে প্রকাশ্যে লাঠিপেটার ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে আজ শুক্রবার ভোর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন জায়গায় র্যাব-পুলিশের যৌথ অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তবে এ ঘটনার মূল আসামি কাউছার ও হাসানকে এখনো গ্রেপ্তার করা যায়নি।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা হলো, উপজেলার কুরছাপ গ্রামের মৃত আলী হোসেনের ছেলে মো. নুরুল ইসলাম (৬৮) ও মো. মোস্তফা কামাল (৬১), কাউছারের স্ত্রী মোছা নারগিছ বেগম (৩০) এবং আটক মোস্তাফা কামালের স্ত্রী মোছা কুলছুম বেগম। এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে নির্যাতনের শিকার ওই কিশোরীর বাবা ছয়জনের নাম উল্লেখ করে দেবিদ্বার থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন।
মামলার বিবরণ ও র্যাবের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের কুরছাপ পূর্বপাড়ায় চলতি বছরের জুন মাসের প্রথম দিকে মো. নুরুল ইসলামের ছেলে মো. হাসান একই বাড়ির এক কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা চালান। পরে এ ঘটনা জানাজানি হলে ওই কিশোরীর বাবা ৯ জুন দেবিদ্বার থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার পর হাসানের পরিবার বাদীকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি দিয়ে আসছিলেন। মামলায় আপস মীমাংসা না করায় ক্ষিপ্ত হয়ে গত ২০ আগস্ট দুপুরে ওই কিশোরীর মাকে প্রকাশ্যে লাঠিপেটা করেন হাসানের বড় ভাই মো. কাউছার। যার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে পড়ে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান জানান, কুমিল্লা র্যাব-১১, সিপিসি-২ ও দেবিদ্বার থানা-পুলিশের একটি টিম যৌথ অভিযান চালিয়ে মামলার চারজন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে। কুমিল্লা র্যাব-১১ হেফাজতে তিনজন আসামি রয়েছেন এবং দেবিদ্বার থানায় রয়েছেন একজন। ওই তিনজনকে দেবিদ্বার থানায় হস্তান্তর করা হবে।
এ ব্যাপারে কুমিল্লা র্যাব-১১, সিপিসি-২ উপপরিচালক মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নির্যাতনের একটি ভিডিও দেখে অভিযান চালিয়ে হত্যাচেষ্টা মামলার এজাহারভুক্ত এক নারীসহ তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যারা মূল আসামি তাঁদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
দেবিদ্বার থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আরিফুর রহমান বলেন, র্যাবের অভিযানে তিনজন ও দেবিদ্বার থানা-পুলিশের অভিযানে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত মূল আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য যে, শুক্রবার (২০ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের কুরছাপ পূর্বপাড়ায় এক কিশোরীর মাকে প্রকাশ্যে লাঠিপেটার একটি ভিডিও গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তোলপাড় শুরু হয়। এ ঘটনায় রাতে দেবিদ্বার থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবা।
কুমিল্লার দেবিদ্বারে ধর্ষণচেষ্টা মামলা তুলে না নেওয়ায় এক কিশোরী ও তাঁর মা-বাবাকে প্রকাশ্যে লাঠিপেটার ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে আজ শুক্রবার ভোর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন জায়গায় র্যাব-পুলিশের যৌথ অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তবে এ ঘটনার মূল আসামি কাউছার ও হাসানকে এখনো গ্রেপ্তার করা যায়নি।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা হলো, উপজেলার কুরছাপ গ্রামের মৃত আলী হোসেনের ছেলে মো. নুরুল ইসলাম (৬৮) ও মো. মোস্তফা কামাল (৬১), কাউছারের স্ত্রী মোছা নারগিছ বেগম (৩০) এবং আটক মোস্তাফা কামালের স্ত্রী মোছা কুলছুম বেগম। এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে নির্যাতনের শিকার ওই কিশোরীর বাবা ছয়জনের নাম উল্লেখ করে দেবিদ্বার থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন।
মামলার বিবরণ ও র্যাবের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের কুরছাপ পূর্বপাড়ায় চলতি বছরের জুন মাসের প্রথম দিকে মো. নুরুল ইসলামের ছেলে মো. হাসান একই বাড়ির এক কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা চালান। পরে এ ঘটনা জানাজানি হলে ওই কিশোরীর বাবা ৯ জুন দেবিদ্বার থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার পর হাসানের পরিবার বাদীকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি দিয়ে আসছিলেন। মামলায় আপস মীমাংসা না করায় ক্ষিপ্ত হয়ে গত ২০ আগস্ট দুপুরে ওই কিশোরীর মাকে প্রকাশ্যে লাঠিপেটা করেন হাসানের বড় ভাই মো. কাউছার। যার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে পড়ে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান জানান, কুমিল্লা র্যাব-১১, সিপিসি-২ ও দেবিদ্বার থানা-পুলিশের একটি টিম যৌথ অভিযান চালিয়ে মামলার চারজন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে। কুমিল্লা র্যাব-১১ হেফাজতে তিনজন আসামি রয়েছেন এবং দেবিদ্বার থানায় রয়েছেন একজন। ওই তিনজনকে দেবিদ্বার থানায় হস্তান্তর করা হবে।
এ ব্যাপারে কুমিল্লা র্যাব-১১, সিপিসি-২ উপপরিচালক মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নির্যাতনের একটি ভিডিও দেখে অভিযান চালিয়ে হত্যাচেষ্টা মামলার এজাহারভুক্ত এক নারীসহ তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যারা মূল আসামি তাঁদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
দেবিদ্বার থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আরিফুর রহমান বলেন, র্যাবের অভিযানে তিনজন ও দেবিদ্বার থানা-পুলিশের অভিযানে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত মূল আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য যে, শুক্রবার (২০ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের কুরছাপ পূর্বপাড়ায় এক কিশোরীর মাকে প্রকাশ্যে লাঠিপেটার একটি ভিডিও গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তোলপাড় শুরু হয়। এ ঘটনায় রাতে দেবিদ্বার থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে