নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে যৌতুকের দাবিতে তাসলিমা আক্তার (৩০) নামে এক গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ তুলেছে ভুক্তভোগীর পরিবার। তবে অভিযুক্ত পরিবারের দাবি, তাসলিমার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার বগাদি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত তাসলিমার মরদেহ দাফনের সময় ভুক্তভোগী পরিবার পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিজুল হক হাওলাদার।
নিহতের ছোট বোন শিখা আক্তার বলেন, ‘দুই বছর আগে অভিযুক্ত ইয়াসিন (৩৮) মিয়ার সঙ্গে আমার বোনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের দাবিতে প্রায়ই তাসলিমাকে নির্যাতন করত। বাধ্য হয়ে সম্পত্তি বিক্রি করে প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার টাকা যৌতুক তুলে দেওয়া হয় ইয়াসিনের হাতে। সম্প্রতি সে আবারও ২০ হাজার টাকা যৌতুক চেয়ে বিভিন্ন সময় মানসিক নির্যাতন করতে থাকে। ঘটনার দিন দুপুর পৌনে ১টায় আমার ছোট ভাইয়ের মোবাইলে ফোন দিয়ে ২০ হাজার টাকা পাঠাতে বলে। টাকা দিতে না চাইলে সে আমার বোনকে হত্যা করবে বলে হুমকি দেয়।’
শিখা আরও বলেন, ‘বেলা সাড়ে ৩টার দিকে আমার বোনের শ্বশুরবাড়ির প্রতিবেশী রেহেনা বেগম ফোন দিয়ে আমাকে জানায়, বোনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পরে তাঁর মরদেহ দ্রুত দাফনের চেষ্টা চলছে। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেই। পরে পুলিশ এসে মরদেহ তাদের হেফাজতে নেয়।’
এই বিষয়ে আড়াইহাজার থানার ওসি) আজিজুল হক হাওলাদার বলেন, ‘আমরা এই ঘটনায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসেছি। ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ ভিক্টোরিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হবে। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় আমরা অফিশিয়ালি অভিযোগ গ্রহণ বা কাউকে আটক করিনি। আগে বিষয়টি প্রমাণ করতে হবে যে তাঁকে আসলেই হত্যা করা হয়েছে। তারপরেই আমরা মামলা বা আটক গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া শুরু করব।’
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে যৌতুকের দাবিতে তাসলিমা আক্তার (৩০) নামে এক গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ তুলেছে ভুক্তভোগীর পরিবার। তবে অভিযুক্ত পরিবারের দাবি, তাসলিমার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার বগাদি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত তাসলিমার মরদেহ দাফনের সময় ভুক্তভোগী পরিবার পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিজুল হক হাওলাদার।
নিহতের ছোট বোন শিখা আক্তার বলেন, ‘দুই বছর আগে অভিযুক্ত ইয়াসিন (৩৮) মিয়ার সঙ্গে আমার বোনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের দাবিতে প্রায়ই তাসলিমাকে নির্যাতন করত। বাধ্য হয়ে সম্পত্তি বিক্রি করে প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার টাকা যৌতুক তুলে দেওয়া হয় ইয়াসিনের হাতে। সম্প্রতি সে আবারও ২০ হাজার টাকা যৌতুক চেয়ে বিভিন্ন সময় মানসিক নির্যাতন করতে থাকে। ঘটনার দিন দুপুর পৌনে ১টায় আমার ছোট ভাইয়ের মোবাইলে ফোন দিয়ে ২০ হাজার টাকা পাঠাতে বলে। টাকা দিতে না চাইলে সে আমার বোনকে হত্যা করবে বলে হুমকি দেয়।’
শিখা আরও বলেন, ‘বেলা সাড়ে ৩টার দিকে আমার বোনের শ্বশুরবাড়ির প্রতিবেশী রেহেনা বেগম ফোন দিয়ে আমাকে জানায়, বোনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পরে তাঁর মরদেহ দ্রুত দাফনের চেষ্টা চলছে। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেই। পরে পুলিশ এসে মরদেহ তাদের হেফাজতে নেয়।’
এই বিষয়ে আড়াইহাজার থানার ওসি) আজিজুল হক হাওলাদার বলেন, ‘আমরা এই ঘটনায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসেছি। ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ ভিক্টোরিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হবে। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় আমরা অফিশিয়ালি অভিযোগ গ্রহণ বা কাউকে আটক করিনি। আগে বিষয়টি প্রমাণ করতে হবে যে তাঁকে আসলেই হত্যা করা হয়েছে। তারপরেই আমরা মামলা বা আটক গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া শুরু করব।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫