মো. জালাল উদ্দিন, শায়েস্তাগঞ্জ (হবিগঞ্জ)
হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ পৌরশহরের সড়কগুলো চলে গেছে অবৈধ যানবাহনের দখলে। এ ছাড়া দোকানের পণ্যসামগ্রীতে ফুটপাত দখল করেছেন ব্যবসায়ীরা। ফলে শহরে নিত্য যানজটের পাশাপাশি পথচারীদের নিয়মিতই দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শায়েস্তাগঞ্জে শ্রমিকেরাই এখন অবৈধ যানবাহনের চালক। শিশু-কিশোর আর অদক্ষ এসব চালক গাড়ি চালানোর নিয়ম জানে না। জীবিকার প্রয়োজনে গ্রাম ছেড়ে তারা শহরে আসে। কিছুদিন শ্রমিকের কাজ করার পর চালক বনে যায়। লাইসেন্সবিহীন এসব চালক যেখানে সেখানে যানবাহন দাঁড় করিয়ে রেখে যানজটের সৃষ্টি করে। আর এতে দুর্ভোগে পোহাতে হয় সাধারণ মানুষকে।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার নতুন ব্রিজ থেকে শুরু করে হবিগঞ্জ রোড, দেওন্দি সড়ক হয়ে বিভিন্ন সড়ক দিয়ে শহরে অবাধে বিভিন্ন যান। এ যানগুলোর অধিকাংশেরই নম্বর প্লেট নেই। এগুলো আবার অপরিকল্পিতভাবে যেখানে সেখানে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়।
এ ছাড়া পৌরশহরের মূল সড়কের ওপরে চান্দের গাড়িসহ বিভিন্ন যান রাখায় সৃষ্টি হয় বিরাট যানজট। সাধারণ মানুষ বাধ্য হয়েই এসব মেনে নেয়।
অপরদিকে শায়েস্তাগঞ্জ পৌরশহরের মূল সড়কটির দুপাশের ফুটপাত দখল করে পণ্য রাখেন ব্যবসায়ীরা। এতে ফুটপাত ধরে হেঁটে চলাও দায় হয়ে পড়ে। পথচারীরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেন না। প্রতিবাদ করলে ব্যবসায়ীরা দুর্ব্যবহার করেন।
এ বিষয়ে ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম শিবলু বলেন, ‘আমরা বারবার দোকানদারদের বলেছি। কোনো কোনো দোকানদার বিষয়টিকে এড়িয়ে চলছেন। তবুও চেষ্টা করছি। আশা করছি, বিষয়টি দ্রুতই সমাধান করতে পারব।’
শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ফরিদ আহমদ অলির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা বারবার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিলেও স্থানীয়ভাবেই অনেকেই অসহযোগিতা করছেন। অবশ্যই ফুটপাতের ওপরে পণ্যসামগ্রী রাখা ঠিক না। এ ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পরামর্শ করব।’
এ সময় মেয়র আরও বলেন, ‘দ্রুতই যানজট নিরসনে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করব। এ ছাড়া পৌরশহরের ভেতরে মূল সড়কের দুপাশে পথচারীদের চলাচলের জন্য যে জায়গা রাখা আছে তা-ও অবৈধ দখলমুক্ত করা হবে।’
ইউএনও নাজরাতুন নাঈম বলেন, ‘আমি বিষয়টি অবশ্যই গুরুত্ব সহকারে দেখছি। আইনশৃঙ্খলা সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, শহরের বাইরে আলাদা বাসস্ট্যান্ডসহ সব ধরনের স্ট্যান্ডের ব্যবস্থা করা হবে। আমরা সে রকম করেই জায়গা খুঁজছি এবং সে অনুপাতেই ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। ফুটপাতে শিক্ষার্থীসহ জনসাধারণের চলাচলের ক্ষেত্রে নিরাপদ করার জন্য আমি দ্রুতই পদক্ষেপ নেব।’
হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ পৌরশহরের সড়কগুলো চলে গেছে অবৈধ যানবাহনের দখলে। এ ছাড়া দোকানের পণ্যসামগ্রীতে ফুটপাত দখল করেছেন ব্যবসায়ীরা। ফলে শহরে নিত্য যানজটের পাশাপাশি পথচারীদের নিয়মিতই দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শায়েস্তাগঞ্জে শ্রমিকেরাই এখন অবৈধ যানবাহনের চালক। শিশু-কিশোর আর অদক্ষ এসব চালক গাড়ি চালানোর নিয়ম জানে না। জীবিকার প্রয়োজনে গ্রাম ছেড়ে তারা শহরে আসে। কিছুদিন শ্রমিকের কাজ করার পর চালক বনে যায়। লাইসেন্সবিহীন এসব চালক যেখানে সেখানে যানবাহন দাঁড় করিয়ে রেখে যানজটের সৃষ্টি করে। আর এতে দুর্ভোগে পোহাতে হয় সাধারণ মানুষকে।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার নতুন ব্রিজ থেকে শুরু করে হবিগঞ্জ রোড, দেওন্দি সড়ক হয়ে বিভিন্ন সড়ক দিয়ে শহরে অবাধে বিভিন্ন যান। এ যানগুলোর অধিকাংশেরই নম্বর প্লেট নেই। এগুলো আবার অপরিকল্পিতভাবে যেখানে সেখানে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়।
এ ছাড়া পৌরশহরের মূল সড়কের ওপরে চান্দের গাড়িসহ বিভিন্ন যান রাখায় সৃষ্টি হয় বিরাট যানজট। সাধারণ মানুষ বাধ্য হয়েই এসব মেনে নেয়।
অপরদিকে শায়েস্তাগঞ্জ পৌরশহরের মূল সড়কটির দুপাশের ফুটপাত দখল করে পণ্য রাখেন ব্যবসায়ীরা। এতে ফুটপাত ধরে হেঁটে চলাও দায় হয়ে পড়ে। পথচারীরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেন না। প্রতিবাদ করলে ব্যবসায়ীরা দুর্ব্যবহার করেন।
এ বিষয়ে ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম শিবলু বলেন, ‘আমরা বারবার দোকানদারদের বলেছি। কোনো কোনো দোকানদার বিষয়টিকে এড়িয়ে চলছেন। তবুও চেষ্টা করছি। আশা করছি, বিষয়টি দ্রুতই সমাধান করতে পারব।’
শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ফরিদ আহমদ অলির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা বারবার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিলেও স্থানীয়ভাবেই অনেকেই অসহযোগিতা করছেন। অবশ্যই ফুটপাতের ওপরে পণ্যসামগ্রী রাখা ঠিক না। এ ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পরামর্শ করব।’
এ সময় মেয়র আরও বলেন, ‘দ্রুতই যানজট নিরসনে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করব। এ ছাড়া পৌরশহরের ভেতরে মূল সড়কের দুপাশে পথচারীদের চলাচলের জন্য যে জায়গা রাখা আছে তা-ও অবৈধ দখলমুক্ত করা হবে।’
ইউএনও নাজরাতুন নাঈম বলেন, ‘আমি বিষয়টি অবশ্যই গুরুত্ব সহকারে দেখছি। আইনশৃঙ্খলা সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, শহরের বাইরে আলাদা বাসস্ট্যান্ডসহ সব ধরনের স্ট্যান্ডের ব্যবস্থা করা হবে। আমরা সে রকম করেই জায়গা খুঁজছি এবং সে অনুপাতেই ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। ফুটপাতে শিক্ষার্থীসহ জনসাধারণের চলাচলের ক্ষেত্রে নিরাপদ করার জন্য আমি দ্রুতই পদক্ষেপ নেব।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪