চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
বিয়ের তিন মাসের মাথায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ফাতেমাতুজ জোহরা রোকসানা (১৮) নামে এক নববধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবারের অভিযোগ, যৌতুকের জন্য শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাঁকে হত্যা করেছে।
এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে স্বামী সাইফুল ইসলামকে প্রধান করে সাতজনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলার পর রাতেই স্বামী সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার পৌর এলাকার শ্রীপুর খাঁবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। মৃত গৃহবধূ আলকরা ইউনিয়নের উত্তর কাইছুটি গ্রামের মো. আবুল বশরের মেয়ে। অন্যদিকে অভিযুক্ত স্বামী সাইফুল চৌদ্দগ্রাম পৌর এলাকার শ্রীপুর খাঁবাড়ির মৃত সৈয়দ আহমেদের ছেলে।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ জুন পরিবারের সম্মতিতে সাইফুলের সঙ্গে ফাতেমাতুজ জোহরা রোকসানার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই সাইফুল ও তাঁর পরিবারের লোকজন যৌতুকের দাবিতে নববধূ রোকসার ওপর বিভিন্ন সময়ে নির্যাতন চালিয়ে আসছিলেন। শুক্রবার বিকেলে সাইফুল তাঁর শ্বশুরের মোবাইল ফোনে কল করে রোকসানার অসুস্থতার কথা বলেন এবং তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে বলে জানান। পরে তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন হাসপাতালে গিয়ে রোকসার মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত গৃহবধূর বড় বোন রাশেদা আকতার বলেন, ‘শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার সময় সাইফুল আমার বাবার মোবাইল ফোনে কল দিয়ে বলেন, ‘‘রোকসানার অবস্থা খারাপ। তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।’ আমরা খবর পেয়ে দ্রুত চৌদ্দগ্রাম সরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এসে দেখি রোকসানার মরদেহ পড়ে আছে।’
রোকসানার মা হোসনে আরা বেগম অভিযোগ করে জানান, বিয়ের পরদিন থেকে যৌতুকের জন্য তাঁর মেয়ের ওপরে নির্যাতন শুরু হয়। এরই জের ধরে মেহেদীর দাগ মুছে যাওয়ার আগেই শ্বশুরবাড়ির লোকজন পরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করেছে।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এ ঘটনায় গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে স্বামী সাইফুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে সাতজনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ রাতেই স্বামী সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বিয়ের তিন মাসের মাথায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ফাতেমাতুজ জোহরা রোকসানা (১৮) নামে এক নববধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবারের অভিযোগ, যৌতুকের জন্য শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাঁকে হত্যা করেছে।
এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে স্বামী সাইফুল ইসলামকে প্রধান করে সাতজনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলার পর রাতেই স্বামী সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার পৌর এলাকার শ্রীপুর খাঁবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। মৃত গৃহবধূ আলকরা ইউনিয়নের উত্তর কাইছুটি গ্রামের মো. আবুল বশরের মেয়ে। অন্যদিকে অভিযুক্ত স্বামী সাইফুল চৌদ্দগ্রাম পৌর এলাকার শ্রীপুর খাঁবাড়ির মৃত সৈয়দ আহমেদের ছেলে।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ জুন পরিবারের সম্মতিতে সাইফুলের সঙ্গে ফাতেমাতুজ জোহরা রোকসানার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই সাইফুল ও তাঁর পরিবারের লোকজন যৌতুকের দাবিতে নববধূ রোকসার ওপর বিভিন্ন সময়ে নির্যাতন চালিয়ে আসছিলেন। শুক্রবার বিকেলে সাইফুল তাঁর শ্বশুরের মোবাইল ফোনে কল করে রোকসানার অসুস্থতার কথা বলেন এবং তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে বলে জানান। পরে তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন হাসপাতালে গিয়ে রোকসার মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত গৃহবধূর বড় বোন রাশেদা আকতার বলেন, ‘শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার সময় সাইফুল আমার বাবার মোবাইল ফোনে কল দিয়ে বলেন, ‘‘রোকসানার অবস্থা খারাপ। তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।’ আমরা খবর পেয়ে দ্রুত চৌদ্দগ্রাম সরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এসে দেখি রোকসানার মরদেহ পড়ে আছে।’
রোকসানার মা হোসনে আরা বেগম অভিযোগ করে জানান, বিয়ের পরদিন থেকে যৌতুকের জন্য তাঁর মেয়ের ওপরে নির্যাতন শুরু হয়। এরই জের ধরে মেহেদীর দাগ মুছে যাওয়ার আগেই শ্বশুরবাড়ির লোকজন পরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করেছে।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এ ঘটনায় গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে স্বামী সাইফুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে সাতজনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ রাতেই স্বামী সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৬ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৮ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১২ দিন আগে