মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বাড়ির চলাচলের রাস্তার জায়গা নিয়ে কথাকাটাকাটির জেরে এক ব্যক্তিকে ঘুষি মেরে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। মিরসরাই থানা পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন একজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
জানা গেছে, আজ শনিবার সকালে উপজেলার ১৪ নং হাইতকান্দি ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ড করুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম আবুল কাশেম (৫৬)। তিনি ওই এলাকার মৃত ঘোড়া মিয়ার ছেলে। ৯৯৯ জরুরি নম্বরে খবর পেয়ে মিরসরাই থানা পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্মাণাধীন সড়কের দুইপাশে আবুল কাশেম ও মাস্টার শেখ আহমেদের জমি। সড়কটি উন্নয়নের কাজ চলছে। মাস্টার শেখ আহমদ তাঁর অংশের রাস্তার নতুন মাটি আবুল কাশেমের অংশে সরিয়ে দিলে দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে শেখ আহমদ ও তাঁর ছেলে মো. পরানের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি ও কিল ঘুষিতে আবুল কাশেম বুকে ব্যথা পান। এতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে বাড়ি নেওয়ার পথে মারা যান।
হাইতকান্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তার জমি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়েছে। একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়। এরপর ঘরে গিয়ে আবুল কাশেম স্ট্রোক করে মারা যান। পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করেছে।’
মিরসরাই থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৭টায় ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে উপজেলার হাইতকান্দি ইউনিয়নের করুয়া গ্রাম থেকে আবুল কাশেমের মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। সুরতহালে মৃতদেহে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ঠোঁটের ওপর এবং পায়ের গোড়ালিতে হালকা আঁচড়ের দাগ পাওয়া গেছে।’
বিকেল সাড়ে ৫টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মাস্টার শেখ আহমেদকে আটক করেছে। তাঁর ছেলে পরান পলাতক।
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বাড়ির চলাচলের রাস্তার জায়গা নিয়ে কথাকাটাকাটির জেরে এক ব্যক্তিকে ঘুষি মেরে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। মিরসরাই থানা পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন একজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
জানা গেছে, আজ শনিবার সকালে উপজেলার ১৪ নং হাইতকান্দি ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ড করুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম আবুল কাশেম (৫৬)। তিনি ওই এলাকার মৃত ঘোড়া মিয়ার ছেলে। ৯৯৯ জরুরি নম্বরে খবর পেয়ে মিরসরাই থানা পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্মাণাধীন সড়কের দুইপাশে আবুল কাশেম ও মাস্টার শেখ আহমেদের জমি। সড়কটি উন্নয়নের কাজ চলছে। মাস্টার শেখ আহমদ তাঁর অংশের রাস্তার নতুন মাটি আবুল কাশেমের অংশে সরিয়ে দিলে দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে শেখ আহমদ ও তাঁর ছেলে মো. পরানের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি ও কিল ঘুষিতে আবুল কাশেম বুকে ব্যথা পান। এতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে বাড়ি নেওয়ার পথে মারা যান।
হাইতকান্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তার জমি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়েছে। একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়। এরপর ঘরে গিয়ে আবুল কাশেম স্ট্রোক করে মারা যান। পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করেছে।’
মিরসরাই থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৭টায় ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে উপজেলার হাইতকান্দি ইউনিয়নের করুয়া গ্রাম থেকে আবুল কাশেমের মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। সুরতহালে মৃতদেহে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ঠোঁটের ওপর এবং পায়ের গোড়ালিতে হালকা আঁচড়ের দাগ পাওয়া গেছে।’
বিকেল সাড়ে ৫টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মাস্টার শেখ আহমেদকে আটক করেছে। তাঁর ছেলে পরান পলাতক।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪