সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের নিষ্পত্তির জন্য বসা সালিসি বৈঠকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত কৃষকের চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত কৃষক হলেন নুরুল আবছার (৫৫)। তিনি উপজেলার বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের নতুনপাড়া এলাকার মৃত নুর ইসলামের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ সোহেল। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, নিহত কৃষক নুরুল আবছারের পরিবারের সঙ্গে হামলাকারী হারুনুর রশিদ ও নুর উদ্দিন গংদের দীর্ঘদিন ধরে সম্পত্তি বিরোধ চলছিল। গত ২৫ আগস্ট বিকেলে বিরোধ নিষ্পত্তিতে সালিসি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক চলাকালে হঠাৎ কথা-কাটাকাটির জেরে নিহত নুরুল আবছার ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ওপর অতর্কিত আক্রমণ করে প্রতিপক্ষরা। এ সময় তাঁদের হাতে থাকা ধারালো চুরি, রামদা ও কুড়াল দিয়ে নিহতের পরিবারের সদস্যদের কুপিয়ে আহত করা হয়।
তিনি আরও জানান, হামলার একপর্যায়ে ছেলেকে বাঁচাতে এগিয়ে গেলে হামলাকারীরা সবাই মিলে নুরুল আবছারকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। এতে নুরুল আবছারের ডান হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে মাটিতে পড়ে যায়। ঘটনার পর হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে আহত নুরুল আবছারকে উদ্ধার করে তাঁর পরিবারের সদস্যরা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ দুপুরে তাঁর মৃত্যু হয়।
ইউপি সদস্য সোহেল বলেন, ‘সালিসি বৈঠক চলাকালে কৃষক নুরুল আবছার ও তাঁর পরিবারের ওপর প্রতিপক্ষের অতর্কিত হামলার ধরন দেখে বিষয়টি পূর্বপরিকল্পিত বলে মনে হয়েছে।’
এ হামলার ঘটনার পরদিন নুরুল আবছারের ভাই শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে সীতাকুণ্ড থানায় একটি মামলা করেন।
এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সীতাকুণ্ড থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সালিসি বৈঠকে হামলায় কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় গত ২৬ আগস্ট সীতাকুণ্ড থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়। আহত শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে এ এজাহারটি দায়ের করেন। এতে আটজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা তিন-চারজনকে আসামি করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মামলার পর তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। কয়েক দিন পর দুজন জামিনে বের হয়েছেন।’
এসআই ফারুক বলেন, ‘হামলা ও কুপিয়ে আহত, প্রাণনাশের হুমকি, শ্লীলতাহানি ও বেআইনি জনতা সঙ্ঘবদ্ধের ধারায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছিল। কিন্তু হামলায় আহত কৃষকের মৃত্যুর হওয়ায় এ মামলায় এখন হত্যা মামলার ধারা সংযুক্ত করা হবে। নিহতের মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে ময়নাতদন্ত করা হবে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতিবেদন তৈরির পর আদালতে জমা দেওয়া হবে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের নিষ্পত্তির জন্য বসা সালিসি বৈঠকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত কৃষকের চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত কৃষক হলেন নুরুল আবছার (৫৫)। তিনি উপজেলার বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের নতুনপাড়া এলাকার মৃত নুর ইসলামের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ সোহেল। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, নিহত কৃষক নুরুল আবছারের পরিবারের সঙ্গে হামলাকারী হারুনুর রশিদ ও নুর উদ্দিন গংদের দীর্ঘদিন ধরে সম্পত্তি বিরোধ চলছিল। গত ২৫ আগস্ট বিকেলে বিরোধ নিষ্পত্তিতে সালিসি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক চলাকালে হঠাৎ কথা-কাটাকাটির জেরে নিহত নুরুল আবছার ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ওপর অতর্কিত আক্রমণ করে প্রতিপক্ষরা। এ সময় তাঁদের হাতে থাকা ধারালো চুরি, রামদা ও কুড়াল দিয়ে নিহতের পরিবারের সদস্যদের কুপিয়ে আহত করা হয়।
তিনি আরও জানান, হামলার একপর্যায়ে ছেলেকে বাঁচাতে এগিয়ে গেলে হামলাকারীরা সবাই মিলে নুরুল আবছারকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। এতে নুরুল আবছারের ডান হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে মাটিতে পড়ে যায়। ঘটনার পর হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে আহত নুরুল আবছারকে উদ্ধার করে তাঁর পরিবারের সদস্যরা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ দুপুরে তাঁর মৃত্যু হয়।
ইউপি সদস্য সোহেল বলেন, ‘সালিসি বৈঠক চলাকালে কৃষক নুরুল আবছার ও তাঁর পরিবারের ওপর প্রতিপক্ষের অতর্কিত হামলার ধরন দেখে বিষয়টি পূর্বপরিকল্পিত বলে মনে হয়েছে।’
এ হামলার ঘটনার পরদিন নুরুল আবছারের ভাই শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে সীতাকুণ্ড থানায় একটি মামলা করেন।
এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সীতাকুণ্ড থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সালিসি বৈঠকে হামলায় কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় গত ২৬ আগস্ট সীতাকুণ্ড থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়। আহত শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে এ এজাহারটি দায়ের করেন। এতে আটজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা তিন-চারজনকে আসামি করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মামলার পর তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। কয়েক দিন পর দুজন জামিনে বের হয়েছেন।’
এসআই ফারুক বলেন, ‘হামলা ও কুপিয়ে আহত, প্রাণনাশের হুমকি, শ্লীলতাহানি ও বেআইনি জনতা সঙ্ঘবদ্ধের ধারায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছিল। কিন্তু হামলায় আহত কৃষকের মৃত্যুর হওয়ায় এ মামলায় এখন হত্যা মামলার ধারা সংযুক্ত করা হবে। নিহতের মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে ময়নাতদন্ত করা হবে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতিবেদন তৈরির পর আদালতে জমা দেওয়া হবে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪