রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড়ে পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত শিক্ষককে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে জেলা শিক্ষা অফিস।
আজ সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করে রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মো. ইখতেয়ার উদ্দীন আরাফাত জানান, অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে নৈতিক স্খলনের গুরুতর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ২০১৮ বিধি ২(খ) অনুচ্ছেদ মোতাবেক তাঁকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রাথমিক জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ফাতেমা মেহের ইয়াসমিনের স্বাক্ষরে এ বরখাস্তের আদেশ জারি হয়।
অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম মো. বেলায়েত হোসেন (৪২)। তিনি লামকুপাড়া এলাকার নুরুল হুদার ছেলে। তিনি ১ নম্বর রামগড় ইউনিয়নে থানাচন্দ্র পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে কর্মরত।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে স্কুল ছুটির পর অভিযুক্ত শিক্ষক ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী এবং তার অন্য এক বান্ধবীকে শ্রেণিকক্ষে অবস্থান করতে বলেন। তিনি শ্রেণিকক্ষে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর সহপাঠীকে প্রথম সারিতে এবং ভুক্তভোগী পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে পেছনের সারিতে বসান। পরে ভুক্তভোগীকে নানাভাবে শারীরিকভাবে যৌন নিপীড়নের চেষ্টা করেন। এ সময় শিক্ষার্থী শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় অভিযুক্ত শিক্ষক তার হাতে ১০০ টাকা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। ভুক্তভোগী ছাত্রী বাড়িতে গিয়ে ঘটনাটি মাকে জানায়। এ ঘটনার কথা শুনে ভুক্তভোগীর মা স্থানীয়দের বিষয়টি অবহিত করেন। এবং গত শুক্রবার রামগড় থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযুক্ত পলাতক শিক্ষক বেলায়েত হোসেনকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আজ সোমবার রামগড় বাজারে সচেতন শিক্ষার্থীর ব্যানারে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে শিক্ষার্থীরা অভিযুক্ত শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে।
এ বিষয়ে রামগড় থানার ওসি মো. শামসুজ্জামান জানান, আসামি গ্রেপ্তারের জোরালো প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। খুব দ্রুত আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
খাগড়াছড়ির রামগড়ে পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত শিক্ষককে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে জেলা শিক্ষা অফিস।
আজ সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করে রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মো. ইখতেয়ার উদ্দীন আরাফাত জানান, অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে নৈতিক স্খলনের গুরুতর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ২০১৮ বিধি ২(খ) অনুচ্ছেদ মোতাবেক তাঁকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রাথমিক জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ফাতেমা মেহের ইয়াসমিনের স্বাক্ষরে এ বরখাস্তের আদেশ জারি হয়।
অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম মো. বেলায়েত হোসেন (৪২)। তিনি লামকুপাড়া এলাকার নুরুল হুদার ছেলে। তিনি ১ নম্বর রামগড় ইউনিয়নে থানাচন্দ্র পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে কর্মরত।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে স্কুল ছুটির পর অভিযুক্ত শিক্ষক ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী এবং তার অন্য এক বান্ধবীকে শ্রেণিকক্ষে অবস্থান করতে বলেন। তিনি শ্রেণিকক্ষে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর সহপাঠীকে প্রথম সারিতে এবং ভুক্তভোগী পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে পেছনের সারিতে বসান। পরে ভুক্তভোগীকে নানাভাবে শারীরিকভাবে যৌন নিপীড়নের চেষ্টা করেন। এ সময় শিক্ষার্থী শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় অভিযুক্ত শিক্ষক তার হাতে ১০০ টাকা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। ভুক্তভোগী ছাত্রী বাড়িতে গিয়ে ঘটনাটি মাকে জানায়। এ ঘটনার কথা শুনে ভুক্তভোগীর মা স্থানীয়দের বিষয়টি অবহিত করেন। এবং গত শুক্রবার রামগড় থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযুক্ত পলাতক শিক্ষক বেলায়েত হোসেনকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আজ সোমবার রামগড় বাজারে সচেতন শিক্ষার্থীর ব্যানারে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে শিক্ষার্থীরা অভিযুক্ত শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে।
এ বিষয়ে রামগড় থানার ওসি মো. শামসুজ্জামান জানান, আসামি গ্রেপ্তারের জোরালো প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। খুব দ্রুত আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৫ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৫ দিন আগে