বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় গৃহবধূর সঙ্গে প্রেমের বিষয় জানাজানি হওয়ায় মো. সজীব (৩৪) নামে একজনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার পর নিহতের বড় ভাই হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় মো. সাকিব (২৫) ও হাসান (২৫) নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (১৯ মে) রাতে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার বিষ্ণপুর-রামচন্দ্রপুর সড়কের কাগাতুয়া গ্রামের ইন্দুরিয়া ব্রিজে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সজীব বাঞ্ছারামপুর ছলিমাবাদ ভুরভুরিয়া গ্রামের মৃত হোসেন মোল্লার ছেলে এবং অভিযুক্ত সাকিব একই গ্রামের এরশাদ আলীর ছেলে।
আজ বুধবার বাঙ্গরা বাজার থানায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মুরাদনগর সার্কেল) পিযুষ চন্দ্র দাস।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, গত ২০ মে হত্যার সময় ব্যবহৃত অটোরিকশার চালক ও মামলার এজাহার নামীয় আসামি মো. হাসানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন শনিবার হাসান আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। পরে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে মামলার ১ নম্বর আসামি মো. সাকিবকে ঢাকার এয়ারপোর্ট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে বাঙ্গরা বাজার থানার পুলিশ।
ভুক্তভোগী সজীব ও আসামি সাকিব একই গ্রামের হওয়ার সুবাদে তাঁরা একে অপরের সঙ্গে পরিচিত ছিল। সাকিবের সঙ্গে এক গৃহবধূর প্রেমের বিষয়টি জানাজানি হয়। এ নিয়ে সজীবের ওপর ক্ষিপ্ত হন সাকিব। এরই জেরে ধরে পরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়।
নিহত সজীব রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। প্রায় সময়ই মো. হাসানের অটোরিকশা নিয়ে চলাচল করতেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় গত বৃহস্পতিবার (১৯ মে) রাত সাড়ে ৯টার দিকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে সজীবকে অটোরিকশা দিয়ে নিয়ে আসেন হাসান, সাকিবসহ বাকি আসামিরা আগে থেকেই অবস্থান নেন ঘটনাস্থলে। এরপর বিষ্ণপুর-রামচন্দ্রপুর সড়কের কাগাতুয়া গ্রামের ইন্দুরিয়া ব্রিজের কাছে এসে আসামিরা সজীবকে কুপিয়ে প্রধান সড়ক থেকে প্রায় ৩০০ গজ দূরে পুকুরের পানিতে ফেলে দেন। পরে স্থানীয়রা তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে মুরাদনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান। সেখানে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান তিনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাকিব বাঞ্ছারামপুর ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তিনি মধ্যবয়সী গৃহবধূর সঙ্গে প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। এরপর স্থানীয়ভাবে তাঁদের বিচার করা হয়। এ ঘটনার পর সজীবের সঙ্গে সাকিবের বিরোধ সৃষ্টি হয়। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অটোরিকশাচালক হাসানকে দিয়ে কৌশলে ওই স্থানে নিয়ে গিয়ে সাকিবসহ আসামিরা সজীবকে কুপিয়ে দুটি পা ক্ষতবিক্ষত করে পুকুরের পানিতে ফেলে চলে যান।
এ ঘটনার পরদিন শুক্রবার (২০ মে) নিহতের বড় ভাই মোজাম্মেল হক ডালিম তিনজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো চারজনসহ মোট সাতজনকে আসামি করে বাঙ্গরা বাজার থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
বাঙ্গরা বাজার থানার কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, ‘চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলার ১ নম্বর আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছি। এ ঘটনায় জড়িত পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার করতে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় গৃহবধূর সঙ্গে প্রেমের বিষয় জানাজানি হওয়ায় মো. সজীব (৩৪) নামে একজনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার পর নিহতের বড় ভাই হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় মো. সাকিব (২৫) ও হাসান (২৫) নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (১৯ মে) রাতে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার বিষ্ণপুর-রামচন্দ্রপুর সড়কের কাগাতুয়া গ্রামের ইন্দুরিয়া ব্রিজে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সজীব বাঞ্ছারামপুর ছলিমাবাদ ভুরভুরিয়া গ্রামের মৃত হোসেন মোল্লার ছেলে এবং অভিযুক্ত সাকিব একই গ্রামের এরশাদ আলীর ছেলে।
আজ বুধবার বাঙ্গরা বাজার থানায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মুরাদনগর সার্কেল) পিযুষ চন্দ্র দাস।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, গত ২০ মে হত্যার সময় ব্যবহৃত অটোরিকশার চালক ও মামলার এজাহার নামীয় আসামি মো. হাসানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন শনিবার হাসান আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। পরে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে মামলার ১ নম্বর আসামি মো. সাকিবকে ঢাকার এয়ারপোর্ট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে বাঙ্গরা বাজার থানার পুলিশ।
ভুক্তভোগী সজীব ও আসামি সাকিব একই গ্রামের হওয়ার সুবাদে তাঁরা একে অপরের সঙ্গে পরিচিত ছিল। সাকিবের সঙ্গে এক গৃহবধূর প্রেমের বিষয়টি জানাজানি হয়। এ নিয়ে সজীবের ওপর ক্ষিপ্ত হন সাকিব। এরই জেরে ধরে পরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়।
নিহত সজীব রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। প্রায় সময়ই মো. হাসানের অটোরিকশা নিয়ে চলাচল করতেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় গত বৃহস্পতিবার (১৯ মে) রাত সাড়ে ৯টার দিকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে সজীবকে অটোরিকশা দিয়ে নিয়ে আসেন হাসান, সাকিবসহ বাকি আসামিরা আগে থেকেই অবস্থান নেন ঘটনাস্থলে। এরপর বিষ্ণপুর-রামচন্দ্রপুর সড়কের কাগাতুয়া গ্রামের ইন্দুরিয়া ব্রিজের কাছে এসে আসামিরা সজীবকে কুপিয়ে প্রধান সড়ক থেকে প্রায় ৩০০ গজ দূরে পুকুরের পানিতে ফেলে দেন। পরে স্থানীয়রা তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে মুরাদনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান। সেখানে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান তিনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাকিব বাঞ্ছারামপুর ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তিনি মধ্যবয়সী গৃহবধূর সঙ্গে প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। এরপর স্থানীয়ভাবে তাঁদের বিচার করা হয়। এ ঘটনার পর সজীবের সঙ্গে সাকিবের বিরোধ সৃষ্টি হয়। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অটোরিকশাচালক হাসানকে দিয়ে কৌশলে ওই স্থানে নিয়ে গিয়ে সাকিবসহ আসামিরা সজীবকে কুপিয়ে দুটি পা ক্ষতবিক্ষত করে পুকুরের পানিতে ফেলে চলে যান।
এ ঘটনার পরদিন শুক্রবার (২০ মে) নিহতের বড় ভাই মোজাম্মেল হক ডালিম তিনজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো চারজনসহ মোট সাতজনকে আসামি করে বাঙ্গরা বাজার থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
বাঙ্গরা বাজার থানার কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, ‘চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলার ১ নম্বর আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছি। এ ঘটনায় জড়িত পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার করতে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪