চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে গৃহবধূকে হত্যার পর লাশ শ্বশুরবাড়িতে পৌঁছে দিয়ে পালানোর চেষ্টায় চট্টগ্রাম থেকে স্বামীকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. সাইফুল ইসলাম চট্টগ্রাম বিমানবন্দর দিয়ে বাহরাইনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন বলে ধারণা পুলিশের।
আজ রোববার সকালে গৃহবধূর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত জান্নাতুল ফেরদৌস টুম্পা (২৫) উপজেলার জগন্নাথদীঘি ইউনিয়নের খাজুরিয়া গ্রামের কাজী শফিকুর রহমানের মেয়ে।
নিহতের বাবা কাজী শফিকুর রহমান বলেন, ‘মেয়ের জামাই সাইফুল গত বৃহস্পতিবার বাহরাইন থেকে দেশে আসে। এ সময় টুম্পা আমাদের বাড়িতে ছিল। গতকাল দুপুরে খাবার খেয়ে টুম্পাকেএকই ইউনিয়নের পাশের বড় পুষ্করিনী গ্রামের নিজ বাড়িতে নিয়ে যায় তার স্বামী। সন্ধ্যার কিছু সময় আগে সাইফুল টুম্পাকে আমাদের বাড়ির সামনে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় অচেতন অবস্থায় নিয়ে আসে। সে বলে, আপনাদের মেয়ে অসুস্থ, তাকে হাসপাতালে নিতে হবে। আপনারা আমার সঙ্গে আসেন। এ সময় টুম্পার মা নাসিমা বেগম ও আমার এক নিকট আত্মীয় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘চিকিৎসক টুম্পাকে মৃত ঘোষণা করলেও সাইফুল তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লায় নেবে বলে কৌশলে অ্যাম্বুলেন্সে তুলে মরদেহ আমাদের বাড়িতে নিয়ে আসে। পরে ঘরে রেখে সে উধাও হয়ে যায়।’
গৃহবধূর মা নাসিমা বেগম বলেন, ‘আমরা কিছু বুঝে ওঠার আগেই সাইফুল আমার মেয়ের লাশ ঘরে রেখে উধাও হয়ে যায়। আমরা পরে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন দেখতে পাই। সাইফুল তার বাড়িতে নিয়ে আমার মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে নির্যাতন করে হত্যা করেছে।’
ঘটনার দিন দায়িত্বে থাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. সোলেমান বাদশা বলেন, ‘গৃহবধূকে হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের কালো চিহ্ন রয়েছে। আমরা গৃহবধূকে মৃত ঘোষণা করলেও তাঁর স্বামী আমাদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। লাশ উন্নত চিকিৎসার কথা বলে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যান।’
ওসি শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, ‘খবর পেয়ে রাতেই গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা তাঁর স্বামী সাইফুল ইসলামকে আটক করেছি। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি চট্টগ্রাম বিমানবন্দর দিয়ে বাহরাইন পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। ওই গৃহবধূর মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে গৃহবধূকে হত্যার পর লাশ শ্বশুরবাড়িতে পৌঁছে দিয়ে পালানোর চেষ্টায় চট্টগ্রাম থেকে স্বামীকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. সাইফুল ইসলাম চট্টগ্রাম বিমানবন্দর দিয়ে বাহরাইনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন বলে ধারণা পুলিশের।
আজ রোববার সকালে গৃহবধূর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত জান্নাতুল ফেরদৌস টুম্পা (২৫) উপজেলার জগন্নাথদীঘি ইউনিয়নের খাজুরিয়া গ্রামের কাজী শফিকুর রহমানের মেয়ে।
নিহতের বাবা কাজী শফিকুর রহমান বলেন, ‘মেয়ের জামাই সাইফুল গত বৃহস্পতিবার বাহরাইন থেকে দেশে আসে। এ সময় টুম্পা আমাদের বাড়িতে ছিল। গতকাল দুপুরে খাবার খেয়ে টুম্পাকেএকই ইউনিয়নের পাশের বড় পুষ্করিনী গ্রামের নিজ বাড়িতে নিয়ে যায় তার স্বামী। সন্ধ্যার কিছু সময় আগে সাইফুল টুম্পাকে আমাদের বাড়ির সামনে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় অচেতন অবস্থায় নিয়ে আসে। সে বলে, আপনাদের মেয়ে অসুস্থ, তাকে হাসপাতালে নিতে হবে। আপনারা আমার সঙ্গে আসেন। এ সময় টুম্পার মা নাসিমা বেগম ও আমার এক নিকট আত্মীয় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘চিকিৎসক টুম্পাকে মৃত ঘোষণা করলেও সাইফুল তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লায় নেবে বলে কৌশলে অ্যাম্বুলেন্সে তুলে মরদেহ আমাদের বাড়িতে নিয়ে আসে। পরে ঘরে রেখে সে উধাও হয়ে যায়।’
গৃহবধূর মা নাসিমা বেগম বলেন, ‘আমরা কিছু বুঝে ওঠার আগেই সাইফুল আমার মেয়ের লাশ ঘরে রেখে উধাও হয়ে যায়। আমরা পরে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন দেখতে পাই। সাইফুল তার বাড়িতে নিয়ে আমার মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে নির্যাতন করে হত্যা করেছে।’
ঘটনার দিন দায়িত্বে থাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. সোলেমান বাদশা বলেন, ‘গৃহবধূকে হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের কালো চিহ্ন রয়েছে। আমরা গৃহবধূকে মৃত ঘোষণা করলেও তাঁর স্বামী আমাদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। লাশ উন্নত চিকিৎসার কথা বলে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যান।’
ওসি শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, ‘খবর পেয়ে রাতেই গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা তাঁর স্বামী সাইফুল ইসলামকে আটক করেছি। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি চট্টগ্রাম বিমানবন্দর দিয়ে বাহরাইন পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। ওই গৃহবধূর মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৬ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৮ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১২ দিন আগে