নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে এইচএসসি পরীক্ষার্থী তরুণকে হত্যার ঘটনায় তিন কিশোরসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছুরিও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আজ রোববার নগরের বিভিন্ন স্থান থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুবেল হাওলাদার।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন হাবীব হোসেন মুন্না (১৯), রাকিব হাসান (১৯), মো. সজীব (২৫) ও মো. হৃদয় (২১)। গ্রেপ্তার বাকি তিনজন ১৬ বছরের কিশোর বলে জানায় পুলিশ।
নিহত তরুণের নাম আব্দুর রহমান ওরফে সুজন (১৯)। তিনি নগরীর মোস্তফা হাকিম কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, তিন মাস আগে সুজনের বাবা মারা যাওয়ার পর পরিবারের সব সদস্য চট্টগ্রাম ছেড়ে নোয়াখালীর গ্রামের বাড়িতে চলে যায়। সম্প্রতি অনুষ্ঠেয় এইচএসসি পরীক্ষা দিতে সুজন চট্টগ্রামে আসেন। আজ রোববার বিকেলে তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়।
খুলশী থানার ওসি রুবেল হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর আমবাগান ক্যানটিন গেট পাকা রাস্তার ওপর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আব্দুর রহমান ওরফে সুজন ও তাঁর বন্ধু রাশেদুল আলম ইমনের সঙ্গে আসামিদের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দুজনকে ছুরিকাঘাত করা হয়। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সুজনকে মৃত ঘোষণা করেন। আরেকজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।’
এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে রোববার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৭ আসামিসহ ১২ জনের নামে একটি হত্যা মামলা করা হয়। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে এইচএসসি পরীক্ষার্থী তরুণকে হত্যার ঘটনায় তিন কিশোরসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছুরিও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আজ রোববার নগরের বিভিন্ন স্থান থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুবেল হাওলাদার।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন হাবীব হোসেন মুন্না (১৯), রাকিব হাসান (১৯), মো. সজীব (২৫) ও মো. হৃদয় (২১)। গ্রেপ্তার বাকি তিনজন ১৬ বছরের কিশোর বলে জানায় পুলিশ।
নিহত তরুণের নাম আব্দুর রহমান ওরফে সুজন (১৯)। তিনি নগরীর মোস্তফা হাকিম কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, তিন মাস আগে সুজনের বাবা মারা যাওয়ার পর পরিবারের সব সদস্য চট্টগ্রাম ছেড়ে নোয়াখালীর গ্রামের বাড়িতে চলে যায়। সম্প্রতি অনুষ্ঠেয় এইচএসসি পরীক্ষা দিতে সুজন চট্টগ্রামে আসেন। আজ রোববার বিকেলে তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়।
খুলশী থানার ওসি রুবেল হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর আমবাগান ক্যানটিন গেট পাকা রাস্তার ওপর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আব্দুর রহমান ওরফে সুজন ও তাঁর বন্ধু রাশেদুল আলম ইমনের সঙ্গে আসামিদের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দুজনকে ছুরিকাঘাত করা হয়। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সুজনকে মৃত ঘোষণা করেন। আরেকজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।’
এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে রোববার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৭ আসামিসহ ১২ জনের নামে একটি হত্যা মামলা করা হয়। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৬ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৭ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৪ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৪ দিন আগে