কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া সুমাইয়া আক্তারকে (১২) গলা চেপে শ্বাসরোধ করে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন সুমাইয়ার সৎ মা শারমিন আক্তার (৩৫)। আজ শনিবার সকালে পুলিশি রিমান্ডে এ কথা স্বীকার করলেন শারমিন আক্তার।
এর আগে গত ২ ফেব্রুয়ারি কসবা থানা পুলিশের পক্ষ থেকে হত্যার কারণ উৎঘাটনে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। পরে বিজ্ঞ আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ডে প্রথমে বিভিন্ন বাহানায় অস্বীকার করলেও পরে পুলিশের কাছে স্বীকার করেন শাসন করতে গিয়ে প্রচণ্ড রাগের মাথায় অনেকক্ষণ ধরে সুমাইয়ার গলা চেপে ধরেছিলেন সৎ মা শারমিন আক্তার। এ সময় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যায় সুমাইয়া আক্তার।
কসবা থানার মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানান, শারমিন আক্তারকে রিমান্ডে আনার পর হত্যার কারণ জানতে চাইলে সে জানায়, শাসন করতে গিয়ে সুমাইয়ার গলা চেপে ধরেছিলো। এ সময় সুমাইয়া শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা গেছে।
গত ২০ ফেব্রুয়ারি বিকেলে একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপনের জন্য সৎ মায়ের কাছে ফুল কেনার টাকা চাইলে ক্ষিপ্ত হয়ে কিশোরী সুমাইয়াকে মারধর শুরু করে সৎমা শারমিন আক্তার। একপর্যায়ে রাগের মাথায় মেয়ের গলা চেপে ধরে রাখলে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যায় সুমাইয়া। পরে বিছানায় শুয়াইয়া রাখে সুমাইয়াকে।
পর দিন ২১ ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপনে ফুল নিয়ে শহীদ মিনারে যাওয়ার জন্য বান্ধবীরা তাকে ডাকতে গেলে বিছানায় সুমাইয়াকে মৃত দেখতে পেয়ে চিৎকার করে।
পরে বাড়ির লোকজন এসে সুমাইয়ার মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দিলে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠালে হত্যার আলামত মিলে। ২১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে সুমাইয়ার বড় ভাই আরমিন ভূঁইয়া বাদী হয়ে সৎমায়ের বিরুদ্ধে মামলা করলে পুলিশ সৎমাকে আটক করে পুলিশ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া সুমাইয়া আক্তারকে (১২) গলা চেপে শ্বাসরোধ করে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন সুমাইয়ার সৎ মা শারমিন আক্তার (৩৫)। আজ শনিবার সকালে পুলিশি রিমান্ডে এ কথা স্বীকার করলেন শারমিন আক্তার।
এর আগে গত ২ ফেব্রুয়ারি কসবা থানা পুলিশের পক্ষ থেকে হত্যার কারণ উৎঘাটনে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। পরে বিজ্ঞ আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ডে প্রথমে বিভিন্ন বাহানায় অস্বীকার করলেও পরে পুলিশের কাছে স্বীকার করেন শাসন করতে গিয়ে প্রচণ্ড রাগের মাথায় অনেকক্ষণ ধরে সুমাইয়ার গলা চেপে ধরেছিলেন সৎ মা শারমিন আক্তার। এ সময় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যায় সুমাইয়া আক্তার।
কসবা থানার মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানান, শারমিন আক্তারকে রিমান্ডে আনার পর হত্যার কারণ জানতে চাইলে সে জানায়, শাসন করতে গিয়ে সুমাইয়ার গলা চেপে ধরেছিলো। এ সময় সুমাইয়া শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা গেছে।
গত ২০ ফেব্রুয়ারি বিকেলে একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপনের জন্য সৎ মায়ের কাছে ফুল কেনার টাকা চাইলে ক্ষিপ্ত হয়ে কিশোরী সুমাইয়াকে মারধর শুরু করে সৎমা শারমিন আক্তার। একপর্যায়ে রাগের মাথায় মেয়ের গলা চেপে ধরে রাখলে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যায় সুমাইয়া। পরে বিছানায় শুয়াইয়া রাখে সুমাইয়াকে।
পর দিন ২১ ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপনে ফুল নিয়ে শহীদ মিনারে যাওয়ার জন্য বান্ধবীরা তাকে ডাকতে গেলে বিছানায় সুমাইয়াকে মৃত দেখতে পেয়ে চিৎকার করে।
পরে বাড়ির লোকজন এসে সুমাইয়ার মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দিলে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠালে হত্যার আলামত মিলে। ২১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে সুমাইয়ার বড় ভাই আরমিন ভূঁইয়া বাদী হয়ে সৎমায়ের বিরুদ্ধে মামলা করলে পুলিশ সৎমাকে আটক করে পুলিশ।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৮ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে