লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে জেলে পরিবারের দুই শিশুকে মারধর ও মাটিতে ফেলে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে কোস্টগার্ডের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। আহত শিশুরা হলো—মো. অন্তর (১০) ও মো. মিরাজ (১২)।
এ ঘটনায় স্থানীয়দের তোপের মুখে আহত শিশুদের সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করিয়েছেন অভিযুক্ত কোস্টগার্ডের কন্টিনজেন্ট কমান্ড আনোয়ার হোসেন।
আজ শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার মজুচৌধুরীর হাট ঘাট এলাকার অদূরে মেঘনা নদীর মোহনায় নির্যাতনের এ ঘটনা ঘটে।
আহত অন্তর ও রিয়াজ সদর উপজেলার চর রমনী মোহন ইউনিয়নের মজুচৌধুরীরহাট ঘাট এলাকার মেঘনা নদীতে ভাসমান (মানতা) জেলে সম্প্রদায়ের যথাক্রমে আলমাস ও রফিক মাঝির ছেলে।
স্থানীয় ও আহতদের স্বজনেরা জানান, দুপুরে মজুচৌধুরীরহাট ঘাটের অদূরে মেঘনা নদীর পাড়ে নৌকা রেখে মাছ ধরছিল অন্তর ও রিয়াজ। এ সময় কোস্টগার্ড সদস্যরা নদীতে টহল দিচ্ছিলেন। দুই শিশুকে নদীর পাড়ে দেখতে পেয়ে কোস্টগার্ডের সদস্যরা কাছে ডাকে। পরে কোস্টগার্ডের সদস্যদের দেখে অন্তর ও মিরাজ ভয়ে কূলে উঠে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। কোস্টগার্ডের সদস্যরা তাদের ধাওয়া করে আটক করে। পরে কোস্টগার্ডের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার আনোয়ার হোসেন লাঠি দিয়ে ওই দুই শিশুকে মারধর করেন।
একপর্যায়ে অন্তর মাটিতে পড়ে গেলে কোস্টগার্ডের (সিসি) আনোয়ার হোসেন বুকের ওপর পা দিয়ে নির্যাতন চালায় বলে অভিযোগ আহত দুই শিশুর। পরে স্থানীয়দের তোপের মুখে দুই শিশুকে বিকেলে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যান কোস্টগার্ডের ওই কর্মকর্তা।
আহত শিশুদের বাবা আলমাস হোসেন ও রফিক মাঝি বলেন, নির্যাতন করে দুই শিশুকে আহত করেছেন কোস্টগার্ডের কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন। কী কারণে এমন নির্যাতন করা হয়েছে, সেটাও জানা নেই। এ বিষয়ে তদন্ত করে জড়িত কোস্টগার্ডের কর্মকর্তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তাঁরা।
এ দিকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দোহাই দিয়ে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ক্যামেরার সামনে কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি অভিযুক্ত কন্টিনজেন্ট কমান্ড আনোয়ার হোসেন।
এ ব্যাপারে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের ডিউটি অফিসার ডা. কমলাশীষ রায় বলেন, ‘লক্ষ্মীপুর কোস্টগার্ডের কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন আহত অবস্থায় দুই শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। অন্তর নামে শিশুটির বুকের ডাক্তারি পরীক্ষার পর বাকিটা বলা যাবে।’
লক্ষ্মীপুরে জেলে পরিবারের দুই শিশুকে মারধর ও মাটিতে ফেলে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে কোস্টগার্ডের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। আহত শিশুরা হলো—মো. অন্তর (১০) ও মো. মিরাজ (১২)।
এ ঘটনায় স্থানীয়দের তোপের মুখে আহত শিশুদের সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করিয়েছেন অভিযুক্ত কোস্টগার্ডের কন্টিনজেন্ট কমান্ড আনোয়ার হোসেন।
আজ শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার মজুচৌধুরীর হাট ঘাট এলাকার অদূরে মেঘনা নদীর মোহনায় নির্যাতনের এ ঘটনা ঘটে।
আহত অন্তর ও রিয়াজ সদর উপজেলার চর রমনী মোহন ইউনিয়নের মজুচৌধুরীরহাট ঘাট এলাকার মেঘনা নদীতে ভাসমান (মানতা) জেলে সম্প্রদায়ের যথাক্রমে আলমাস ও রফিক মাঝির ছেলে।
স্থানীয় ও আহতদের স্বজনেরা জানান, দুপুরে মজুচৌধুরীরহাট ঘাটের অদূরে মেঘনা নদীর পাড়ে নৌকা রেখে মাছ ধরছিল অন্তর ও রিয়াজ। এ সময় কোস্টগার্ড সদস্যরা নদীতে টহল দিচ্ছিলেন। দুই শিশুকে নদীর পাড়ে দেখতে পেয়ে কোস্টগার্ডের সদস্যরা কাছে ডাকে। পরে কোস্টগার্ডের সদস্যদের দেখে অন্তর ও মিরাজ ভয়ে কূলে উঠে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। কোস্টগার্ডের সদস্যরা তাদের ধাওয়া করে আটক করে। পরে কোস্টগার্ডের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার আনোয়ার হোসেন লাঠি দিয়ে ওই দুই শিশুকে মারধর করেন।
একপর্যায়ে অন্তর মাটিতে পড়ে গেলে কোস্টগার্ডের (সিসি) আনোয়ার হোসেন বুকের ওপর পা দিয়ে নির্যাতন চালায় বলে অভিযোগ আহত দুই শিশুর। পরে স্থানীয়দের তোপের মুখে দুই শিশুকে বিকেলে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যান কোস্টগার্ডের ওই কর্মকর্তা।
আহত শিশুদের বাবা আলমাস হোসেন ও রফিক মাঝি বলেন, নির্যাতন করে দুই শিশুকে আহত করেছেন কোস্টগার্ডের কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন। কী কারণে এমন নির্যাতন করা হয়েছে, সেটাও জানা নেই। এ বিষয়ে তদন্ত করে জড়িত কোস্টগার্ডের কর্মকর্তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তাঁরা।
এ দিকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দোহাই দিয়ে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ক্যামেরার সামনে কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি অভিযুক্ত কন্টিনজেন্ট কমান্ড আনোয়ার হোসেন।
এ ব্যাপারে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের ডিউটি অফিসার ডা. কমলাশীষ রায় বলেন, ‘লক্ষ্মীপুর কোস্টগার্ডের কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন আহত অবস্থায় দুই শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। অন্তর নামে শিশুটির বুকের ডাক্তারি পরীক্ষার পর বাকিটা বলা যাবে।’
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৬ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৩ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৩ দিন আগে