প্রতিনিধি, নোয়াখালী
বিদেশগামী ও বিদেশ গমনে ইচ্ছুক লোকজনকে সরকারি বিধি মোতাবেক করোনা পরীক্ষা করতে হবে। করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসলে বিদেশ যাওয়া সম্ভব হবে। এ জন্য প্রতিদিন ভোর থেকে নোয়াখালী সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনে এসে লাইনে দাঁড়ান শত-শত বিদেশ গমন ইচ্ছুক লোকজন। আর এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে গত কয়েক দিন ধরে করোনা রিপোর্ট পজিটিভ করে সার্টিফিকেট দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিল এক যুবক। আজ সোমবার এই অভিযোগে সকালে নমুনা দিতে আসা লোকজনের সহযোগিতায় কামরুল ইসলাম (১৮) নামের ওই যুবককে আটক করে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের লোকজন।
আটককৃত কামরুল ইসলাম (১৮) বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নের বকশি ভূঁইয়া বাড়ির আবদুল হোসেনের ছেলে।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাসুম ইফতেখার জানান, আমরা সাধারণত বিদেশগামী লোকজনের শরীর থেকে নমুনা সকালে সংগ্রহ করে থাকি। নমুনা সংগ্রহ শেষে বিকেল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে তাঁদের রিপোর্ট দেওয়া হয়। গত ৩-৪ দিন থেকে রিপোর্ট নিতে আসা কয়েকজন আমাদের কাছে অভিযোগ করে, মোবাইলে তাঁদের জানানো হয়েছে টাকা না দিলে রিপোর্ট পজিটিভ করে দেওয়া হবে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে গত কয়েক দিন আমরা ওই কলকারীকে আটক করার চেষ্টা চালাই।
আজ সকাল ৮টার দিকে নমুনা দিতে লাইনে থাকা লোকজনের তথ্য সংগ্রহকালে কামরুল ইসলাম নামের একজনকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় তাকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। ঘটনায় আমাদের পক্ষ থেকে একটি মামলা দায়ের করা হবে।
ডা. মাসুম ইফতেখার আরও জানান, কামরুল লাইনে অপেক্ষমাণ লোকদের কাছ থেকে তাঁদের মোবাইল নম্বরসহ তথ্য সংগ্রহ করে, বিকেলে ওই মোবাইল নম্বরগুলোতে কল দিয়ে রিপোর্ট প্রত্যাশীদের কাছে টাকা দাবি করত। কেউ টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তার রিপোর্ট পজিটিভ করে দেবে বলে হুমকি দিত সে।
জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মাধ্যমে কামরুল ইসলামকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। ঘটনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিদেশগামী ও বিদেশ গমনে ইচ্ছুক লোকজনকে সরকারি বিধি মোতাবেক করোনা পরীক্ষা করতে হবে। করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসলে বিদেশ যাওয়া সম্ভব হবে। এ জন্য প্রতিদিন ভোর থেকে নোয়াখালী সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনে এসে লাইনে দাঁড়ান শত-শত বিদেশ গমন ইচ্ছুক লোকজন। আর এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে গত কয়েক দিন ধরে করোনা রিপোর্ট পজিটিভ করে সার্টিফিকেট দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিল এক যুবক। আজ সোমবার এই অভিযোগে সকালে নমুনা দিতে আসা লোকজনের সহযোগিতায় কামরুল ইসলাম (১৮) নামের ওই যুবককে আটক করে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের লোকজন।
আটককৃত কামরুল ইসলাম (১৮) বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নের বকশি ভূঁইয়া বাড়ির আবদুল হোসেনের ছেলে।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাসুম ইফতেখার জানান, আমরা সাধারণত বিদেশগামী লোকজনের শরীর থেকে নমুনা সকালে সংগ্রহ করে থাকি। নমুনা সংগ্রহ শেষে বিকেল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে তাঁদের রিপোর্ট দেওয়া হয়। গত ৩-৪ দিন থেকে রিপোর্ট নিতে আসা কয়েকজন আমাদের কাছে অভিযোগ করে, মোবাইলে তাঁদের জানানো হয়েছে টাকা না দিলে রিপোর্ট পজিটিভ করে দেওয়া হবে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে গত কয়েক দিন আমরা ওই কলকারীকে আটক করার চেষ্টা চালাই।
আজ সকাল ৮টার দিকে নমুনা দিতে লাইনে থাকা লোকজনের তথ্য সংগ্রহকালে কামরুল ইসলাম নামের একজনকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় তাকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। ঘটনায় আমাদের পক্ষ থেকে একটি মামলা দায়ের করা হবে।
ডা. মাসুম ইফতেখার আরও জানান, কামরুল লাইনে অপেক্ষমাণ লোকদের কাছ থেকে তাঁদের মোবাইল নম্বরসহ তথ্য সংগ্রহ করে, বিকেলে ওই মোবাইল নম্বরগুলোতে কল দিয়ে রিপোর্ট প্রত্যাশীদের কাছে টাকা দাবি করত। কেউ টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তার রিপোর্ট পজিটিভ করে দেবে বলে হুমকি দিত সে।
জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মাধ্যমে কামরুল ইসলামকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। ঘটনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫