কক্সবাজার প্রতিনিধি
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় সপ্তম দফার শেষ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) খায়রুল ইসলামকে জেরা দিয়ে মামলার দিনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। তিনি মামলার ৬৫ নম্বর সাক্ষী।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সকাল সোয়া ১০টায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ও আজ বুধবার সহকারী পুলিশ সুপার জামিলুল হক এবং খায়রুল ইসলামের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হচ্ছে। তাঁরা আলোচিত এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এবং কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম জানান, এ মামলার মোট সাক্ষী ৮৩ জন। এ পর্যন্ত মামলার বাদী শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌসসহ ৬৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।
প্রসিকিউটর জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার খায়রুল ইসলামের গতকাল মঙ্গলবার জবানবন্দি শেষ হয়েছে। আজ আসামিপক্ষের জেরা চলছে। আজ সাক্ষী হিসেবে নতুন করে কাউকে আদালতে উপস্থাপন করা হয়নি বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় কড়া নিরাপত্তায় জেলা কারাগার থেকে মামলার ১৫ আসামিকে আদালতে তোলা হয়।
গত বছরের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়া শামলাপুর পুলিশের তল্লাশিচৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে বাহারছড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলী ও টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্তের পর র্যাব-১৫-এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে একটি ‘পরিকল্পিত ঘটনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বর্তমানে মামলার ১৫ আসামি কারাগারে রয়েছেন।
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় সপ্তম দফার শেষ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) খায়রুল ইসলামকে জেরা দিয়ে মামলার দিনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। তিনি মামলার ৬৫ নম্বর সাক্ষী।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সকাল সোয়া ১০টায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ও আজ বুধবার সহকারী পুলিশ সুপার জামিলুল হক এবং খায়রুল ইসলামের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হচ্ছে। তাঁরা আলোচিত এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এবং কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম জানান, এ মামলার মোট সাক্ষী ৮৩ জন। এ পর্যন্ত মামলার বাদী শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌসসহ ৬৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।
প্রসিকিউটর জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার খায়রুল ইসলামের গতকাল মঙ্গলবার জবানবন্দি শেষ হয়েছে। আজ আসামিপক্ষের জেরা চলছে। আজ সাক্ষী হিসেবে নতুন করে কাউকে আদালতে উপস্থাপন করা হয়নি বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় কড়া নিরাপত্তায় জেলা কারাগার থেকে মামলার ১৫ আসামিকে আদালতে তোলা হয়।
গত বছরের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়া শামলাপুর পুলিশের তল্লাশিচৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে বাহারছড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলী ও টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্তের পর র্যাব-১৫-এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে একটি ‘পরিকল্পিত ঘটনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বর্তমানে মামলার ১৫ আসামি কারাগারে রয়েছেন।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ দিন আগে