বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
বড়লেখা উপজেলায় বিদ্যালয়ের সরকারি জমি দখলের পর মার্কেট নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির সহসভাপতি নজরুল ইসলাম আব্দুন নুর এবং ফাওদুল ইসলামের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত উপজেলার বর্ণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে ৫৩ শতাংশ জমি রয়েছে। এর মধ্যে ২৯ শতাংশের ওপর নির্মিত একাডেমিক ভবনে চলছে শ্রেণির কার্যক্রম। এর পাশে ২৪ শতাংশ জমির ওপর রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। ওই জমি স্থানীয় প্রভাবশালী আব্দুন নুর ও তাঁর ছেলে ফাওদুল ইসলামের বসতবাড়ির সম্মুখে।
গত ৩ ডিসেম্বর বাবা ও ছেলে মিলে জোরপূর্বক স্কুলের জমির লক্ষাধিক টাকার গাছ কেটে নেন। প্রধান শিক্ষক ও স্কুল ম্যানেজিং কমিটির বাধার সত্ত্বেও তাঁরা ১২ ডিসেম্বর স্কুলের জমি দখল করে মার্কেট নির্মাণের কাজ শুরু করেন। এ সময় এলাকায় চাপা ক্ষোভ ও উত্তেজনা দেখা দিলে থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আব্দুন নুর ও তাঁর ছেলে ফাওদুল ইসলাম জানান, তাঁরা জালাল উদ্দিন নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে জমির বিনিময় সূত্রে মালিক হয়ে এ জমিতে মার্কেট তৈরি করছেন। তবে তাঁদের নামে ওই জমির নিবন্ধনের কোনো দলিল নেই।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক রহিমা বেগম বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা সরকারি জমির গাছ আত্মসাতের পর জোরপূর্বক মার্কেট তৈরি করছেন। প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আসন্ন শীতকালীন বন্ধের সময় স্কুলের জমি বেদখল হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
ইউএনও খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) নির্দেশ দিয়েছি।’
বড়লেখা উপজেলায় বিদ্যালয়ের সরকারি জমি দখলের পর মার্কেট নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির সহসভাপতি নজরুল ইসলাম আব্দুন নুর এবং ফাওদুল ইসলামের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত উপজেলার বর্ণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে ৫৩ শতাংশ জমি রয়েছে। এর মধ্যে ২৯ শতাংশের ওপর নির্মিত একাডেমিক ভবনে চলছে শ্রেণির কার্যক্রম। এর পাশে ২৪ শতাংশ জমির ওপর রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। ওই জমি স্থানীয় প্রভাবশালী আব্দুন নুর ও তাঁর ছেলে ফাওদুল ইসলামের বসতবাড়ির সম্মুখে।
গত ৩ ডিসেম্বর বাবা ও ছেলে মিলে জোরপূর্বক স্কুলের জমির লক্ষাধিক টাকার গাছ কেটে নেন। প্রধান শিক্ষক ও স্কুল ম্যানেজিং কমিটির বাধার সত্ত্বেও তাঁরা ১২ ডিসেম্বর স্কুলের জমি দখল করে মার্কেট নির্মাণের কাজ শুরু করেন। এ সময় এলাকায় চাপা ক্ষোভ ও উত্তেজনা দেখা দিলে থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আব্দুন নুর ও তাঁর ছেলে ফাওদুল ইসলাম জানান, তাঁরা জালাল উদ্দিন নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে জমির বিনিময় সূত্রে মালিক হয়ে এ জমিতে মার্কেট তৈরি করছেন। তবে তাঁদের নামে ওই জমির নিবন্ধনের কোনো দলিল নেই।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক রহিমা বেগম বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা সরকারি জমির গাছ আত্মসাতের পর জোরপূর্বক মার্কেট তৈরি করছেন। প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আসন্ন শীতকালীন বন্ধের সময় স্কুলের জমি বেদখল হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
ইউএনও খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) নির্দেশ দিয়েছি।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে