কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার সদর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল উদ্দিনকে (২৫) পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে ১৫ থেকে ২০ জন মিলে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মামলার ১ নম্বর আসামি আজিজুল হক সিকদার এসব তথ্য দিয়েছেন বলে জানিয়েছে র্যাব।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে কক্সবাজার র্যাব-১৫ এর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান উপ-অধিনায়ক মেজর মঞ্জুর মেহেদী।
উপ-অধিনায়ক জানান, হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই আসামিদের গ্রেপ্তারে র্যাব অভিযান শুরু করে। ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ১ নম্বর আসামি আজিজুল হক সিকদার (৩৪) ও ২ নম্বর আসামি ফিরোজ আলমকে (৩৩) তাঁদের স্বজনদের ঘর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মঞ্জুর মেহেদী আরও বলেন, আজিজ ও ফিরোজ প্রাথমিকভাবে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত অন্যদের বিষয়েও তথ্য দিয়েছেন। আটককৃতদের কক্সবাজার সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে গত মঙ্গলবার রাত সোয়া ১১টার দিকে ১৭ জনের নামে সদর মডেল থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় আরও ৭-৮ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে নিহত ফয়সালের বড় ভাই নাছিরউদ্দীন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। এ ঘটনায় আজিজুল হক সিকদারসহ আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
কক্সবাজার সদর থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সেলিমউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার (৩ জুলাই) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার খুরুশকুল ইউনিয়নের ডেইলপাড়া এলাকায় পুলিশের সামনেই কুপিয়ে হত্যা করা হয় ছাত্রলীগ নেতা ফয়সাল উদ্দীনকে। তিনি খুরুশকুল ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন গিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় প্রাণ হারান। ঘটনার আগে সম্মেলনস্থলে ফয়সাল নিজের প্রাণ বিপন্ন হওয়ার বিষয়টি আওয়ামী লীগ নেতাদের অবহিত করেন। আওয়ামী লীগের নেতারা পুলিশকে জানানোর পর সেখানে সদর থানার উপপুলিশ পরিদর্শক আবু রায়হান তিন পুলিশ সদস্য নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। পুলিশের কাছে ফয়সাল উদ্দীন তাঁর নিরাপত্তাহীনতার ব্যাপারে জানানোর পরও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। আওয়ামী লীগের নেতারা এ ঘটনায় পুলিশের গাফিলতির অভিযোগ করে আসছেন।
এদিকে এ নিয়ে জেলা পুলিশ এ ঘটনায় পুলিশের দায়িত্ব অবহেলার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে। অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামকে প্রধান করে সোমবার এই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি তিন দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা রয়েছে।
নিহত ফয়সাল উদ্দিন কক্সবাজার সদর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক ও খুরুশকুল ইউনিয়নের কাউয়ারপাড়া এলাকার মৃত লাল মোহাম্মদের ছেলে।
কক্সবাজার সদর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল উদ্দিনকে (২৫) পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে ১৫ থেকে ২০ জন মিলে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মামলার ১ নম্বর আসামি আজিজুল হক সিকদার এসব তথ্য দিয়েছেন বলে জানিয়েছে র্যাব।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে কক্সবাজার র্যাব-১৫ এর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান উপ-অধিনায়ক মেজর মঞ্জুর মেহেদী।
উপ-অধিনায়ক জানান, হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই আসামিদের গ্রেপ্তারে র্যাব অভিযান শুরু করে। ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ১ নম্বর আসামি আজিজুল হক সিকদার (৩৪) ও ২ নম্বর আসামি ফিরোজ আলমকে (৩৩) তাঁদের স্বজনদের ঘর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মঞ্জুর মেহেদী আরও বলেন, আজিজ ও ফিরোজ প্রাথমিকভাবে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত অন্যদের বিষয়েও তথ্য দিয়েছেন। আটককৃতদের কক্সবাজার সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে গত মঙ্গলবার রাত সোয়া ১১টার দিকে ১৭ জনের নামে সদর মডেল থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় আরও ৭-৮ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে নিহত ফয়সালের বড় ভাই নাছিরউদ্দীন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। এ ঘটনায় আজিজুল হক সিকদারসহ আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
কক্সবাজার সদর থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সেলিমউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার (৩ জুলাই) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার খুরুশকুল ইউনিয়নের ডেইলপাড়া এলাকায় পুলিশের সামনেই কুপিয়ে হত্যা করা হয় ছাত্রলীগ নেতা ফয়সাল উদ্দীনকে। তিনি খুরুশকুল ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন গিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় প্রাণ হারান। ঘটনার আগে সম্মেলনস্থলে ফয়সাল নিজের প্রাণ বিপন্ন হওয়ার বিষয়টি আওয়ামী লীগ নেতাদের অবহিত করেন। আওয়ামী লীগের নেতারা পুলিশকে জানানোর পর সেখানে সদর থানার উপপুলিশ পরিদর্শক আবু রায়হান তিন পুলিশ সদস্য নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। পুলিশের কাছে ফয়সাল উদ্দীন তাঁর নিরাপত্তাহীনতার ব্যাপারে জানানোর পরও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। আওয়ামী লীগের নেতারা এ ঘটনায় পুলিশের গাফিলতির অভিযোগ করে আসছেন।
এদিকে এ নিয়ে জেলা পুলিশ এ ঘটনায় পুলিশের দায়িত্ব অবহেলার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে। অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামকে প্রধান করে সোমবার এই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি তিন দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা রয়েছে।
নিহত ফয়সাল উদ্দিন কক্সবাজার সদর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক ও খুরুশকুল ইউনিয়নের কাউয়ারপাড়া এলাকার মৃত লাল মোহাম্মদের ছেলে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫