মীরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে ভাই হত্যার প্রতিশোধ নিতে জামিনে বেরিয়ে হিঙ্গুলী ইউনিয়ন যুবলীগের কর্মী শহীদুল ইসলাম আকাশকে কুপিয়ে হত্যা করেন প্রধান আসামি হুমায়ুন কবির মামুন (২৫)। গ্রেপ্তারের পর চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ড নিয়ে তিনি এমন তথ্য দিয়েছেন বলে র্যাব জানিয়েছে।
গত শনিবার বিকেল ৫টার দিকে প্রধান আসামি মামুনকে চট্টগ্রাম শহরের পাহাড়তলী থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। তিনি হিঙ্গুলী ইউনিয়নের ইসলামপুর এলাকার বাসিন্দা। ওই দিন আরও আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা হলেন মামলার ৩ নম্বর আসামি ও পশ্চিম পরাগপুর এলাকার বাসিন্দা মুকেশ চন্দ্র দাশ প্রকাশ ওরফে সৌরভ দাশ (২৪) এবং ইসলামপুরের বাসিন্দা মো. ইকবাল (২২)। সৌরভ ও ইকবালকে চাঁদপুর জেলার পুরান বাজার থেকে শনিবার রাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব-৭-এর জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নুরুল আবছার বলেন, আকাশ হত্যা মামলার প্রধান আসামি হুমায়ুন কবির মামুন জানান, ২০১৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তাঁর ছোট ভাই আফজাল হোসেনকে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে কুপিয়ে হত্যা করেন আকাশ। তখন তাঁর ভাই ইকবাল ও তিনি নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের মামলায় জেলহাজতে ছিলেন।
নুরুল আবছার বলেন, মামুন আরও জানান, তিনি পরে ১৩ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। মুক্তি পেয়ে মামুন তাঁর ভাইয়ের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তাঁর সহযোগী মোতালেব, রাজু, নেজাম, হামিদ, মুকেশসহ অন্যদের হত্যার পরিকল্পনা করেন। সে অনুযায়ী ১৯ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্তি পাওয়ার পাঁচ দিনের মাথায় যুবলীগের কর্মী শহীদুল ইসলাম আকাশকে নিজ দোকানে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করেন তিনি।
র্যাবের এ কর্মকর্তা বলেন, ঘটনার পর আসামিরা গ্রেপ্তার এড়াতে আত্মগোপনে চলে যান। তাঁদের সীতাকুণ্ড থানায় হস্তান্তর করা হয়। ১৯ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে হিঙ্গুলী ইউনিয়নের চিনকিরহাট এলাকায় যুবলীগের কর্মী শহীদুল ইসলাম আকাশকে হুমায়ুন কবির মামুন এবং তাঁর সহযোগীরা অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মামুন দোকানে এসে আকাশকে গালাগাল করেন। আকাশ প্রতিবাদ করলে মামুন তাঁকে দোকানের বাইরে নিয়ে কিরিচ দিয়ে মাথার পেছনে জখম করেন। একপর্যায়ে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপয়ে জখম করে তাঁরা পালিয়ে যান। পরে আকাশকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে তাঁর মৃত্যু।
এ ঘটনায় নিহত আকাশের বোন নাজমা আক্তার বাদী হয়ে ২১ সেপ্টেম্বর জোরারগঞ্জ থানায় ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৭-৮ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে ভাই হত্যার প্রতিশোধ নিতে জামিনে বেরিয়ে হিঙ্গুলী ইউনিয়ন যুবলীগের কর্মী শহীদুল ইসলাম আকাশকে কুপিয়ে হত্যা করেন প্রধান আসামি হুমায়ুন কবির মামুন (২৫)। গ্রেপ্তারের পর চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ড নিয়ে তিনি এমন তথ্য দিয়েছেন বলে র্যাব জানিয়েছে।
গত শনিবার বিকেল ৫টার দিকে প্রধান আসামি মামুনকে চট্টগ্রাম শহরের পাহাড়তলী থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। তিনি হিঙ্গুলী ইউনিয়নের ইসলামপুর এলাকার বাসিন্দা। ওই দিন আরও আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা হলেন মামলার ৩ নম্বর আসামি ও পশ্চিম পরাগপুর এলাকার বাসিন্দা মুকেশ চন্দ্র দাশ প্রকাশ ওরফে সৌরভ দাশ (২৪) এবং ইসলামপুরের বাসিন্দা মো. ইকবাল (২২)। সৌরভ ও ইকবালকে চাঁদপুর জেলার পুরান বাজার থেকে শনিবার রাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব-৭-এর জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নুরুল আবছার বলেন, আকাশ হত্যা মামলার প্রধান আসামি হুমায়ুন কবির মামুন জানান, ২০১৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তাঁর ছোট ভাই আফজাল হোসেনকে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে কুপিয়ে হত্যা করেন আকাশ। তখন তাঁর ভাই ইকবাল ও তিনি নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের মামলায় জেলহাজতে ছিলেন।
নুরুল আবছার বলেন, মামুন আরও জানান, তিনি পরে ১৩ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। মুক্তি পেয়ে মামুন তাঁর ভাইয়ের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তাঁর সহযোগী মোতালেব, রাজু, নেজাম, হামিদ, মুকেশসহ অন্যদের হত্যার পরিকল্পনা করেন। সে অনুযায়ী ১৯ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্তি পাওয়ার পাঁচ দিনের মাথায় যুবলীগের কর্মী শহীদুল ইসলাম আকাশকে নিজ দোকানে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করেন তিনি।
র্যাবের এ কর্মকর্তা বলেন, ঘটনার পর আসামিরা গ্রেপ্তার এড়াতে আত্মগোপনে চলে যান। তাঁদের সীতাকুণ্ড থানায় হস্তান্তর করা হয়। ১৯ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে হিঙ্গুলী ইউনিয়নের চিনকিরহাট এলাকায় যুবলীগের কর্মী শহীদুল ইসলাম আকাশকে হুমায়ুন কবির মামুন এবং তাঁর সহযোগীরা অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মামুন দোকানে এসে আকাশকে গালাগাল করেন। আকাশ প্রতিবাদ করলে মামুন তাঁকে দোকানের বাইরে নিয়ে কিরিচ দিয়ে মাথার পেছনে জখম করেন। একপর্যায়ে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপয়ে জখম করে তাঁরা পালিয়ে যান। পরে আকাশকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে তাঁর মৃত্যু।
এ ঘটনায় নিহত আকাশের বোন নাজমা আক্তার বাদী হয়ে ২১ সেপ্টেম্বর জোরারগঞ্জ থানায় ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৭-৮ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে