প্রতিনিধি
ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম): চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলায় এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে উপজেলার নাজিরহাট পৌরসভার দক্ষিণ দৌলতপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত গৃহবধূর নাম খতিজা বেগম (৩৫)।
জানা গেছে, নিহতের স্বামী প্রবাসী মুহাম্মদ ইছা ১২ দিন আগে মধ্যপ্রাচ্যে চলে যান। তাঁদের তিন মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে।
ফটিকছড়ি থানার পুলিশ জানিয়েছে, নিহত গৃহবধূর ঘাড়ে, হাতে ও থাইয়ে ধারালো চুরিকাঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। ঘাড়ের আঘাতটি অনেক বড়।
এলাকাবাসী জানায়, ভোররাত সাড়ে চারটায় গৃহবধূর মেয়ে মুনতাহারের কান্না শুনে স্থানীয় লোকজন ছুটে এলে গৃহবধূর রক্তাক্ত দেহ দেখতে পান। সেখান থেকে উদ্ধার করে দ্রুত তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠিয়ে দিলে পথেই তাঁর মৃত্যু হয়।
পুলিশ এবং এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, একই গ্রামের মানিক মিয়ার সঙ্গে নিহত গৃহবধূর বড় মেয়ে নিশুর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। দেড় বছর আগে তাঁর অন্য কারও সঙ্গে বিয়ে হয়। ধারণা করা হচ্ছে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্যই মানিক এই কাজ করেছেন।
এদিকে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী গৃহবধূর ছোট ছেলে মোনায়েত জানায়, এলাকার মানিক মিয়া তার মাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়েছে।
নিহত গৃহবধূর বড় মেয়ে খতিজার মেয়ে নিশু মনি (২০) বলেন, ‘আমি শ্বশুরবাড়িতে ছিলাম। ভোর সাড়ে চারটার সময় মুঠোফোনে আমাকে জানায় মানিক মিয়া নামের এক প্রতিবেশী যুবক গ্রিল কেটে ঢুকে আমার মাকে ছুরিকাঘাতের মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা চালান। এ সময় মায়ের সমস্ত শরীর রক্তাক্ত হয়ে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে প্রতিবেশীরা তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান। খবর শুনে আমি দ্রুত বাপের বাড়িতে ছুটে আসি। বাড়িতে এসে জানতে পারি মানিক মিয়াই তাঁকে খুন করেছেন।’
থানার একজন পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, দুটি কারণে গৃহবধূ খুন হতে পারেন। প্রথমত, তাঁর বড় মেয়ের সঙ্গে প্রতিবেশী মানিকের সম্পর্ক ছিল। সেই সুবাদে মেয়েকে অন্যত্র বিয়ে দেওয়ায় খেপে গিয়ে প্রতিশোধ নিতে তাঁর মাকে খুন করতে পারেন। দ্বিতীয়ত, মানিকের সঙ্গে অর্থের লেনদেনও ছিল গৃহবধূর। এই ঘটনার জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড হতে পারে। এ ছাড়া গৃহবধূকে খুন করার কোনো কারণ থাকতে পারে না।
ফটিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল ইসলাম জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা চলছে এবং জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু হয়েছে।
ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম): চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলায় এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে উপজেলার নাজিরহাট পৌরসভার দক্ষিণ দৌলতপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত গৃহবধূর নাম খতিজা বেগম (৩৫)।
জানা গেছে, নিহতের স্বামী প্রবাসী মুহাম্মদ ইছা ১২ দিন আগে মধ্যপ্রাচ্যে চলে যান। তাঁদের তিন মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে।
ফটিকছড়ি থানার পুলিশ জানিয়েছে, নিহত গৃহবধূর ঘাড়ে, হাতে ও থাইয়ে ধারালো চুরিকাঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। ঘাড়ের আঘাতটি অনেক বড়।
এলাকাবাসী জানায়, ভোররাত সাড়ে চারটায় গৃহবধূর মেয়ে মুনতাহারের কান্না শুনে স্থানীয় লোকজন ছুটে এলে গৃহবধূর রক্তাক্ত দেহ দেখতে পান। সেখান থেকে উদ্ধার করে দ্রুত তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠিয়ে দিলে পথেই তাঁর মৃত্যু হয়।
পুলিশ এবং এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, একই গ্রামের মানিক মিয়ার সঙ্গে নিহত গৃহবধূর বড় মেয়ে নিশুর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। দেড় বছর আগে তাঁর অন্য কারও সঙ্গে বিয়ে হয়। ধারণা করা হচ্ছে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্যই মানিক এই কাজ করেছেন।
এদিকে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী গৃহবধূর ছোট ছেলে মোনায়েত জানায়, এলাকার মানিক মিয়া তার মাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়েছে।
নিহত গৃহবধূর বড় মেয়ে খতিজার মেয়ে নিশু মনি (২০) বলেন, ‘আমি শ্বশুরবাড়িতে ছিলাম। ভোর সাড়ে চারটার সময় মুঠোফোনে আমাকে জানায় মানিক মিয়া নামের এক প্রতিবেশী যুবক গ্রিল কেটে ঢুকে আমার মাকে ছুরিকাঘাতের মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা চালান। এ সময় মায়ের সমস্ত শরীর রক্তাক্ত হয়ে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে প্রতিবেশীরা তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান। খবর শুনে আমি দ্রুত বাপের বাড়িতে ছুটে আসি। বাড়িতে এসে জানতে পারি মানিক মিয়াই তাঁকে খুন করেছেন।’
থানার একজন পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, দুটি কারণে গৃহবধূ খুন হতে পারেন। প্রথমত, তাঁর বড় মেয়ের সঙ্গে প্রতিবেশী মানিকের সম্পর্ক ছিল। সেই সুবাদে মেয়েকে অন্যত্র বিয়ে দেওয়ায় খেপে গিয়ে প্রতিশোধ নিতে তাঁর মাকে খুন করতে পারেন। দ্বিতীয়ত, মানিকের সঙ্গে অর্থের লেনদেনও ছিল গৃহবধূর। এই ঘটনার জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড হতে পারে। এ ছাড়া গৃহবধূকে খুন করার কোনো কারণ থাকতে পারে না।
ফটিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল ইসলাম জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা চলছে এবং জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু হয়েছে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৭ দিন আগে