জয়পুরহাট প্রতিনিধি
মামলার ১২ দিনের মধ্যেই জয়পুরহাটের গৃহবধূ সাজেদা ইসলাম সাজুর (৩৭) হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে জেলা পুলিশ। এ হত্যার নেপথ্যে রয়েছে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক থাকা বন্ধুর ‘আবদার’ না রাখা। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এই তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে পুলিশ সুপারের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলাম।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন জেলা শহরের খঞ্জনপুর পূর্বপাড়ার রাব্বি হোসেন এবং একই এলাকার আবু সাঈদ। তাঁরা দুজন জয়পুরহাট নর্থ বেঙ্গল স্কুলে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে চাকরি করতেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলাম বলেন, জয়পুরহাট পৌরসভার অন্তর্গত জানিয়ার বাগান এলাকার একটি বাড়ির ফ্ল্যাটে ভাড়া নিয়ে থাকতেন সাজেদা ইসলাম সাজু। গত ২৭ সেপ্টেম্বর অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারীরা তাঁকে হত্যা করেন। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় ২৯ সেপ্টেম্বর মৃতের স্বামী হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে জয়পুরহাট সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
এরপরই পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় সাজেদার মোবাইল ফোনের কললিস্ট চেক করে দুটি নম্বর টার্গেট করে। এর মধ্যে একটি নম্বর ছিল স্থানীয় এক ছেলের। তাঁর নাম রাব্বি। রাব্বিকে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর রাব্বি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এ সময় তিনি জানান, এই হত্যাকাণ্ডে আবু সাঈদও জড়িত। আর আবু সাঈদের সঙ্গে সাজেদার পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল।
তরিকুল ইসলাম আরও বলেন, ঘটনার দিন ওই বাসায় কেউ না থাকার সুযোগ নেন আবু সাঈদ। তিনি রাব্বির মোবাইল ফোন দিয়ে সাজেদার সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই বাড়িতে যান। সে সময় রাব্বিও তাঁর সঙ্গে ছিলেন। এ সময় তাঁরা দুজনই সাজেদার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে চান; কিন্তু সাজু রাজি না হওয়ায় আবু সাঈদ সাজেদার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ধরেন এবং রাব্বি তাঁর পা চেপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যান।
এদিকে রাব্বির জবানবন্দির সূত্র ধরে আবু সাঈদকে তাঁর বাড়ি জয়পুরহাট জেলা শহরের খঞ্জনপুর পূর্বপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলার ১২ দিনের মধ্যেই জয়পুরহাটের গৃহবধূ সাজেদা ইসলাম সাজুর (৩৭) হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে জেলা পুলিশ। এ হত্যার নেপথ্যে রয়েছে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক থাকা বন্ধুর ‘আবদার’ না রাখা। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এই তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে পুলিশ সুপারের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলাম।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন জেলা শহরের খঞ্জনপুর পূর্বপাড়ার রাব্বি হোসেন এবং একই এলাকার আবু সাঈদ। তাঁরা দুজন জয়পুরহাট নর্থ বেঙ্গল স্কুলে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে চাকরি করতেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলাম বলেন, জয়পুরহাট পৌরসভার অন্তর্গত জানিয়ার বাগান এলাকার একটি বাড়ির ফ্ল্যাটে ভাড়া নিয়ে থাকতেন সাজেদা ইসলাম সাজু। গত ২৭ সেপ্টেম্বর অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারীরা তাঁকে হত্যা করেন। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় ২৯ সেপ্টেম্বর মৃতের স্বামী হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে জয়পুরহাট সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
এরপরই পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় সাজেদার মোবাইল ফোনের কললিস্ট চেক করে দুটি নম্বর টার্গেট করে। এর মধ্যে একটি নম্বর ছিল স্থানীয় এক ছেলের। তাঁর নাম রাব্বি। রাব্বিকে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর রাব্বি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এ সময় তিনি জানান, এই হত্যাকাণ্ডে আবু সাঈদও জড়িত। আর আবু সাঈদের সঙ্গে সাজেদার পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল।
তরিকুল ইসলাম আরও বলেন, ঘটনার দিন ওই বাসায় কেউ না থাকার সুযোগ নেন আবু সাঈদ। তিনি রাব্বির মোবাইল ফোন দিয়ে সাজেদার সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই বাড়িতে যান। সে সময় রাব্বিও তাঁর সঙ্গে ছিলেন। এ সময় তাঁরা দুজনই সাজেদার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে চান; কিন্তু সাজু রাজি না হওয়ায় আবু সাঈদ সাজেদার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ধরেন এবং রাব্বি তাঁর পা চেপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যান।
এদিকে রাব্বির জবানবন্দির সূত্র ধরে আবু সাঈদকে তাঁর বাড়ি জয়পুরহাট জেলা শহরের খঞ্জনপুর পূর্বপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৩ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১২ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫