পিরোজপুর প্রতিনিধি
অভিযানে গিয়ে স্থানীয়দের মারধরের শিকার হয়েছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও এক সদস্য। ঘটনাটি ঘটেছে পিরোজপুর শহরের শিকারপুরের সাহেবপাড়া এলাকায়। সন্দেহভাজন এক এক যুবককে তল্লাশি করায় হামলা করা হয় বলে দাবি করছেন ওই কর্মকর্তা। তবে স্থানীয়রা বলছেন, মিথ্যা অভিযোগে ওই যুবকের কাছে টাকা দাবি করা হয়েছিল।
এ নিয়ে গতকাল রোববার দিবাগত রাতে ৮ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ২৫-৩০ জনকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করেছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ভুক্তভোগী কর্মকর্তা।
এ হামলায় আহতরা হলেন— মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ে কর্মরত সহকারী উপপরিদর্শক মাকসুদুর রহমান ও সদস্য সাইফুল। এ অভিযোগের ভিত্তিতে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
জানা যায়, রোববার রাত ১০টার দিকে পৌর এলাকার সাহেবপাড়া এলাকায় টহলে গিয়ে এক যুবককে তল্লাশি করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ওই কর্মকর্তা।
স্থানীয়রা বলছেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা এসে ডিবি পুলিশের পরিচয় দিয়ে এক যুবককে আটক করে তল্লাশি করে। কিছু না পাওয়ার পরেও ২০ হাজার টাকা দাবি করে তাঁকে মারধর শুরু করে। তাঁকে রক্ষা করতে স্থানীয়রা এগিয়ে গেলে তাঁদের ওপর চড়াও হন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা। এ নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পরে। পরে বিক্ষুব্ধরা তাঁদের আটকে রেখে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
এদিকে আহত জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী উপপরিদর্শক মাকসুদুর রহমান বলছেন, রাতে শহরের সাহেবপাড়া এলাকায় টহলে গিয়ে তাঁরা লিমন নামে সন্দেহভাজন এক যুবকের শরীর তল্লাশি করা শুরু করেন। এ সময় এলাকাবাসী তাঁদের ওপর চড়াও হয়।
এ বিষয়ে পিরোজপুর সদর থানার ওসি আ জ মো. মাসুদুজ্জামান মিলু বলেন, ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দুই সদস্যকে হামলার ঘটনায় আটজনের নাম উল্লেখ করে এবং ২৫-৩০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে একটি মামলা করা হয়েছে। এ ঘটনায় একজনকে আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
অভিযানে গিয়ে স্থানীয়দের মারধরের শিকার হয়েছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও এক সদস্য। ঘটনাটি ঘটেছে পিরোজপুর শহরের শিকারপুরের সাহেবপাড়া এলাকায়। সন্দেহভাজন এক এক যুবককে তল্লাশি করায় হামলা করা হয় বলে দাবি করছেন ওই কর্মকর্তা। তবে স্থানীয়রা বলছেন, মিথ্যা অভিযোগে ওই যুবকের কাছে টাকা দাবি করা হয়েছিল।
এ নিয়ে গতকাল রোববার দিবাগত রাতে ৮ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ২৫-৩০ জনকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করেছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ভুক্তভোগী কর্মকর্তা।
এ হামলায় আহতরা হলেন— মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ে কর্মরত সহকারী উপপরিদর্শক মাকসুদুর রহমান ও সদস্য সাইফুল। এ অভিযোগের ভিত্তিতে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
জানা যায়, রোববার রাত ১০টার দিকে পৌর এলাকার সাহেবপাড়া এলাকায় টহলে গিয়ে এক যুবককে তল্লাশি করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ওই কর্মকর্তা।
স্থানীয়রা বলছেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা এসে ডিবি পুলিশের পরিচয় দিয়ে এক যুবককে আটক করে তল্লাশি করে। কিছু না পাওয়ার পরেও ২০ হাজার টাকা দাবি করে তাঁকে মারধর শুরু করে। তাঁকে রক্ষা করতে স্থানীয়রা এগিয়ে গেলে তাঁদের ওপর চড়াও হন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা। এ নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পরে। পরে বিক্ষুব্ধরা তাঁদের আটকে রেখে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
এদিকে আহত জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী উপপরিদর্শক মাকসুদুর রহমান বলছেন, রাতে শহরের সাহেবপাড়া এলাকায় টহলে গিয়ে তাঁরা লিমন নামে সন্দেহভাজন এক যুবকের শরীর তল্লাশি করা শুরু করেন। এ সময় এলাকাবাসী তাঁদের ওপর চড়াও হয়।
এ বিষয়ে পিরোজপুর সদর থানার ওসি আ জ মো. মাসুদুজ্জামান মিলু বলেন, ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দুই সদস্যকে হামলার ঘটনায় আটজনের নাম উল্লেখ করে এবং ২৫-৩০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে একটি মামলা করা হয়েছে। এ ঘটনায় একজনকে আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪