লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে মেঘনা নদীতে মাছ ধরার সময় পাঁচ জেলেকে অপহরণ করে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে জলদস্যুরা। আজ রোববার সকালে মজুচৌধুরীরহাট নৌ-পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের উপপরিদর্শক মো. বেলাল হোসেন বাদী হয়ে সদর থানায় অপহরণ ও অস্ত্র আইনে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন। এর আগে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার চর রমণীমোহন এলাকায় মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে মজুচৌধুরীহাট নৌ-পুলিশ। এ সময় এলজি, গুলি ও কয়েকটি দেশীয় অস্ত্রসহ পাঁচ জলদস্যুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো—ভোলার কালুপুর গ্রামের জলদস্যু মঞ্জুর আলম ব্যাপারী, একই গ্রামের আবদুর রহিম, লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চর রমণীমোহন এলাকার হজরত আলী, রামগতির আলেকজান্ডার গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম এবং একই গ্রামের মো. হাসান। এ সময় তাদের কাছ থকে দেশীয় এলজি, পাঁচটি কার্তুজ, তিনটি ছেনি, নদীর দুটি চার্চলাইট উদ্ধার করা হয়। মুক্তিপণের কাজে ব্যবহৃত ইঞ্জিনচালিত ট্রলার জব্দ করা হয়েছে।
অপহরণ হওয়া জেলেরা হলেন—নোয়াখালীর হাতিয়ার জেলে নুরনবী, মো. মহিউদ্দিন, বাসু দেব, কোম্পানীগঞ্জের অলি আহমেদ ও লক্ষ্মীপুরের রামগতির আবদুল বারেক।
মজুচৌধুরীর ঘাট নৌ-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার রাত ১টার দিকে নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর নদী এলাকা থেকে মাছ শিকার করছিলেন জেলেরা। এ সময় ওই পাঁচজনকে অপহরণ করে নিয়ে যায় জলদস্যুরা। পরে চর রমণীমোহনে একটি ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে আটকে রেখে তাঁদের মারধর ও নির্যাতন করা হয়। পরে পরিবারের কাছে মোবাইলের মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন তাঁরা। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে গতকাল বিকেলে নদীতে অভিযান চালানো হয়। একপর্যায় সন্ধ্যায় অপহৃত ওই পাঁচ জেলেকে উদ্ধার করে পুলিশ।
মজুচৌধুরীরহাট নৌ-পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. কামাল উদ্দিন বলেন, গ্রেপ্তার পাঁচ জলদস্যুর বিরুদ্ধে অপহরণ ও অস্ত্র আইনে দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে আরও যারা জড়িত রয়েছে, তদন্ত করে তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।
নৌ-পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, মুক্তিপণের জন্য পাঁচ জেলেকে জিম্মি করা হয়েছিল। নদীতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের উদ্ধার করা হয়। এ সময় পাঁচজনকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, নদীতে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। এর সঙ্গে আরও যারা জড়িত, তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
লক্ষ্মীপুরে মেঘনা নদীতে মাছ ধরার সময় পাঁচ জেলেকে অপহরণ করে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে জলদস্যুরা। আজ রোববার সকালে মজুচৌধুরীরহাট নৌ-পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের উপপরিদর্শক মো. বেলাল হোসেন বাদী হয়ে সদর থানায় অপহরণ ও অস্ত্র আইনে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন। এর আগে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার চর রমণীমোহন এলাকায় মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে মজুচৌধুরীহাট নৌ-পুলিশ। এ সময় এলজি, গুলি ও কয়েকটি দেশীয় অস্ত্রসহ পাঁচ জলদস্যুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো—ভোলার কালুপুর গ্রামের জলদস্যু মঞ্জুর আলম ব্যাপারী, একই গ্রামের আবদুর রহিম, লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চর রমণীমোহন এলাকার হজরত আলী, রামগতির আলেকজান্ডার গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম এবং একই গ্রামের মো. হাসান। এ সময় তাদের কাছ থকে দেশীয় এলজি, পাঁচটি কার্তুজ, তিনটি ছেনি, নদীর দুটি চার্চলাইট উদ্ধার করা হয়। মুক্তিপণের কাজে ব্যবহৃত ইঞ্জিনচালিত ট্রলার জব্দ করা হয়েছে।
অপহরণ হওয়া জেলেরা হলেন—নোয়াখালীর হাতিয়ার জেলে নুরনবী, মো. মহিউদ্দিন, বাসু দেব, কোম্পানীগঞ্জের অলি আহমেদ ও লক্ষ্মীপুরের রামগতির আবদুল বারেক।
মজুচৌধুরীর ঘাট নৌ-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার রাত ১টার দিকে নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর নদী এলাকা থেকে মাছ শিকার করছিলেন জেলেরা। এ সময় ওই পাঁচজনকে অপহরণ করে নিয়ে যায় জলদস্যুরা। পরে চর রমণীমোহনে একটি ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে আটকে রেখে তাঁদের মারধর ও নির্যাতন করা হয়। পরে পরিবারের কাছে মোবাইলের মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন তাঁরা। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে গতকাল বিকেলে নদীতে অভিযান চালানো হয়। একপর্যায় সন্ধ্যায় অপহৃত ওই পাঁচ জেলেকে উদ্ধার করে পুলিশ।
মজুচৌধুরীরহাট নৌ-পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. কামাল উদ্দিন বলেন, গ্রেপ্তার পাঁচ জলদস্যুর বিরুদ্ধে অপহরণ ও অস্ত্র আইনে দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে আরও যারা জড়িত রয়েছে, তদন্ত করে তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।
নৌ-পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, মুক্তিপণের জন্য পাঁচ জেলেকে জিম্মি করা হয়েছিল। নদীতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের উদ্ধার করা হয়। এ সময় পাঁচজনকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, নদীতে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। এর সঙ্গে আরও যারা জড়িত, তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে