আবু ইউসুফ মিন্টু, পরশুরাম (ফেনী)
ফেনীর পরশুরামে মুহুরী নদীর বেড়িবাঁধ এলাকার মাটি কেটে সাবাড় করে দেওয়া হচ্ছে। এই মাটি যাচ্ছে আশপাশের বিভিন্ন ইটভাটায়। এভাবে মাটি কাটার কারণে বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি ঢলের চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙে পৌর এলাকা বন্যাকবলিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পরশুরাম উত্তর বাজারের খোন্দকিয়া দাসপাড়ার সামনে, নিজকালিকাপুর ও নোয়াবাজার সেতুসংলগ্ন এলাকায় বেড়িবাঁধের চরের মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। এক সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন রাত ১২টার পর শুরু হয় মাটি কাটা। এতে এক্সকাভেটর ব্যবহার করা হয়। ১০-১২টি ট্রাক-ট্রলি দিয়ে এসব মাটি নেওয়া হয় পাশের কয়েকটি ইটভাটায়। প্রতিদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত বেড়িবাঁধ কাটার মহোৎসব চলে। রাতভর পরশুরাম বাজারের প্রতিটি সড়কে চলে মাটি বহনের গাড়ি।
গতকাল রোববার সরেজমিনে দেখা গেছে, খোন্দকিয়া বেড়িবাঁধ এলাকায় রাতের আঁধারে মাটি কেটে নিয়ে গেছে। সেখানকার বাসিন্দা রাবেয়া আক্তার ও তাঁর ছেলে সৌরভ জানান, খননযন্ত্র দিয়ে প্রতিদিন রাতে মাটি কেটে নিয়ে যায়। উপজেলা প্রশাসনের লোকজন আসার খবর শুনলে কিছু সময়ের জন্য বন্ধ রেখে আবার মাটি কাটা শুরু করে।
এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অবাধে কৃষিজমির মাটি কেটে নিচ্ছে একটি চক্র। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে ওই চক্র দিনরাত সমানতালে মাটি বিক্রি করছে।
এলাকাবাসীর তথ্য অনুযায়ী, ছাগলনাইয়ার আবুল কালাম, মির্জানগর ইউনিয়নের কাউতলী গ্রামের আবদুল মুনাফ এবং বিলোনিয়ার হাবিবুর রহমান হাবিব রাতে এক্সকাভেটর দিয়ে বেড়িবাঁধের মাটি কেটে বিক্রি করছেন।
মাটি কাটার বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযোগ অস্বীকার করে হাবিব বলেন, মুহুরী নদীর বেড়িবাঁধের মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছেন কাউতলী গ্রামের আবদুল মুনাফ। তিনি নদীর দুই পাশের মাটি কেটে নিয়ে গেছেন। ওই স্থানের মাটি হাবিব কাটেনি বলে দাবি করেন। এ নিয়ে জানতে মুনাফের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
যোগাযোগ করা হলে পরশুরাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফরোজা হাবিব শাপলা জানান, মুহুরী নদীর বেড়িবাঁধের পাশের মাটি কাটার অভিযোগ পেয়ে একাধিকবার অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। কিন্তু মাটি ব্যবসায়ীরা যেহেতু পাহারাদার বসিয়ে রাখেন, তাই তাঁদের এখনো ধরা যায়নি। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
ফেনীর পরশুরামে মুহুরী নদীর বেড়িবাঁধ এলাকার মাটি কেটে সাবাড় করে দেওয়া হচ্ছে। এই মাটি যাচ্ছে আশপাশের বিভিন্ন ইটভাটায়। এভাবে মাটি কাটার কারণে বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি ঢলের চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙে পৌর এলাকা বন্যাকবলিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পরশুরাম উত্তর বাজারের খোন্দকিয়া দাসপাড়ার সামনে, নিজকালিকাপুর ও নোয়াবাজার সেতুসংলগ্ন এলাকায় বেড়িবাঁধের চরের মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। এক সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন রাত ১২টার পর শুরু হয় মাটি কাটা। এতে এক্সকাভেটর ব্যবহার করা হয়। ১০-১২টি ট্রাক-ট্রলি দিয়ে এসব মাটি নেওয়া হয় পাশের কয়েকটি ইটভাটায়। প্রতিদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত বেড়িবাঁধ কাটার মহোৎসব চলে। রাতভর পরশুরাম বাজারের প্রতিটি সড়কে চলে মাটি বহনের গাড়ি।
গতকাল রোববার সরেজমিনে দেখা গেছে, খোন্দকিয়া বেড়িবাঁধ এলাকায় রাতের আঁধারে মাটি কেটে নিয়ে গেছে। সেখানকার বাসিন্দা রাবেয়া আক্তার ও তাঁর ছেলে সৌরভ জানান, খননযন্ত্র দিয়ে প্রতিদিন রাতে মাটি কেটে নিয়ে যায়। উপজেলা প্রশাসনের লোকজন আসার খবর শুনলে কিছু সময়ের জন্য বন্ধ রেখে আবার মাটি কাটা শুরু করে।
এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অবাধে কৃষিজমির মাটি কেটে নিচ্ছে একটি চক্র। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে ওই চক্র দিনরাত সমানতালে মাটি বিক্রি করছে।
এলাকাবাসীর তথ্য অনুযায়ী, ছাগলনাইয়ার আবুল কালাম, মির্জানগর ইউনিয়নের কাউতলী গ্রামের আবদুল মুনাফ এবং বিলোনিয়ার হাবিবুর রহমান হাবিব রাতে এক্সকাভেটর দিয়ে বেড়িবাঁধের মাটি কেটে বিক্রি করছেন।
মাটি কাটার বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযোগ অস্বীকার করে হাবিব বলেন, মুহুরী নদীর বেড়িবাঁধের মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছেন কাউতলী গ্রামের আবদুল মুনাফ। তিনি নদীর দুই পাশের মাটি কেটে নিয়ে গেছেন। ওই স্থানের মাটি হাবিব কাটেনি বলে দাবি করেন। এ নিয়ে জানতে মুনাফের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
যোগাযোগ করা হলে পরশুরাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফরোজা হাবিব শাপলা জানান, মুহুরী নদীর বেড়িবাঁধের পাশের মাটি কাটার অভিযোগ পেয়ে একাধিকবার অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। কিন্তু মাটি ব্যবসায়ীরা যেহেতু পাহারাদার বসিয়ে রাখেন, তাই তাঁদের এখনো ধরা যায়নি। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৭ দিন আগে